ব্যাকটেরিয়ার অর্থনৈতিক গুরুত্ব আলোচনা করা হলঃ-
১। কৃষিক্ষেত্রেঃ ব্যাকটেরিয়া পচনশীল জৈব পদার্থকে পচিয়ে জৈব সার তৈরি করে যা কৃষিতে ব্যবহার হয়। এর ফলে যেমন খরচ বাচে তেমনি স্বাস্থ্য সম্মত ফসল উতপন্ন হয়।
২। শিল্পক্ষেত্রেঃ শিল্পের নানা উপাদান ব্যাকটেরিয়া থেকে পাওয়া যায়। যেমন বিভিন্ন জৈব এসিড, এলকোহল, রঞ্জক, খাদ্য প্রক্রিয়াকরন, দুধ থেকে দই পনির তৈর করা যায়।
৩। কিৎসাক্ষেত্রেঃ ব্যকটেরিয়া দ্বারা বিভিন্ন রোগের প্রতিষেধক ঔষধ প্রস্তুত হয়। যেমন যক্ষা, নিউমোনিয়া, টেটেনাস ইত্যাদি রোগের ঔষধ, এন্টিবায়োটিক প্রস্তুত হয়। এছাড়া ইনসুলিন তৈরিতে ব্যকটেরিয়া ব্যবহার হয়।
৪। খনি শিল্পেঃ ব্যাকটেরিয়া বিভিন্ন রাসায়নিক চিহ্নিত করতে পারে বলে খনি গবেষনায় ব্যবহার হয় যেমন সালফারের উপস্থিতি বুঝতে পার্পল ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার হয়।