আসসালামু আলাইকুম। 

আমি একজন ছেলে।  আমি একজন ছেলে। বয়স ২৫ বছর। আমার এক চাচাত বোন আছে। আমাদের বাড়ীতেই অনেকটা সময় কাটায়। আমার আম্মার সাথে ভাল সম্পর্ক। আমার আম্মাও ওকে পছন্দ করে আমার জন্য। একবার প্রস্তাব ও করেছিল তাদের কাছে। কিন্তু আমার কাকীমা আর কাকা তারা বড়লোক টাকা পয়সাওয়ালা ছেলে খোজে। আমি আমাদের সংসারে একমাত্র সন্তান। পরিবার চালানোর মত ক্ষমতা আল্লাহ্ আমাকে দিয়েছেন। আলহামদুলিল্রাহ। আমার মা যে তাকে পছন্দ করেন সে বিষয়টা আমাকে কিছুদিন আগে আমাকে জানিয়েছেন। আমি এতদিন তাকে নিয়ে কোন কিছু ভাবিনি। কিন্তু আমার আম্মা এই বিষয়টা জানানোর পর আমিও কেমন জানি তার প্রতি দুর্বল হয়ে গেছি। তারও এই ব্যাপারে সম্মতি আছে আমি জেনেছি আরেকজনকে দিয়ে তবে সে বাবা মার কথার বাইরে যাবে না। এখন আমি এই ব্যাপারটা আমার এক পরিচিত মাদ্রাসার হুজুরের নিকট আলাপ করেছি তার বাবা মাকে রাজি করানোর ব্যাপারে। হুজুর বলেছে যে উনি চেষ্টা করতে পারবেন রাজি করানোতে। কোরআনের আয়াত দিয়ে উনি নাকি চেষ্টা করতে পারবেন। আল্রাহ্ চায়ত হলে হতেও পারে। এখন আমার প্রশ্ন হচ্ছে এখন আমি যদি ঐ হুজুরকে দিয়ে তাদের বাবা মাকে রাজি করাই তাহলে এটা কি ইসলাম সম্মত হবে? নাকি কাফির হয়ে যাব? এই ব্যাপারটা একটু বিস্তারিত বলবেন। আমি অনেক পেরেশানির মধ্যে আছি। ইসলাম বহির্ভুত কোন কাজ আমি করবনা। কাউকে রাজি খুশি বা বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ করানোর জন্য ইসলাম এ কি কোন পন্থা আছে? নাকি এটা কুফুরি হয়ে যাবে? Please আমাকে বিস্তারিত জানান।

ধন্যবাদ

রাহুল হাসান


শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে
JunedAhmed3

Call

ইসলামের দৃষ্টিতে কাউকে কোনো কাজে রাজি করানোর জন্য সামনা সামনি আলাপ-আলোচনার মাধ্যমে সমাধান করলে সেখানে কোনো গুনাহ নেই।কিন্তু কাউকে রাজি করানোর জন্য জাদু টুনা বা কোনো প্রকার ক্ষতিজনক কাজ করা।ইসলামের দৃষ্টিতে হারাম।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
 অবশ্যই হারাম হবে কারণ ইসলামি শরীয়ত অনুযায়ী বিবাহ পূর্বে প্রেম হারাম ও নাজায়েয। যে বিষয় ইসলামে হারাম সেটি নিয়ে আল্লাহর কালামের অপব্যবহার অবশ্যই কুফরি হবে। আর কাউকে যাদু বা বশিকরণ ইসলামে নিষিদ্ধ তাই এ থেকে বিরত থাকা উচিত।
ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ