শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে

উপকারিতা

১.শীর্ষাসনের সময় প্রচুর রক্ত মস্তিষ্কের দিকে ধাবিত হয়। মস্তিষ্ক হচ্ছে আমাদের মহা শক্তিশালী জৈব কম্পিউটার। এখানে রয়েছে বিশেষ গ্রন্থি, যা হরমোন নিঃসরণ ব্যবস্থার নিয়ন্ত্রক।
২.দৃষ্টি স্মৃতি শ্রবণ স্পর্শ অনুভূতির কেন্দ্রস্থল হলো মস্তিষ্ক। মস্তিষ্কে অবস্থিত এ স্নায়ু কেন্দ্রগুলোকে নিয়মিত শীর্ষাসনের মাধ্যমে সুস্থ রাখা যায়।
৩.নিয়মিত শীর্ষাসন করলে মাথাব্যথা থেকে উপশম পাওয়া যায়।
৪.মুখমন্ডলে রক্ত চলাচল বৃদ্ধি পায় বলে চোখ কান নাক দাঁতে সহজে কোনো রোগ হতে পারে না।
৫.থাইরয়েড গ্রন্থিতে রক্ত চলাচল প্রচুর পরিমাণে হয় বলে থাইরয়েড গ্রন্থির কর্মক্ষমতা বৃদ্ধি পায়। ফলে দেহের সমস্ত গ্রন্থি ও স্নায়ু সুস্থ ও সক্রিয় থাকে।
৬.টনসিলের বিশেষ উপকার হয়।
৭.মস্তিষ্কে অবস্থিত মাস্টার গ্ল্যান্ড নামে পরিচিত পিটুইটারি গ্রন্থি এবং পিনিয়াল গ্রন্থি সুস্থ ও সক্রিয় রাখে। এর ফলে আমাদের মনের শক্তি, স্মৃতি শক্তি, ইচ্ছা শক্তি বৃদ্ধি পায়।
৮.মেয়েদের জরায়ু সরে গেলে নিয়মিত এ আসনটি করলে তা ঠিক জায়গায় ফিরে আসে।
৯.এছাড়া লিউকোরিয়া অর্শ একশিরা হাঁপানি মাথাধরা আলস্য ইত্যাদি দূর হয়।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ