শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে
avir

Call

আপনি সঠিক ব্যায়াম, এবং পরিমাণ মত খাবার গ্রহণ করে শরীর এর বাড়তি মেয়াদ কমিয়ে পেলতে পারেন বিস্তারিত এই পোষ্ট টি ফলো করুন http://m.ans.bissoy.com/177320/

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
AbdulHalim

Call

সপ্তাহে মাত্র পাঁচটি নিয়ম মেনে চলুন, আর কমিয়ে ফেলুন পেটের মেদ। ১ম ধাপ- পেটের মেদ কমানোর জন্য সর্ব প্রথম কাজ হচ্ছে যোগা-ব্যায়াম। শুধু পেটের ব্যায়ামই নয়, করতে হবে পুরো শরীরের ব্যায়াম। পুশ-আপ, পুল-আপ করতে হবে। দড়িলাফ করতে পারলে সব চাইতে ভালো ১ সপ্তাহে পেটের মেদ কমাতে চাইলে প্রতিদিনের ব্যায়ামে আপনাকে ৫০০ থেকে ৬০০ ক্যালোরির মতো ক্ষয় করতে হবে। ২য় ধাপ- দিন শুরু হোক পাতিলেবু ও জল দিয়ে। প্রতিদিন সকালবেলা নিয়ম করে ১ গ্লাস লেবু গরম জল খান। লেবুর রসের পরিমান বেশি রাখার চেষ্টা করুন। সকালের ব্রেকফাস্টের আগে কোনও একটা ফল বা অনেকটা জল খান। মনে রাখবেন, জল মেদ ঝড়াতে মোক্ষম ওষুধ। এছাড়া খাবারের চাহিদা কমে যাবে। দিনে প্রচুর পরিমাণ জল খান। ৩য় ধাপ- পেটের পেশী অর্থাৎ অ্যাবডোমিনাল পেশীর ব্যায়াম করতে হবে সপ্তাহে ৩ দিন। ক্রাঞ্চ এবং পায়ের ব্যায়াম ৩ সেটে ২০ বার করে করতে হবে প্রতিবার। কুনুইএর মাধ্যমে পুশ- আপের ব্যায়াম করার অভ্যাস করতে হবে। এতে ১ সপ্তাহের মধ্যে পেটের মেদ কমে যাবে। ৪র্থ ধাপ- পেটের মেদ কমাতে খাবার থেকে চিনি এবং কার্বোহাইড্রেট বাদ দিতে হবে। কার্বোহাইড্রেট সামান্য রাখতে পারেন দেহের এনার্জির মাত্রা ঠিক রাখার জন্য। কিন্তু অবশ্যই চিনি বাদ দিতে হবে। মাছ এবং মুরগীর মাংস, প্রচুর পরিমানে শাকসবজি এবং ফাইবার সমৃদ্ধ খাবার খান। এবং প্রতিদিন একটি বা দুটি তাজা ফল খেতে হবে। বিশেষ করে টক জাতীয় ফল। যে কোনও খাবরাই খান না কেন, ততে নুনের ভাগ যেনও খুব কম থাকে।। ৫ম ধাপ- মশলাবর্জিত খাবারে ব্যবহার করুন শুধু দারচিনি, গোলমরিচ ও আদা। এইসব মশলা পেটের মেদ দূর করতে সাহায্য করে। রসুনও পেটের মেদ দূর করে। আদা এবং রসুন কাঁচা চিবিয়ে খাওয়ার অভ্যাস করতে পারেন এতে শুধু মেদই নয়, সর্দি-কাশি ও নানাধরমের রোগ সেরে যায়। খাবারে কাঁচালঙ্কার ঝাল ব্যবহার করুন।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Call

পেটের মেদ কমানোর ৬টি ধাপ বর্তমান সময়ে পেটের মেদ আমাদের মাথা ব্যাথার একটি কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। এটি যে শুধু সৌন্দর্যহানী করে তা নয়, শরীরে যে বিভিন্ন অসুখ বাসা বাঁধছে তাও নির্দেশ করে। পেটের মেদ কমানোর বেশ কিছু পন্থা আছে। আসুন প্রধান কয়েকটি পন্থা নিয়ে আজকে আলোচনা করা যাক। *সময়মতো ঘুম আপনার যদি রাত জেগে কাজ করার অভ্যাস থাকে তাহলে আরেকবার ভাবুন। কারণ অসময়ের ঘুম আপনার শরীরের জৈবিক ছন্দ নষ্ট করে দেয়। এর ফলে আপনার শরীরে খাদ্যের চাহিদা বেড়ে যায়। পেটে চর্বি জমার প্রবণতা প্রায় ৫গুন বৃদ্ধি পায়। এছাড়াও শরীরে হরমোনের ব্যালেন্স নষ্ট হয়ে যায়। যা আপনার মুটিয়ে যাওয়ার অন্যতম কারণ। তাই মেডিক্যাল সায়েন্সের ভাষায় রাতের ৭ঘন্টা ঘুমই শরীর ঠিক রাখতে শ্রেষ্ঠ। *ছোট ছোট কিছু ব্যায়াম বেশিরভাগ মানুষই মনে করে জিম করা বা কষ্টকর ব্যায়ামই দিতে পারে পেটের মেদ থেকে মুক্তি। কিন্তু এ ধারণা ভুল। কারণ ছোট ছোট কিছু ব্যায়াম আপনি যদি নিয়মিত করতে পারেন তাবে এগুলোই আপনার জন্য যথেষ্ট। যেমন ফ্লোর ক্রাঞ্চেস্, বার- পিস, সিঙ্গেল লেগ স্কোয়াট, পুশ-আপস্, চেয়ার ডিপস্ ৩০ সেকেন্ড করে দিনে ৪-৫ বার করে দেখুন। এর পাশাপাশি প্রতিদিন যথেষ্ট পরিমাণ হাটুন। *চিনির বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষনা করুন পেটের মেদ কমাতে ৮০ ভাগ ভূমিকা রয়েছে সঠিক খাদ্যের। সঠিক খাদ্য বলতে বোঝানো হয় যেগুলো ক্যালরি কমাতে সাহায্য করে যেমন প্রোটিন বা আমিষ, শাক-সব্জি, শস্যদানা ইত্যাদি। খাদ্য তালিকা থেকে যথাসম্ভব চিনি দূরে রাখুন। চিনির বদলে সুক্রোলোজ (যা বিভিন্ন ব্র্যান্ডের সুগার ফ্রি নামে পাওয়া যায়) ব্যবহার করুন। প্রতিবার চায়ের কাপে চিনির বদলে মধু ব্যবহার করুন। এতে চিনির বিকল্পও হবে, পাশাপাশি পেটের মেদও কমবে। *ভিটামিন সি এর সাথে থাকুন ভিটামিন সি সম্পর্কে আমরা কমবেশি সবাই জানি। টক জাতীয় ফলমূলে প্রচুর ভিটামিন সি আছে। এই উপাদানটি আমাদের শরীরে সেই হরমোনটির ব্যালেন্স ঠিক রাখে যেটি শরীরে মেদ নিয়ন্ত্রন করে। ভিটামিন সি কারনিটিন নমক প্রয়োজনীয় একটি উপাদান তৈরী করে, যা শরীরে চর্বি পোড়াতে সহায়তা করে। *চর্বি খাবেন তবে ভালটি জিনিসটি অনেকটা কাঁটা দিয়ে কাঁটা তোলার মতো। বর্তমান সময়ে ওমেগা-৩ ফ্যাট নিয়ে প্রচুর আলোচনা হচ্ছে। হবেই না কেন? যদিও এটি নিজেই একটি ফ্যাট, কিন্তু ক্ষতিকারক ফ্যাট দূর করতে এর কোন জুড়ি নেই। শাক- সব্জি, মাশরুম, শস্যদানা, মাছ ইত্যাদি আপনাকে দিতে পারে যথেষ্ট পরিমাণ ওমেগা-৩ ফ্যাট। *শ্বাস-প্রশ্বাস আস্তে আস্তে কোন পরিশ্রম ছাড়া আমরা যেই কাজটি করতে পারি তা হলো সঠিক নিয়মে শ্বাস-প্রশ্বাস নেয়া। বেশির ভাগ মানুষই হয় দ্রুত না হয় অনেকক্ষণ পর পর শ্বাস গ্রহন করে। যদি এটি একটা ছন্দে করা যায়, অর্থাৎ আস্তে আস্তে শ্বাস গ্রহন ও নি:শ্বাস ত্যাগ করা যায় তাহলে পেটের খুব ভালো একটা ব্যায়াম হবে। প্রতিনিয়ত যদি এটি মেনে চলা যায় তাহলে পেটের মেদ কমাতে কিছুটা হলেও ভূমিকা রাখবে।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
আপনি এই উত্তরটি দেখুন
ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
HarryPotter

Call

প্রাকৃতিক উপায়ে মেদ কমান ! • দিন শুরু হোক লেবুর শরবতে: পেটের মেদ কমানোর সবচেয়ে কার্যকর প্রকৃতিক পদ্ধতি। গ্লাসে একটু লেবুর রস নিয়ে তাতে গরম পানি এবং সামান্য লবন যোগ করুন। প্রতিদিন সকালে এই শরবত আপনার হজম শক্তি বাড়াবে এবং মেদ ঝরাতে কার্যকর ভূমিকা পালন করবে। • সাদা চাল থেকে দূরে থাকুন: সাদা চালের জায়গায় লাল আটা বা লাল চালের তৈরি খাবার খেতে শুরু করুন। • মিষ্টিযুক্ত খাবার এড়িয়ে চলুন: মিষ্টি খাবার, পানীয় এবং তৈলাক্ত খাবার থেকে একদম দূরে থাকুন। এই খাবারগুলো দেহের বিভিন্ন জায়গা বিশেষ করে পেট এবং উরুর মেদ বাড়িয়ে দেয় খুব দ্রুত। • পর্যাপ্ত পানি পান করুন: মেদ মুক্ত দেহ পেতে চাইলে নিয়মিত বিরতিতে পর্যাপ্ত পানি পান করুন। এই পানি আপনার হজম শক্তি বৃদ্ধি সহ দেহের দূষিত পদার্থ বের করে দিতে সাহায্য করবে। • কাঁচা রসুন খান: প্রতিদিন সকালে ছোট দুই তিন টুকরা রসুন চিবিয়ে খান। রসুনের পরই উপরে বর্ণিত লেবুর শরবত খেলে মেদ কমার গতি দ্বিগুন বেড়ে যাবে। • আমিষ এড়িয়ে চলুন: পেটের মেদ কমানোর জন্য মাংস জাতীয় খাবারের বদলে নিরামিশ জাতীয় খাবারে অভ্যস্ত হোন। • ফল এবং সবজির কদর করুন: প্রতিদিন সকাল ও বিকালে এক বাটি করে মৌসুমী ফল ও কাঁচা খাওয়া যায় এমন সবজি নিয়ম করে খাবেন। এই ফল এবং সবজি আপনার দেহের জন্য প্রয়োজনীয় এন্টিঅক্সিডেন্ট, খনিজ এবং ভিটামিনের অভাব পূরণ করবে। • রান্নার কৌশল বদলান: যতোটা কম তেলে রান্না করা যায় তার কৌশল রপ্ত করুন। তৈলাক্ত খাবারের ধারে কাছেই ঘেষবেন না। রান্নায় বিভিন্ন মসলা যোগ করুন।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ