আমি আগে খুব হস্তমৈথুন করতাম।কিন্তু এখন বাদ দিতে পেরেছি।কিন্ত তার পরও সাস্থ্য ঠিক হচ্ছে না কি কি খাবার ও কি করলে সাস্থ্য ঠিক হতে পারে দয়া করে বলবেন কি ?
শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে
Call

নিচে কিছু খাবারের তালিকা দেওয়া হল: বাদাম প্রতিদিনের খাবারের তালিকায় বাদাম রাখা স্বাস্থ্যের জন্য জরুরি। বাদাম শরীরে সেলেনিয়ামের চাহিদা পূরণ করতে সাহায্য করে। মাছ: প্রতিদিনের খাবারে যে কোন মাছ রাখা খুবই দরকার। কারণ মাছে আছে নানান ধরনের পুষ্টিকর উপাদান যা স্বাস্থ্য গঠনের জন্য প্রয়োজনীয়। মাংস: মাংসে রয়েছে প্রায় মাছের সমপরিমাণ সেলেনিয়াম। গরু, খাসি, মুরগি ইত্যাদি মাংস নিয়ম করে খাওয় উচিত। প্রতিদিন মাংস খাওয়া তেমন একটা স্বাস্থ্যকর নয় বরং ক্ষতি করতে পারে। তাই নিয়ম করে খাবারের তালিকায় মাংস রাখতে হবে। পনির: সেলেনিয়াম ও ক্যালসিয়ামের দারুণ উৎস। আর স্বাস্থ্য গঠনের জন্য এই দু’টি উপাদান অত্যন্ত জরুরি। পরিশোধিত চাল ও গমের তুলনায় লাল আটার রুটি এবং লাল চালের ভাত বেশি পুষ্টিকর। তাই যারা স্বাস্থ্য ভালো রাখতে চান তাদের খাবারের তালিকায় অবশ্যই এই খাবারগুলো রাখতে হবে।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Manik Raj

Call

নিচে কিছু টিপস দিলাম: * ব্যক্তির পছন্দ ও রুচি অনুযায়ী খাবার খেতে হবে। * অল্প করে বারবার খাবার খেতে হবে। * উচ্চ ক্যালরি, উচ্চ শর্করাসম্পন্ন খাবারে সমন্বয় হবে। * পুষ্টিহীনতা থাকলে সাপ্লিমেন্ট নিতে হতে পারে। * খাবারে অরুচি থাকলে অ্যাপিটাইজার বা রুচি বাড়াতে খাবার বা সাপ্লিমেন্ট নিতে পারেন। * পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান করতে হবে, ফলের রসও পান করতে হবে নিয়ম করে। * পর্যাপ্ত পরিমাণে ঘুমাতে হবে। * এ ছাড়া খালি হাতে ব্যায়াম, সাইকেল চালাতে বা সাঁতার কাটতে পারেন। এসব ব্যায়াম ক্ষুধা ও হজমশক্তি বাড়াবে। * ওজন বাড়াতে একটি খসড়া ডায়েট চার্ট দেখে নিন। সকালের খাবার * ভাত/পরোটা/খিচুড়ি * ডিম: পোজ/ভাজি * সবজি: ভর্তা/ভাজি * মিষ্টিজাতীয় খাবার মধ্যসকাল * পুডিং/মিল্ক সেক/ব্রেড টোস্ট * মিষ্টি ফল: একটি/শরবত/মিষ্টি দুপুর * ভাত, পোলাও, খিচুড়ি, ফ্রাইড রাইস, মাছ ভাজি, মাংস ভুনা, কাবাব/ টিকিয়া, ঘন ডাল * সবজি: ভাজি/ভর্তা * সালাদ: ড্রেসিংসহ সালাদ (অয়েল ড্রেসিং) সন্ধ্যা * হালিম, ডিম-পরোটা, নুডলস, কেক, মিষ্টি, পিঠা, ফলের রস, ফল। * রাতের খাবার: দুপুরের ধাঁচে হবে। * ঘুমাতে দেরি হলে মিল্ক সেক, দুধ- সেমাই/ফিরনি/হালুয়া খেতে পারেন এটি একটি সর্বজনীন খাদ্যতালিকা। ব্যক্তিভেদে এই খাবারের তালিকা পরিবর্তন ও পরিবর্ধিত হতে পারে।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
avir

Call

কিছু নিয়ম মাফিক চললে সাস্থ্য বাড়াতে পারবেন ১। পুষ্টিকর, ভিটামিন যুক্ত ফলমূল, শাকসবজি খান ফ্যাট জাতীয় খাবার গ্রহণ করুণ ২.হালকা ব্যায়াম করুন। ৩. পরিমিত ঘুমান, বিশ্রাম নিন ৪. প্রচুর পরিমানে পানি পান করুন। ৫. দুপুরে ৩,৪টা সিদ্ধ আলু খান, ৬. ভাতের মাট না পেলে দিয়ে সেগুলো খান, ৭. খারাপ বাজে,অভ্যাস পরিত্যক্ত করতে হবে ৮.সকালে চিরতা ভিজিয়ে খান ৯.শরীরে ভিটামিন এর অভাব থাকলে filwel gold ট্যাবলেট প্রতি দিন একটা করে খেতে পারেন উপরের নিয়ম মেনে চলুন, তাহলে শরীর সাস্থ্য ঠিক রাখতে পারবেন।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
RanaRana

Call

প্রথমতো যে কাজটি পরিহার করেছেন তা আর কখনোও করবেন না.. নিয়মিত পুষ্টিকর খাবার খেতে থাকুন। প্রতিদিনেরর খাবারের তালিকায় শাকসবজি,ছোট মাছ,ডিম,দুধ ইত্যাদি রাখার চেষ্টা করুন, পাশাপাশি রঙ্গিন ফলমূল(আপেল,কলা,কমলা),ছোলা ইত্যাদি খান.... সময় মতো খাবার,ঘুম ও অন্যান্য কাজ করুন।।। রাত জাগা,ধূমপান করার অভ্যাস থাকলে তা সম্পূর্ণ রূপে পরিহার করুন.. প্রতিদিন পরিমিত পানি পান করুন।।।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Mdnurnabi

Call

১.সকালে সূর্যোদয়ের আগে ঘুম থেকে উঠা উচিত।মুখ ধুয়েই এক থেকে দুই গ্লাস পানি খা‌ওয়া ভাল।এতে সহজে কোন পেটের রোগ হয় না। ২.পানি খাবার পর কিছুক্ষন খোলা জায়গায় হাটা উচিত।সকালের বিশুদ্ধ বাতাস শরীরের জন্য বিশেষ উপকারী। ৩.খালি পেটে চা বা কফি খাওয়া ঠিক না ।খাবার আগে অবশ্যই কিছু খাওয়া প্রয়োজন। ৪.খাবার যতদূর সম্ভব নিয়মিত খাওয়া উচিত।খিদে না পেলে কখনই খাওয়া উচিত নয়,আবার খু্ব বেশী বা খুব কম খাওয়াও উচিত নয়। ৫.সপ্তাহে বা ১৫ দিনে একদিন উপবাস করলে পাকস্থলির কর্মক্ষমতা ঠিক থাকে।আমাবশ্যা বা পূর্ণিমাতে উপবাস করলে স্বাস্থ্য ভাল থাকে। ৬.খাবার সময় বেশি পানি খাওয়া ঠিক না।খাবার শেষ করার অন্তত ১ ঘন্টা পরে পানি খাওয়া উচিত তবে দিনে যত বেশি পানি পান করা যায় ততই ভাল।বেশি পানি পান করলে কোন ক্ষতি নেই। ৭.তাড়াতাড়ি বা অন্যমনস্ক হয়ে খাবার খাওয়া ঠিক না।খাবার সময় কথা বলা ঠিক না। ৮.খাবার ভালমত চিবিয়ে খাওয়া উচিত।খাবার যত চিবিয়ে খাওয়া যায় তত তাড়াতাড়ি হজম হয়। ৯.দুপুরে খাবার সময় ১২ টা এবং রাতে খাবার সময় ৯ টার আগে হওয়া উচিত।কেননা বেশি রাতে খেলে খাবার ঠিকমত হজম হয় না,তাই রাতে হালকা খাওয়া উচিত।অধিক রাতে দুধ ছাড়া কিছু খাওয়া ঠিক না। ১০.রাতে খাওয়ার অনন্ত আধ ঘন্টা থেকে এক ঘন্টা পরে ঘুমাতে যওয়া উচিত। ১১.অতিরিক্ত পরিশ্রমের পর বিশ্রাম না নিয়ে খাওয়া ঠিক নয়, তেমনি খাবার পর অবশ্যই কিছুক্ষন বিশ্রাম নেওয়া দরকার। ১২.রোদ থেকে এসে বা অতিরিক্ত পরিশ্রমের পর সঙ্গে সঙ্গে ঠান্ডা পানি খাওয়া ঠিক না।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
TarikAziz

Call

ভাতের বদলে ডাল এবং সবজিসহ রান্না করা খিচুড়ি খান । ভাত খেতে হলে বসা ভাত রান্না করুন কিংবা রাইস কুকারে রান্না করা ভাত খান । ফ্যান বা মাড় ঝরানো ভাত খাবেন না । রুটি খাবেন না । পাউরুটি খেলে জেলি/জ্যাম অথবা মাখন সহ খান । প্রতিদিন ১০০ গ্রাম বাদাম খাওয়ার অভ্যাস করুন।প্রতিদিন কমপক্ষে ২৫০ গ্রাম দুধ খান । দিনে ২ টি ডিম খান । অতিরিক্ত চা কফি খাবেন না । কখনই খাবার বাদ দেবেন না । দ্রুত কোথাও যেতে হলে বা কাজ থাকলে পথে খাবারটা খেয়ে নিন । খাবার বাদ দিলে শরীরের ক্ষতি হয় । তিনবেলা খাওয়ার সাথে সাথে বিকালে নাস্তা করুন । এবার আসুন এক্সারসাইজে, জিমে গিয়ে কখনই ব্যায়াম করবেন না।হাল্কা ব্যায়াম করুন ।দৌড়ান , সাইকেল চালান, সাতার কাটুন । অতিরিক্ত ব্যায়াম করবেন না ।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ