ভাই আমি  কেবল কালকে জিমে ভর্তি হলাম। এখন আমার শক্তি যোগানের জন্য কী খাবারনখেতে হবে। আর আমি আমার হাই একটু বাড়াতে হবে এর জন্য কোন খাবার সাহায্য করবে।
শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে

অনেকেই শারীরিকভাবে ফিট থাকার জন্য জিম করার পাশাপাশি খাবারেও ডায়েট করেন। যার ফলাফল অসুস্থতা। জিম করার সময়ে খাবারের সঠিক নিয়ম মেনে চলা প্রয়োজন। জিমের আগে ও পরে নিয়ম করে পর্যাপ্ত খাবার খাওয়া প্রয়োজন। যেভাবে খাবেন : - সাধারণভাবে যে খাবার খেয়ে থাকেন সেই রুটিনই অনুসরণ করুন। - যেদিন থেকে জিম শুরু করছেন সেদিন থেকেই খাবার রুটিন অনুসরণ করার চেষ্টা করুন। - যাই খান না কেন তা নির্দিষ্ট পরিমাণে নির্দিষ্ট সময়ে খাবার চেষ্টা করুন। - স্বাস্থ্য বাড়ানোর জন্য জিম করলে তা বিকালে করা ভালো (দুপুরের খাবার খাওয়ার ২/৩ ঘন্টা পর)। কারণ তখন খাবারগুলো গ্লুকোজ হয়ে যায়। ফলে জিমের সময় এনার্জি শরীর থেকে না টেনে খাবার থেকে টানে।শরীর থেকে এনার্জি গেলে কিন্তু ওই পরিমাণ খাবার বডি না পেলে উল্টা স্বাস্থ্য কমে অসুস্থ্ হয়ে যেতে পারেন। - জিম শেষ করার এক ঘন্টার ভিতরে প্রতিদিন দুইটা ডিম খাবেন। - পানি খাওয়া বাড়িয়ে দিবেন, তা না হলে অতিরিক্ত ঘাম ঝরার কারণে জন্ডিস হয়ে যেতে পারে। - কাঁচা ছোলা ধ্রুত মাসল তৈরিতে সহায়তা করে। এতে কলাও বেশ কার্যকরী ভূমিকা রাখে। প্রতিদিন রাতে রাতে ঘুমানোর আগে এক গ্লাস দুধ খাওয়ার চেষ্টা করুন। - নতুন জিমে ভর্তি হলে একটা ব্যাপার ঘটে তা হল অনেক উপদেষ্টা আসেন যারা তাড়াতাড়ি বডি বাড়ানোর জন্য সাপ্লিমেন্ট (হাই প্রটিন) নিতে বলেন। তাদের প্রধান কাজ এগুলা বিক্রি করা। এসব নেয়া থেকে বিরত থাকুন। নিয়ম : জিম করলে শরীর অনেক বেশি উত্তেজিত হয়ে পড়ে। তাই জিম করার আগে ও পরে অন্তত ২০ মিনিট সময় নিন। অর্থাৎ কোনোকিছু খাওয়ার অন্ততপক্ষে ২০ মিনিট পরে জিম শুরু করুন এবং জিম শেষ করার ২০ মিনিট পরে খাবার খান। ভারী খাবার জিমের পরবর্তী সময়ে খাওয়াটাই ভালো। কেননা এ সময়ে শরীরে খাবারের চাহিদা থাকে। ধন্যবাদ

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Yakub Ali

Call

আপনি সাভাবিক খাওয়া দাওয়া পাশাপাশি

সিরাপ সিনকারাটি খেলে ব্যয়ামের ঘাটতি

পূরণ হয়ে যাবে দেখুনঃ

image

হাইট বাড়ে এমনিতেই, এর জন্য বাড়তি

কিছুর প্রয়োজন হবেনা

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ