আমি চিকন সাস্থ্য।।মোটা হয়ার কনো উপায় আছে কি।
শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে
Call

ফিনফিনে পাতলা শরীর কারোই কাম্য নয়। দেখতেও মানানসই নয়। বেশী মোটা কিংবা শুকনা কোনোটাই ভাল নয়; মাঝামাঝি থাকাটাই মঙ্গলময়। স্বাস্থ্য প্রকৃতিগত ভাবে পাওয়া। চাইলেই যদি সব পাওয়া যেত তাহলে ইচ্ছেমত সবাই শরীরটাকে বদলে দিত, তবে হ্যা চর্চার মাধ্যমে সব অসম্ভবকে সম্ভব করা যায়।নিয়মিত অনুশীলন, চেষ্টা ধৈর্য আপনার চাওয়াকে পাওয়াতে পরিণত করবে। যারা খুব শুকনা তারা মোটা হওয়ার উপায়গুলো জেনে নিন। যদি নিয়মিত পুষ্টিকর খাবার খান এবং রাতের ঘুম ঠিক রাখেন তাহলে আপনি তাড়াতাড়ি আপনার স্বাস্থ্য মোটা করতে পারবেন। না ঘুমাতে পারলে আপনার শরীর ক্যালরী ধরে রাখতে পারে না। রাতেতাড়াতাড়ি খাওয়া শেষ করুন এবং তাড়াতাড়ি ঘুমিয়ে পড়ুন। একটা নিদিষ্ট সময় ধরে খাবেন। সকালে ঘুম থেকে উঠে এক ঘন্টার মধ্যে সকালের নাস্তা শেষ করুন। সকালে প্রচুর পরিমাণে খেয়ে নিতে পারেন। হ্যাম বার্গার, ভাজাখাবার, চিকেন ব্রেস্ট খেলেও ক্ষতি নেই। সফ্ট ড্রিংকস্ এবং ফ্যাটি খাবার খেলে স্বাস্থ্য মোটা হয়। এতে হাই-ইন্সুলিন থাকে। ইন্সুলিন হরমোন তৈরি করে। যার সাহায্যে শরীরে কার্বোহাইড্রেট,প্রোটিন এবং ফ্যাট জমে। যখন ফ্যাটি ফুডস্ খাবেন তখন পানি পানকরুন; সফ্ট ড্রিংকস্ নয়। এমনকি ডায়েট সফ্ট ড্রিংকস্ও নয়। এটা খেলে আপনি ফ্যাটি ফুড খেতে পারবেন না। এনার্জি ফুড খেলেও আপনি মোটা হবেন। শরীরে যদি এনার্জি ফুড না থাকে তাহলে শরীরে শক্তিই থাকে নামোটা হওয়া তো দূরের কথা। আপনি কখনো ব্যাটারিতে ল্যাপটপ কম্পিউটার চালাতে পারবেন না যদি প্লাগ না দেন। শরীরও তার ব্যতিক্রম নয়।টেনশনমুক্ত থাকুন। নিয়মিত ব্যায়াম করুন। ব্যায়াম করলে ক্ষুধা বেড়ে যায় টেনশন দূরে করে।প্রচুর ফল খান। ফল পুষ্টিকর খাবার এতে প্রচুর ক্যালরি পাওয়া যায়। প্রতিদিন ফল এবং ফলের রস খান। ফলের তৈরি বিভিন্ন সিরাপ, গাম, জ্যাম, জ্যালি খান এতে ফ্যাট আছে যা আপনার স্বাস্থ্য মোটা করবে। এ্যালকোহল পান করলে শরীর মোটা হয়।এটা আপনার মাংশপেশীতে হরমোন তৈরি করে। আপনার শরীরে যখনঅতিরিক্ত ক্যালরির প্রয়োজন হয়দিনের শেষে সন্ধ্যার দিকে তখন এ্যালকোহল পান করুন। এ্যালকোহলেপ্রচুর ক্যালরি পাওয়া যায়। রাতে এ্যালকোহল পান করে তাড়াতাড়ি রাতের খাবার সেরে ঘুমিয়ে পড়ুন। আপনি খুব দ্রুত মোটা হয়ে যাবেন। আপনি কল্পনাও করতে পারবেন না কিভাবে এত দ্রুত মোটা হওয়া সম্ভব।.

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ

স্বাভাবিকভাবে স্বাস্থ্যাবান হওয়ার জন্য আপনাকে পর্যাপ্ত পরিমান খেতে হবে রুচি সহকারে, যে খাবারে সব রকম খাদ্য উপাদান থাকে। বেশী করে আমিষ জাতীয় খাবার খেতে হবে আর কম পরিমান শর্করা খেতে হবে। দিনে একটা করে তাজা ফল ও ডিম খেতে পারেন। আর পর্যাপ্ত পরিমানে ঘুমাবেন।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
HarryPotter

Call

স্বাস্থ ভাল করার জন্য পুষ্টিকর খাবারের সমতুল্য অন্য কোন উপাদান নেই, তবে বাজারে যে ঔষুধ পাওয়া যায় তা মুখের রুচি বৃদ্ধি করে খাদ্য চাহিদা বৃদ্ধি পায় তখন স্ব্যাস্হ্য খুব ভাল হয় কিন্তু ঔষুধ খাওয়া বাদ দিলে আগের অবস্থায় ফিরো আসে এজন্য আপনি মুখের রুচি বৃদ্ধির জন্য, 'সিরাপ 'পিউটন অথবা সিনকারা খেতে পারেন, এর পাশাপাশি প্রচুর ভিটামিন যুক্তখাবার খাবেন তাহলে আপনার স্বাস্হ্য ভাল হবে।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Call

ওজন বাড়ানোর জন্য কিছু উপায়! অনেকেই অভিযোগ করছেন প্রচুর খাবার খাওয়ার পরও স্বাস্থ্য ভাল হচ্ছে না। তাদের জন্য পরামর্শ হল প্রথমে জেনে নিন কেন দেহের ওজন কাম্য ওজনের চেয়ে কম ! প্রধানত তিনটি কারণে দেহের ওজন কম হতে পারেঃ Chronic Disease Eating Disorders Lack Of Physical Activity. রোগের কারণে যদি দেহের ওজন কম হয় তবে সে রোগের যথাযথ চিকিৎসা অবশ্যই করতে হবে। তবে বেশিরভাগ ক্ষেত্রে ভুল খাদ্যাভ্যাস আর পর্যাপ্ত শারীরিক শ্রমের অভাবে দেহের ওজন বাড়াতে সফল হতে পারেন না। ওজন বাড়াতে তাই কিছু কৌশল মনে রাখতে হবে আমাদেরঃ -> ক্ষুধা লাগলেই খাবার খানঃ সহজে বহন করা যায় এমন খাবার সাথে রাখুন বাড়ির বাইরে থাকলে। সারা দিনের জন্য যখন কর্মপরিকল্পনা করবেন তখন কি ধরনের স্ন্যাক্স আপনি সাথে নিবেন তাও ঠিক করে রাখুন। কখনই এমন অবস্থা যেন না হয় যে, আপনি ক্ষুধার্ত কিন্তু আপনার সাথে খাবার নেই। Quick Snacks হিসেবে সাথে রাখতে পারেন যেকান মৌসুমি ফল, প্যাকেটজাত পনির ও ক্রাকার/ যেকোন ধরনের বাদাম ইত্যাদি। ৩-৪ ঘন্টা পর পর আপনাকে খাবার খেতে হবে, যদি ক্ষুধা নাও লাগে তবুও অল্প কিছু খেতে চেষ্টা করুন। -> সকালের নাস্তা কখনই বাদ দিবেন নাঃ সারা দিনের খাবারে মধ্যে সকালের নাস্তা খুবই গুরুত্ব পূর্ণ, তা ওজন কমানো বা বাড়ানো যাই হোক না কেন! যারা ওজন বাড়াতে চান তাদের জন্য এটি একটি ভাল সুযোগ ক্যালরি গ্রহনের। যদি সকালের নাস্তা বাদ দেন তবে প্রায় ৪০০ ক্যালরি গ্রহন থেকে বঞ্চিত হতে হয়!যদি প্রতিদিন সকালের নাস্তায় ৪০০-৫০০ ক্যালরি গ্রহন করা যায় তবে মাস শেষে প্রায় ৩ পাউন্ড ওজন বাড়াতে সক্ষম হবেন। -> ছুটির দিনে আপনার খাবার সময়সুচি যেন ওলট পালট না হয় সেদিকে লক্ষ্য রাখুন। -> আপনি যদি ওজন বাড়াতে চান তাহলে আপনাকে উচ্চ- ক্যালোরির জাঙ্ক ফুড অথবা কেবল পুষ্টিকর খাদ্য খেলেই হবেনা। আপনাকে এমন খাদ্য বেছে নিতে হবে যাতে পুষ্টির ও শক্তি অভয়ই আছে পরিমাণ মত। এখন আমারা আপনাকে ২০টি খাদ্যের তালিকা জানাবো যা খেলে আপনি সু- স্বাস্থ্যের জন্য পাবেন সঠিক পরিমাণ পুষ্টি। ১। চিনাবাদামের মাখনঃ সকালের নাস্তায় রুটিতে হালকা করে চিনাবাদামের মাখন মেখে খেতে পারেন। এটি আপনাকে যথেষ্ট পরিমাণ শক্তি দিবে প্রায় ১৯২ ক্যালরি! ২। একটা গোটা ডিমঃ এটি প্রোটিন ও তিন রকমের ভিটামিনে পরিপূর্ণ। এতে আছে ভিটামিন A, D, E এবং প্রচুর পরিমাণ কলেস্টেরল। ৩। বাদাম ও মধু সমৃদ্ধ খাবারঃ সকালের নাস্তা হিসেবে বাদাম ও মধু সমৃদ্ধ খাবার আপনার নাস্তার তালিকায় রাখুন। এতে আপনি পাবেন প্রায় ৫০০ ক্যালরি। এছাড়া এটি এমন একটি খাবার যা আপনার সকালের নাস্তাকে সু- স্বাদু করে তুলবে। ৪। মাখনঃ মাখন আপনাকে দীর্ঘ মেয়াদী ওজন বৃদ্ধিতে সাহায্য করবে। তবে মাখন খেতে হবে পরিমাণ মত। কারন প্রচুর পরিমাণ মাখন আবার আপনার হার্টে সমস্যা করতে পারে। ৫। বন রুটিঃ বন রুটিতে থাকছে অতিরিক্ত ক্যালরি এবং প্রচুর পরিমাণ কার্বোহাইড্রেট। ৬। ভুট্টা রুটিঃ ভুট্টার রুটি খেতে পারেন সকালে বা বিকেলে। ভুট্টাতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণ কার্বোহাইড্রেট। আপনি সুপের সাথে ভুট্টার রুটি খেতে পারেন। ৭। পনিরঃ এক চামচ পনিরে থাকে ৬৯ ক্যালরি শক্তি। পনির তৈরি করা হয় দুধ থেকে তাই এতে থাকে প্রচুর প্রোটিন, ক্যালসিয়াম, চর্বি ও কলেস্টেরল। ৮। ফলের রসঃ ফলের রস হচ্ছে ওজন বাড়ানোর স্বাস্থ্যকর এবং পুষ্টিকর পথ। ১০০% ফলের রস আপনার শরীরে দেবে প্রচুর পরিমাণ চিনি ও পুষ্টি। ৯। পাস্তা ও নুডুলসঃ পাস্তা ও নুডুলস খাদ্যশস্য ও শর্করার একটি ক্যালোরি সমৃদ্ধ খাদ্য যোগান তাই এটি একটি সুস্থ এবং উচ্চ ক্যালোরি খাবার হিসাবে পরিচিত। আপনি প্রতিদিন পরিমাণ মত পাস্তা অথবা নুডুলস খেতে পারেন। ১০। চিংড়িঃ চিংড়িতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণ পুষ্টিকর ও প্রয়োজনীয় এসিড যা আপনার স্বাস্থ্য বৃদ্ধিতে সাহায্য করবে। ১১। গমের পাউরুটিঃ গমের পাউরুটি খেয়ে আপনি পেতে পারেন ৬৯ ক্যালোরি শক্তি। এর ফলে আপনার ওজন বৃদ্ধি হবে। ১২। শুকনো ফলঃ আপনি দ্রুত ক্যালোরি পেতে পারেন শুকনো ফল খেয়ে। শুকনো ফলে পাকা ফলের মতই প্রচুর পরিমাণ ক্যালোরি থাকে। ১৩। যবের রুটিঃ যবের রুটিও হতে পারে আপনার সকালের নাস্তার জন্য উপযুক্ত। এতে রয়েছে প্রচুর পরিমানে ফাইবার ও পুষ্টি।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ

হালকা মোটার জন্য অপনি "হাইবি" ফাইলটি খেতে পারেন

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ

Call

আপনি মোটা হওয়ার জন্য দরকার আমিষ,প্রোটিন ও পুষ্টি সম্ভৃদ্ধ ভাল ভাল খাবার খাওয়া। একই সাথে প্রতিদিন ব্যায়াম করা এবং শরীরকে সবসময় সচল রাখা। এছাড়া আপনি কলিকতা হারবাল লিমিটেড এর মোটা হওয়ার টিপস গুলো অনুসরণ করতে পারেন।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Call

মোটা হওয়ার টিপসঃ সকাল বেলা তাড়াতাড়ি ঘুম হতে উঠুন। রাতে ভাল ঘুম না হলেও উঠা উচিত। সকালে তাড়াতাড়ি উঠা মানে নিজেকে সারাদিনের জন্য প্রফুল্ল চিত্তে রাখা। প্রথমে একগ্লাস পানি খেয়ে হাল্কা ব্যায়াম করে আসুন। যদি শুকনো দেহে কুলোয়,তবে বার ইঞ্চি দুটো ইট দিয়ে প্রথমদিন থেকেই হাতের ব্যায়াম করতে থাকুন। যত বেশী পারবেন,তত আপনার মাসল উন্নত হবে। ব্যায়াম করে এসে পুনরায় এক গ্লাস পানি খান। সকালের নাস্তা হয়তো দেরীতে হবে,কিংবা আপনাকে হয়তো এমন কিছু খেতে দেওয়া হবে যা আপনার রুচিতেই আসে না। নো প্রবলেম, খুজে দেখুন গত রাতের বাসী ভাত আছে কিনা। যদি থাকে তাহলে একটি পেয়াজ,দুটো পোড়া মরিচ আর এক চামচ আয়োডিনযুক্ত গলগন্ড প্রতিরোধকারী লবণ নিন। তারপর পানি দিয়ে পান্তা ভাত তৈরি করে খান। এতে সবচেয়ে বড় সুবিধা হল আপনি যত বড় খাদকই হন না কেন আপনার পেট এই পান্তা ভাতের মাধ্যমে ভরে যেতে বাধ্য। এরপর অনেকে আবার দুপুরের আগে কোন কিছু না খেয়েই থাকেন। কিন্তু আর না, এখন থেকে অবশ্যই খেতে হবে। ভাবছেন কি খাবেন? দুপুরের জন্য যে ভাত রান্না হয়েছে তার মালসার মধ্যে দেখুন অত্যন্ত পুষ্টিকর ভাতের মাড় বা ফেন, যা প্রায় সময়ই গরুকে খাওয়ানো হয়, (ইহা আবার বাতের ব্যাধির জন্য অত্যন্ত উপকারীও বটে) সবটুকু নিন। তারপর পরিমাণমত আয়োডিনযুক্ত লবণ নিয়ে চামচ দিয়ে ভাল করে নেড়ে খেয়ে নিন। খেয়াল রাখবেন যাতে লবণের পরিমাণ বেশী না হয়,তাহলে অতিরিক্ত লবণ কটার জন্য খেতে পারবেন না। সুন্দরভাবে নাড়াচাড়ার পর চামচ দিয়ে খেয়ে দেখবেন অত্যন্ত সুস্বাদু হয়েছে। খাওয়ার পর আপনার মনে হবে আজ সারাদিন না খেলেও আপনার পেট ভরা থাকবে। এই মনে হওয়াটাকে পাত্তা দিবেন না। দুপুরের ভাত যাতে ঠিকমত খেতে পারেন তার জন্য মানসিকভাবে প্রস্তুতি গ্রহণ করুন। বাইরে থেকে ঘুরে আসুন। পকেটে কিছু টাকা থাকলে দোকান হতে চা খেয়ে আসুন। আর অবশ্যই একটা লম্বা হাটা দিয়ে আসবেন। তাহলে পেটটা খালি হওয়া শুরু হবে। এরপর বাসায় এসে যেই তরকারীই থাকুক না কেন আপনার নারিকেল তেলের শিশি হতে বোতলের মুখে যে কর্ক রয়েছে তার পুরোটা ভর্তি করে সেই তেল মিশিয়ে ভাতের সাথে খেয়ে ফেলুন। এতে আপনার ভুরি তৈরি করার জন্য পেট অন্যধরণের এক উৎসাহ পাবে। ভাত খাওয়া শেষে বিকেলের আগ পর্যন্ত একটানা ঘুম দিবেন। দেখবেন ঘুম থেকে উঠার পর শরীরটা একদম ঝরঝরে মনে হচ্ছে। বিকেলে খাওয়ার কিছু নেই এই ভেবে আপনার মন খারাপ হচ্ছে? নো টেনশন, যেসব বন্ধু-বান্ধবদের সাথে অনেকদিন ধরে দেখা নেই তাদের বাসায় হাজির হয়ে যান। কিংবা পরিচিত বড় ভাই অথবা ছোট ভাই হলেও সমস্যা নেই। দেখবেন বেশ কয়েকদিন পর আপনাকে দেখে তারা অন্যধরণের এক অভ্যর্থনা জানাবেন। সেই সাথে সময় বুঝে বিকেলে এসেছেন বলে হাল্কা নাস্তা পানি এবং চা প্রদানে সচেষ্ট হবেন তাঁরা। এই সুযোগ পুরোপুরি কাজে লাগান। সবাই ভদ্রতা করে বলে “থাক,এসবের কি দরকার ছিল!” আপনি এসব না বলে বলুন যে খিদেয় আপনার পেট চো চো করছে,দেখবেন আপনার জন্য কিছু বেশী খাদ্য-খানার ব্যবস্থা করা হবে। সব খাবার আপনি আবার নিঃশ্বব্দে খেয়ে ফেলবেন না যেন। স্বাভাবিকভাবে আলাপ-আলোচনা চালিয়ে যান। পাশাপাশি সব খাবার আপনার পেটে চালান করুন। তারপর আরেকদিন আসার প্রতিশ্রুতি দিয়ে বিদেয় নিন। আর রাতের খাবার তো আপনার বাসায় অপেক্ষা করছে। সারাদিনের ঘোরাঘুরি এবং ছুটন্ত চলন্ত ধান্দা শেষে আপনার রাতে হয়তো বেশী ক্ষিদা লাগবে। আহার করুন যতটুকু আপনার পেটে সংকুলান হয়। আপনি এভাবে তিন/চারদিন কাটালে খাবারের প্রতি আপনার অন্যরকম এক আগ্রহ প্রকাশ পাবে। খাদ্যের স্বাদ আপনি হাড়ে-পিঠে টের পাবেন। প্রত্যেকদিন এই রুটিন অনুযায়ী চলবেন মাত্র এক থেকে দেড় মাস পর্যন্ত। ইনশাআল্লাহ, এরপর আপনি নিজেকে চিনতে পারবেন না। মনে হবে আপনি গরুর দুধের খামার হতে উঠে এসেছেন।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ