হাইব্রিড কম্পিউটারের উল্লেখযোগ্য বৈশিষ্ট্যসমূহ হলো-১. হাইব্রিড কম্পিউটারের ইনপুট অ্যানালগ প্রকৃতির এবং আউটপুট ডিজিটাল পদ্ধতির। ২.বিশেষ বিশেষ ক্ষেত্রে ব্যবহার করা যায়। ৩.তুলনামূলক দাম বেশি। ৪. গঠন জটিল প্রকৃতির।
ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
এই পাউডারটি সাধারণত পুরুষের হরমোন ও শারীরিক শক্তি বৃদ্ধিতে কাজ করে। এটির তেমন কোনো সাইড ইফেক্ট নেই,তবে শরীরে র্যাশ উঠতে পারে,শরীর দুর্বল হতে পারে।এটি বেশ ভাল কাজ দেয় বলে অনেকেই...
বিকল্প একাধিক পদ্ধতির সুসমন্বয়ই হচ্ছে হাইব্রিড প্রযুক্তি। গাড়ির বেলায় এই বিকল্প একাধিক প্রযুক্তির প্রয়োগ ঘটে জ্বালানি ব্যবহারের বেলায়। অর্থাৎ হাইব্রিড গাড়ি মানে যে গাড়ি একাধিক ধরনের জ্বালানিতে
চালানো সম্ভব।
তৃতীয় প্রজন্মের কম্পিউটার: ১৯৬৫ থেকে ১৯৭১ সাল পর্যন্ত সময়কালকে কম্পিউটারের তৃতীয় প্রজন্ম বলে মনে করা হয়। তৃতীয় প্রজন্মের কম্পিউটারে ইনটিগ্রেটেড সার্কিট (IC) বা সমন্বিত চিপ থাকে, যাতে অনেক অর্ধপরিবাহী ডায়োড,...
অ্যানালগ কম্পিউটারের
ইনপুট ও আউটপুট অ্যানালগ
প্রকৃতির।
সাধারণত বিশেষ বা নির্দিষ্ট
কাজের জন্য ব্যবহার করা হয়।
হাইব্রিড কম্পিউটারের
উল্লেখযোগ্য বৈশিষ্ট্যসমূহ
হলো-১. হাইব্রিড
কম্পিউটারের ইনপুট অ্যানালগ প্রকৃতির
এবং আউটপুট ডিজিটাল পদ্ধতির।
২.বিশেষ বিশেষ ক্ষেত্রে ব্যবহার
করা যায়। ৩.তুলনামূলক দাম বেশি। ৪.
গঠন জটিল...
হাইব্রিড সিস্টেমঃ যে ইলেকট্রনিক সিস্টেমের মাধ্যমে ডিজিটাল এবং এনালগ উভয় ধরণের সিগনালের প্রকৃয়াকরণ, রূপান্তর ইত্যাদি কার্য সমাধা করা হয় তাকে আমরা হাইব্রিড সিস্টেম নামে চিনি।
হাইব্রিড ক্লাউড হলো পাবলিক আর প্রাইভেটের সংমিশ্রন। এখানে প্রাইভেট ক্লাউড দিয়ে প্রাথমিক চাহিদা মেটানো হয়, আর প্রাইভেট ক্লাউডের ধারণক্ষমতা অতিক্রান্ত হয়ে গেলে পাবলিক ক্লাউডের সাহায্য নেয়া হয়।
পাবলিক ক্লাউডের চাইতে হাইব্রিড...
মিশ্র বা হাইব্রিড নেটওয়ার্ক (hybrid network): মিশ্র বা হাইব্রিড নেটওয়ার্ক ক্লায়েন্ট সার্ভার এবং পিয়ার টু পিয়ার নেটওয়ার্কের যৌথ রূপ ।সাধারণত হাইব্রিড নেটওয়ার্কে প্রধানত ক্লায়েন্ট সার্ভার ব্যবহার করা হয়ে থাকে।...
1 Answers
2985 views
Close ×
ভিডিও কলে পরামর্শ নিতে প্লে স্টোর থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ