সম্পূর্ণ ডিজিটাল উপায়ে তৈরি, বাস্তবে এটির কোন ফিজিক্যাল (physical) অস্তিত্ব নেই। কোন কেন্দ্রীয় ব্যাংক এটি নিয়ন্ত্রণ করেনা। ব্যক্তি বা ব্যক্তিবর্গের উদ্যোগে বিশ্বব্যাপী এটি ব্যবহারের ফলে এর মুদ্রা ব্যবস্থা চলমান রয়েছে। পিয়ার-টু-পিয়ার ব্যবস্থার কারণে কোন প্রতিষ্ঠান বা মিডলম্যান ছাড়াই সরাসরি লেনদেন সম্পন্ন হয়। ক্রিপ্টোগ্রাফি ব্যবহৃত হওয়ার কারণে উপযুক্ত অনুমতি ছাড়া বিটকয়েনের অ্যাকসেস নেওয়া অসম্ভব। সর্বোপরি, বিটকয়েনে সম্পূর্ণরূপে ছদ্দনামে লেনদেন সম্ভব।