(بِسْمِ اللهِ اَللهُ اَكْبَر)
বিসমিল্লাহি আল্লাহু আকবার বলে জবাই করলে জবাই করলে হয়ে যাবে।
কুরবানীর পশু হলে নিচের দোয়াটি পড়া উত্তম।
ইন্নি ওয়াঝঝাহতু ওয়াঝহিয়া লিল্লাজি ফাতারাস সামাওয়াতি ওয়াল আরদা হানিফাও ওয়া মা-- আনা মিনাল মুশরিকি-ন। ইন্না সালাতি ওয়া নুসুকি ওয়া মাহইয়া ওয়া মামাতি লিল্লাহি রাব্বিল আ-লামিন। লা-- শারি-কা লাহু ওয়া বিযা-লিকা উমিরতু ওয়া আনা মিনাল মুসলিমি-ন। আল্লাহুম্মা মিনকা ও লাকা।
অতঃপর ‘বিসমিল্লাহি আল্লাহু আকবার’ বলে কুরবানির পশু জবাই করা।
বিসমিল্লাহি আল্লাহু আকবার বলে যেকোন প্রাণী জবাই করলে জবাই হয়ে যাবে।
তবে কুরবানীর পশু হলে নিচের দোয়াটি পড়া উত্তম।
ইন্নি ওয়াঝঝাহতু ওয়াঝহিয়া লিল্লাজি ফাতারাস সামাওয়াতি ওয়াল আরদা হানিফাও ওয়ামা-- আনা মিনাল মুশরিকি-ন। ইন্না সালাতি ওয়া নুসুকি ওমাহইয়া ওয়া মামাতি লিল্লাহি রাব্বিল আ-লামিন। লা-শারি-কা লাহু ওয়া বিযা-লিকা উমিরতু ওয়া আনা মিনাল মুসলিমি-ন। আল্লাহুম্মা মিনকা ও লাকা।
অতঃপর ‘বিসমিল্লাহি আল্লাহু আকবার’ বলে কুরবানির পশু জবাই করা।
এবং জবাই শেষে অবশ্যই রাসূল (স:) এর উপর দরুদ শরীফ পড়তে হবে। কারণ দরুদ শরীফ না পড়লে কোন আমল আল্লাহর দরবারে গ্রহণযোগ্য হবে না।
নিজের কোরবানির পশু নিজে জবাই করা সবচেয়ে উত্তম। রাসুল সা. নিজের পশু নিজে জবাই করতেন। তবে অন্য কাউকে দিয়ে জবাই করানোরও সুযোগ আছে। একটি পশুতে কতজন শরিক, সেটা জবাইয়ের আগেই নির্ধারণ করে নিতে হবে। কাগজে লিখিত আকারে উল্লেখ করার দরকার নেই, মনে মনে নিয়ত থাকলেই যথেষ্ট। জবাইয়ের সময় পশুর মাথা দক্ষিণ দিকে এবং পা পশ্চিম দিকে রেখে, অর্থাৎ কেবলামুখি করে শোয়ায়ে পূর্ব দিক থেকে চেপে ধরতে হবে, তারপর ছুরি চালাতে হবে। জবাইয়ের ছুরি যেন খুব ধারালো হয়, পশুর যেন কষ্ট কম হয় সে দিকে লক্ষ্য রাখতে হবে। আর কোরবানি করার সময় খেয়াল রাখতে হবে সিনার উপরিভাগ এবং কণ্ঠনালির মাঝামাঝি স্থানে যেন জবাই করা হয়। জবাইয়ের সময় আরবি নিয়ত জরুরি নয়। শুধু ‘বিসমিল্লাহি আল্লাহু আকবার’ বলাই যথেষ্ট। নিজের পশু কোরবানির সময় পাশে থাকা উচিত।