শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে
Call

প্রথম প্রজন্ম (১৯৫১-১৯৫৯) * আকারে বড় বিধায় প্রচুর তাপ উৎপাদনকারী, * মেমরি অত্যন্ত অল্প, * ভ্যাকুয়াম টিউব দিয়ে তৈরি, * মেমরি চৌম্বকীয় ড্রামের, * কোড ব্যবহার করে প্রোগ্রাম চালানোর ব্যবস্থা, * এই কম্পিউটারের যান্ত্রিক গোলযোগ, রক্ষণাবেক্ষণ ও পাওয়ার খরচ বেশি এবং * এই প্রজন্মের কম্পিউটারে যান্ত্রিক ভাষায় প্রোগ্রাম লিখা হত। দ্বিতীয় প্রজন্ম (১৯৫৯-১৯৬৫) * এটিতে মডিউল ডিজাইন ব্যবহার করে সার্কিটের প্রধান প্রধান অংশগুলো আলাদা বোর্ডে তৈরি করা যেত, * অধিক নির্ভরশীল, অধিক ধারণক্ষমতা এবং তথ্য স্থানান্তরের সুবিধা, * সাইজে ছোট, গতি বেশি এবং বিদ্যুৎ ও তাপ উৎপাদন কম, * ট্রানজিস্টর দ্বারা তৈরি ও মেমরি চুম্বক কোরের এবং * অ্যাসেম্বলি ভাষায় প্রোগ্রাম লিখা হত। তৃতীয় প্রজন্ম (১৯৬৫-১৯৭১) * বিভিন্ন প্রকার উন্নত মেমরি ব্যবস্থার উদ্ভাবন, * ব্যাপক একীভূত বর্তনীর ব্যবহার, * সাইজ ছোট বলে বিদ্যুৎ খরচ কম এবং * উচ্চ ভাষা দিয়ে প্রোগ্রাম লিখা তৃতীয় প্রজন্মের কম্পিউটার থেকে শুরু হয়। চতুর্থ প্রজন্ম (১৯৭১- বর্তমান) * উন্নত চিপ এর ব্যবহার ও ক্ষুদ্রাকৃতির কম্পিউটার, * বিশাল পরিমাণ মেমরি ও অত্যন্ত গতি এবং * টেলিযোগাযোগ লাইন ব্যবহার করে ডাটা আদান-প্রদান। পঞ্চম প্রজন্ম (ভবিষ্যৎ প্রজন্ম) * এই ধরণের কম্পিউটার প্রতি সেকেন্ডে ১০-১৫ কোটি যৌক্তিক সিদ্ধান্ত নিতে পারবে। * শব্দের মাধ্যমে যোগাযোগ করা যাবে। ফলে এই প্রজন্মের কম্পিউটার শুনতে পারবে এবং কথা বলতে পারবে। * এই প্রজন্মের কম্পিউটারের কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা থাকবে। ফলে কম্পিউটার অভিজ্ঞতা সঞ্চয় করে তা সিদ্ধান্ত গ্রহণে ব্যবহার করতে পারবে। * ভিজুয়্যাল ইনপুট বা ছবি থেকে ডাটা গ্রহণ করতে পারবে।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ