প্রথম তাকবীরে জামায়াতে শরীক হওয়াকে তাকবীরে উলা বলে । তাকবীরে উলা সম্পর্কে হাদিসে এসেছে- রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেন, কেউ যদি আল্লাহর উদ্দেশ্যে চল্লিশ দিন তাকবীরে উলার সাথে জামাআতে নামায আদায় করে তবে তার জন্যে দুটি মুক্তির সনদ লিখে দেয়া হয়। একটি হল জাহান্নাম থেকে মুক্তি; অপরটি হল মুনাফিকী থেকে মুক্তি।
(সুনানে তিরমিযী, হাদিস নং 241)
এ হাদীস থেকে স্পষ্ট হয় যে, ইমামের প্রথম তাকবীর বলার সাথে সাথে তাকবীর বলে নামায শুরু করলে তাকবীরে উলা পাওয়া যাবে ।
সুতরাং ইমামের তাকবীরে তাহরীমার সাথেই নামাযে শরীক হওয়ার চেষ্টা করতে হবে।
উল্লেখ্য, সূরা ফাতেহা শেষ হওয়ার আগে জামাআতে শরীক হতে পারলেও কোনো কোনো ফকীহ্ তাকবীরে উলার সওয়াব হাসিল হয়ে যাবে বলে উল্লেখ করেছেন।