আমার মাথার চুলে প্রচুর খুশকি জমেছে, যার দরুন অসংখ্য চুল পড়ে যাচ্ছে,এর থেকে মুক্তির চিকিৎসা বিশেষজ্ঞ দের কাছ থেকে জানতে চাই।
শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে
Call

অাপনি হেডেন সোল্ডার সেম্পুটি ব্যবহার কুরুন,অনেক উপকার পাবেন। যে ভাবে ব্যবহার করবেন:- গোসলের ১০-১৫ মিনিট পূর্বে সেম্পুটি হালকা পানি সহকারে মাথায় ভালো করে লাগিয়ে নিন।এমন ভাবে মাথায় লাগাবেন যাতে চুলের গোড়ায় পৌছায়।পানি কম দিবেন এতে ফেনা কম হবে। তার পর কিছুক্ষণ রোদে দাড়িয়ে চুল শুকিয়ে নিন। তার পর গোলসের সময় একদম হালকা গরম পারি(কুসুম কিসুমের থেকেও কম) পানি দিয়ে ভালো করে মাথা ধুয়ে ফেলুন।এভাবে কয়েকদিন ব্যবহার করুন খুসকি একদম সেরে যাবে।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Jamiar

Call
আপনি ওডিসি শ্যাম্পু ব্যবহার করুন।  নিচে বিস্তারিত দেওয়া হলো:-

মাত্রা :-বিজ্ঞান ভিত্তিক খুশকি চিকিৎসার একমাত্র সমাধান ।কিটোকোনাজল ২ % শ্যাম্পু , যা USFDA অনুমােদিত একমাত্র খুশকিনাশক শ্যাম্পু ।ওডিসি ( কিটোকোনাজল ২ % শ্যাম্পু ) সপ্তাহে নূন্যতম ২ - ৩ দিন করে ২ / ৩ সপ্তাহ ব্যবহার করলে খুশকি দূর হয় ।যাদের নিয়মিত খুশকি হয় , তারা ১ বা ২ সপ্তাহ পর পর প্রতিরােধক হিসাবে এই শ্যাম্পু ব্যবহার করতে পারেন , এতে তারা দীর্ঘদিন খুশকি মুক্ত থাকতে পারবেন ।

ব্যবহারবিধি
  • অল্প শ্যাম্পু হাতে ঢেলে নিয়ে মাথার - ত্বকে / চুলের গােড়ায় ঘষে নিন , 
  • স্বল্প পানি প্রয়ােগ করে চুলকে ফেনায়িত করুন ।
  • হালকা ম্যাসাজ করুন , 
  • ৩ - ৫ মিনিট রেখে দিন
  •  এরপর চুল ভালভাবে ধুয়ে ফেলুন ।
  • সর্বোত্তম ফলাফলের জন্য সপ্তাহে নূন্যতম ২ - ৩ দিন ব্যবহার করুন
ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ

খুশকি দূর করতে চাইলে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন থাকতে হবে। ময়লা জমে মাথার ত্বকের লোমকূপ যাতে বন্ধ হয়ে না যায়, সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে। চুল নিয়মিত পরিষ্কার করতে হবে খুশকি-প্রতিরোধক শ্যাম্পু দিয়ে। সপ্তাহে অন্তত এক দিন তেল হালকা গরম করে চুলের আগা থেকে গোড়া পর্যন্ত ভালোভাবে মালিশ করুন। শ্যাম্পু দেওয়ার পর সঙ্গে সঙ্গে চুল না ধুয়ে পাঁচ থেকে ১০ মিনিট অপেক্ষা করার পর ভালো করে ধুয়ে ফেলতে হবে। খেয়াল রাখবেন, চুলে যেন শ্যাম্পুর ফেনা লেগে না থাকে। তা দূর করতে মোটা দাঁতের চিরুনি দিয়ে চুল ভালোভাবে আঁচড়ে নিন। ভেজা চুলে আঙুল চালিয়েও কাজটি করতে পারেন। এতে চুল পুরোপুরি পরিষ্কার হয়ে যাবে। সপ্তাহে এক দিন কন্ডিশনার ব্যবহার করবেন। কিন্তু বাইরে বের হলে প্রতিদিন শ্যাম্পু করুন। চুলের আর্দ্রতা ধরে রাখতে ব্যবহার করতে হবে কন্ডিশনার। আর্দ্রতার অভাবে চুল রুক্ষ হলে খুশকি বেড়ে যায়। মেডিকেটেড বা খুশকি-প্রতিরোধক শ্যাম্পু যা-ই কিনুন না কেন, তা আপনার চুলের ধরন অনুযায়ী কিনতে হবে। তবে সারা বছরই খুশকি থাকলে চিকিৎসকের পরার্মশ নিন। তা না হলে ত্বকে নানা ধরনের সমস্যা দেখা দিতে পারে,ধন্যবাদ।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ

জেনে নিন খুশকি দূর করার ৭টি উপায়

১. পুরনো তেঁতুল পানিতে গুলে নিন। গোলানো তেঁতুল চুলের গোড়ায় ভালো করে লাগান। ১০-১২ মিনিট অপেক্ষা করে চুল শ্যাম্পু করে ধুয়ে ফেলুন। সপ্তাহে অন্তত দুদিন তেঁতুল মাথায় দিন। এতে খুশকি যেমন দূর হয় তেমনি মাথার চুলকানিও কমে যায়।

২. টকদই খুশকি দূর করতে ও চুল ঝলমলে করতে খুবই কার্যকরী। ৬ টেবিল চামচ টকদই খুব ভালো করে ফেটিয়ে নিন। এরপর এতে ১ টেবিল চামচ মেহেদি বাটা ভালোভাবে মেশান। মিশ্রণটি চুলের গোড়াসহ পুরো চুলে লাগিয়ে ৩০-৪০ মিনিট অপেক্ষা করুন। এরপর চুল ভালো করে শ্যাম্পু দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। সপ্তাহে একদিন এই মিশ্রণটি ব্যবহার করুন। এতে চুল যেমন খুশকিমুক্ত হবে তেমনি চুল হয়ে উঠবে ঝলমলে ও রেশমি।

৩. একটি ডিমের সাদা অংশ ও ৪ টেবিল চামচ টকদই খুব ভালোভাবে ফেটিয়ে নিন। এরপর এতে ১ টেবিল চামচ পাতিলেবুর রস মেশান। মিশ্রণটি মাথার ত্বকসহ পুরো চুলে লাগান। ২০ মিনিট পর চুল শ্যাম্পু করে ধুয়ে ফেলুন। সপ্তাহে অন্তত ১ বার এটা ব্যবহার করুন।

৪. মেথি চুলের খুবই উপকারী একটা জিনিস। নারকেল তেল গরম করুন। এরপর এতে মেথি গুঁড়া মেশান। মিশ্রণটি পুরো চুলে লাগিয়ে ১ ঘণ্টার পর শ্যাম্পু করে ধুয়ে ফেলুন। দ্রুত ফল পাওয়ার জন্য সপ্তাহে ৩ দিন এটি ব্যবহার করুন।

৫. মেথি সারা রাত ভিজিয়ে রাখুন। তারপর এটি থেঁতো করে চুলের গোড়ায় লাগান। ৩০ মিনিট পর চুল ধুয়ে ফেলুন। সপ্তাহে অন্তত দুবার মেথি লাগান।

৬. চুলের স্বাস্থ্য রক্ষার্থে ও খুশকি দূর করতে অলিভ অয়েলের জুড়ি নেই। অলিভ অয়েল গরম করে নিন। এতে পাতিলেবুর রস মেশান। চুলের গোড়াসহ পুরো চুলে লাগিয়ে ১ ঘণ্টা অপেক্ষা করুন। এরপর চুল ভালো করে শ্যাম্পু করে ধুয়ে ফেলুন। সপ্তাহে ২ থেকে ৩ বার চুলে অলিভ অয়েল লাগান। খুশকি দূরের পাশাপাশি চুল হবে কোমল ও ঝলমলে। একই পদ্ধতিতে নারকেল তেলও ব্যবহার করতে পারেন।

৭. পেঁয়াজের রস খুব দ্রুত খুশকি দূর করতে পারে। পেঁয়াজ মিহি করে বেটে নিয়ে রস ছেঁকে নিন। পেঁয়াজের রস চুলের গোড়ায় ভালো করে ঘষে ঘষে লাগান। ২০-২৫ মিনিট রেখে চুল ভালোভাবে শ্যাম্পু করে ধুয়ে ফেলুন। সপ্তাহে অন্তত দুবার মাথায় পেঁয়াজের রস লাগান। এতে মাথা চুলকানোও কমে যাবে।


ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ

চুলপড়া ও খুশকি দূর করার উপায়:

১। সপ্তাহে একদিন নিমপাতা বেটে চুলে লাগাবেন। তারপর ঘন্টাখানেক পর তা পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলবেন। এতে শুধু চুলপড়া কমবে না, চুল নরম ও কোমল হবে।
২। রাতে ঘুমানোর সময় চুলে পেঁয়াজের রস মেখে ঘুমাবেন। সকালে ঘুম থেকে ওঠে তা পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলবেন। এতে শুধু চুল পড়া কমবে না, নতুন চুলও গজাবে।
৩। সপ্তাহে একদিন পেয়ারা পাতা বেটে চুলে লাগাবেন‌। ঘন্টাখানেক পর তা পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলবেন। এতে শুধু চুল পড়া কমবে না, স্থায়ী খুশকিও দূর হবে।
৪। নিয়মিত আমলকি খান, চুলপড়া কমে যাবে।
৫। গাজর, চিংড়ি, ডিম ও দুধ চুলপড়া রোধে উপকারী খাবার।
৬। কোনো শ‍্যাম্পু, জেল, ঔষধ কিংবা নিম্নমানের তেল ব‍্যবহার করার প্রয়োজন নেই।
৭। কালোজিরার তেল, জলপাইয়ের তেল, নারিকেল তেল বা আমলকির তেলের ব‍্যবহার চুলের জন‍্য অত‍্যন্ত উপকারী।
৮। প্রতিদিন গোসলের সময় চুলকে ভালোভাবে পানি দিয়ে ধুয়ে নিবেন।
চুলের প্রতি বিশেষভাবে যত্নবান হোন। আর চুলকে করে তুলুন লাবণ‍্যময়। ভালো থাকবেন। ধন‍্যবাদ।
ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ