শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে
Call

তৃতীয় প্রজন্মের কম্পিউটার: ১৯৬৫ থেকে ১৯৭১ সাল পর্যন্ত সময়কালকে কম্পিউটারের তৃতীয় প্রজন্ম বলে মনে করা হয়। তৃতীয় প্রজন্মের কম্পিউটারে ইনটিগ্রেটেড সার্কিট (IC) বা সমন্বিত চিপ থাকে, যাতে অনেক অর্ধপরিবাহী ডায়োড, ট্রানজিস্টর এবং অন্যান্য ইলেকট্রনিক যন্ত্রাংশ থাকে। তৃতীয় প্রজন্মের কম্পিউটারে বিদ্যুৎ খরচ কমে যায়, কাজের গতি ও নির্ভরশীলতা বহুগুণ বেড়ে যায়। বৈশিষ্ট্য: ১। ইনটিগ্রেটেড সার্কিটের ব্যবহার। ২। সেমিকন্ডাক্টরের ব্যবহার। ৩। আকৃতির সংকোচন ও অধিক নির্ভরশীলতা। ৪। একই সময়ে একাধিক ব্যবহারকারীর ব্যবহারের সুবিধা। ৫। হাই লেভেল ল্যাঙ্গুয়েজের ব্যাপক প্রচলন। ৬। মনিটরের প্রচলন। ৭। মিনি কম্পিউটারের প্রচলন। ৮। আউটপুট হিসেবে VDU (Video Display Unit) ও উচ্চগতির লাইন প্রিন্টারের প্রচলন শুরু হয়। উদাহরণ: IBM 360, IBM 370

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Call

* বিভিন্ন প্রকার উন্নত মেমরি ব্যবস্থার উদ্ভাবন; * ব্যাপক একীভূত বর্তনীর ব্যবহার; * সাইজ ছোট বলে বিদ্যুৎ খরচ কম এবং * উচ্চ ভাষা দিয়ে প্রোগ্রাম লিখা তৃতীয় প্রজন্মের কম্পিউটার থেকে শুরু হয়।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ