শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে

আসলে জ্বীন পরী বলতে পৃথিবীতে কিছুই নেই মনে করা।আর যা ধারনা ছিল আপনার সব নিজের মনের ভুল....এবং অতিরিক্ত টেনশনের ফল।যদি আপনার উক্ত বিষয়গুলো তীব্র হয়ে থাকে তাহলে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Call

জিন পেত থেকে দুরে থাকতে হলে আপনি আয়াতুল কুরসি পড়ুন।পাশাপাশি "লা হাওলা ওয়ালা কুয়াতা ইল্লাবিল্লাহিল আলিয়্যিল আযীম" এই দোয়া পড়ুন।কিন্তু পেত বলতে এই পৃথিবীতে কিছু হয়না।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Call

রাসুল (সাঃ) বলেন, যে ব্যক্তি সকালে এক বার ও বিকালে এক বার আয়াতুল কুরসি পাঠ করবে, শয়তান থেকে সে সারাদিন আল্লাহর আশ্রয়ে থাকবে। তিনি গর্তে পেশাব করতে নিষেধ করেছেন কারণ গর্ত হল জিনদের থাকার জায়গা। যে ব্যক্তি শোয়ার সময় আয়াতুল কুরসী পড়বে শয়তান সারা রাত তার নিকটে যাবে না। যখন তোমাদের কেউ হাই তোলে তখন সে যেন তার মুখে হাত দিয়ে বাধা দেয়। কারণ হাই তোলার সময় শয়তান প্রবেশ করে। সন্ধ্যা বেলায় তোমাদের সন্তানদের বাহিরে যাওয়া থেকে বিরত রাখবে। কারণ, তখন শয়তানেরা ছড়িয়ে পড়ে। এটা প্রমাণিত যে, কেউ যদি উপরে বর্ণিত আমলগুলো করে তবে জিন-সয়তান তার কোন ক্ষতি করতে পারবে না কিন্তু কেউ এই আমলগুলো না করার কারণে যদি জিন-সয়তান পাকড়াও করে ফেলে তবে আয়াতুল কুরসি, সূরা ফালাক, সূরা নাস দিয়ে ঝার ফুক করলে জীন-শয়তান চলে যাবে ইনশা-আল্লাহ।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Call

ওরা সব সময় মানুষের কাজ থেকে দূরে থাকে|ওদের থেকে বেচে থাকলে হলে তাবিজ দোয়ার কাজ করবেন না...

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
amirupu

Call

একটাই হল নিয়মিত নামাজ পড়া। ১. দিনের শুরু মানে ফজর নামাজ পরে আয়াতুল কুরছি, হাশরের তিন আয়াত পড়া।একই ভাবে মাগরিব এর পরও। ঘুমানোরর আগে উক্ত আমল করা।জ্বিনেরা আমলদারী দের ভয় পায়।তাই ৫ অয়াক্ত নামাজ পড়তে হবে। জিকির আযগার করতে হবে।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ

◆কতিপয় গুরুত্বপূর্ণ আমল:
১★কারো বদনজর লাগলে পড়তে হয়ঃ
'বিসমিল্লাহি আল্লাহুম্মা আজহিব হাররাহা ওয়া বারদাহা ওয়া ওয়াসাবাহা'।
২★শরীর বন্ধ করার উপায়ঃ
ফজর ও মাগরিব নামাজের পর দৈনিক 'আয়াতুল কুরসী' এবং 'সূরা ইখলাস, ফালাক্ব ও নাস' একবার করে পাঠ করে যে ব্যক্তি নিজ শরীরে ফুঁক দিবে, আল্লাহ্'র রহমতে সেই ব্যক্তি বদ-জ্বীন ও জাদু-টোনার হাত থেকে মুক্ত থাকবে।
৩★দ্বীন-ঈমান ও জান-মাল হেফাজতের দোয়াঃ
সকাল-সন্ধায় নিম্নের দোয়াটি পাঠ করলে আল্লাহ্ পাক ইহার বরকতে ঐ ব্যক্তির জান-মাল, দ্বীন-ঈমান ও পরিবার-পরিজনকে নিরাপদে রাখবেন এবং পাঠকারীর অন্তর সকল চিন্তা-পেরেশানী হতে মুক্ত থাকবে। দোয়াটি সকাল-সন্ধায় তিনবার পাঠ করবেঃ
'বিসমিল্লাহি আলা দ্বীনি ওয়া নাফসি ওয়া ওয়ালাদী ওয়া আহলী ওয়া মালী'।
৪★সবসময় 'লা হাওলা ওয়ালা কুউওয়াতা ইল্লাহ্ বিল্লাহ্' পাঠ করবে। কেননা, রাসূল (সাঃ) বলেছেন-'ইহা ৯৯টি রোগের ঔষধ, তন্মধ্যে সর্বনিম্ন রোগ হলো দুশ্চিন্তা বা পেরেশানী'।
৫★কোনো ব্যক্তি যদি 'সূরা ইয়াসিনের' আমল করে, তবে সেই ব্যক্তি জাদু, বিষ এবং সমস্ত বিপদাপদ থেকে হেফাজতে থাকবে।
৬★'আয়াতুল কুরসী' এক বৈঠকে তিনশত তের বার পাঠ করলে, সেই ব্যক্তি শত্রুর উপর জয়ী হবে এবং ফেরেশতাগণ তার হেফাজত করবে।
৭★আয়াতুল কুরসীঃ
'আল্লাহু লা ইলাহা ইল্লা হুয়াল হাইয়্যূল ক্বাইয়্যুম, লা-তা'খুজুহু সিনাঁতুও ওয়ালা নাউম, লাহু মা-ফিছ সামাওয়াতি ওয়ামা ফিল আরদ্ব, মানযাল্লাযী ইয়াশফাউ ইনদাহু ইল্লা বিইযনিহী, ইয়া'লামু মা-বাইনা আইদিহিম ওয়ামা খালফাহুম, ওয়ালা ইয়ূহীতুনা বিশাইয়িম মিন ইলমিহী ইল্লা বিমা-শা-য়া, ওয়াছিয়া কুরছিয়্যুহুস সামাওয়াতি ওয়াল আরদ্ব, ওয়ালা ইয়াউদুহু হিফজুহুমা, ওয়া হুয়াল আলিয়্যূল আজীম'।
৮★আল্লাহ্ আমাদিগকে নেক আমল করার তাওফিক দিন। আমিন।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ