ব্যবহারের ক্ষেত্রে এখনো চতুর্থ প্রজন্মের কম্পিউটার প্রচলিত আছে। আমেরিকা ও জাপানে পঞ্চম প্রজন্মের কম্পিউটার চালুর অব্যাহত প্রচেষ্টা চালাচ্ছে। পঞ্চম প্রজন্মের কম্পিউটারগুলোয় কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (Artificial Intelligence) প্রয়োগ করা হচ্ছে। বৈশিষ্ট্য: ১। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা। ২। সমৃদ্ধশালী মাইক্রোপ্রসের। ৩। বর্তনীতে অপটিক্যাল ফাইবারের ব্যবহার। ৪। মানুষের কণ্ঠস্বরের মাধ্যমে প্রদত্ত নির্দেশের অনুধাবন। ৫। সুপার কম্পিউটারের উন্নয়ন। ৬। Super VLSI (Very Large Scale Integration) চিপ অবতারণা করা হয়েছে। ৭। KIPS (Knowledge Information Processing System) ব্যবহার করা হচ্ছে।
* এই ধরণের কম্পিউটার প্রতি সেকেন্ডে ১০-১৫ কোটি যৌক্তিক সিদ্ধান্ত নিতে পারবে। * শব্দের মাধ্যমে যোগাযোগ করা যাবে। ফলে এই প্রজন্মের কম্পিউটার শুনতে পারবে এবং কথা বলতে পারবে। * এই প্রজন্মের কম্পিউটারের কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা থাকবে। ফলে কম্পিউটার অভিজ্ঞতা সঞ্চয় করে তা সিদ্ধান্ত গ্রহণে ব্যবহার করতে পারবে। * ভিজুয়্যাল ইনপুট বা ছবি থেকে ডাটা গ্রহণ করতে পারবে।