আমি বেশি মোটা হতে চাইনা শুধু সামান্য মোটা হলে হবে।আমার শরীরে কোন শক্তি নাই তার জন্য একটু সমাধান বলেন
শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে
Manik Raj

Call

কিছু নিয়ম মাফিক চললে সাস্থ্য বাড়াতে পারবেন ১। পুষ্টিকর, ভিটামিন যুক্ত ফলমূল, শাকসবজি খান ফ্যাট জাতীয় খাবার গ্রহণ করুণ ২.হালকা ব্যায়াম করুন। ৩. পরিমিত ঘুমান, বিশ্রাম নিন ৪. প্রচুর পরিমানে পানি পান করুন। ৫. দুপুরে ৩,৪টা সিদ্ধ আলু খান, ৬. ভাতের মাট না পেলে দিয়ে সেগুলো খান, ৭. বাদাম, ছোলা, দুধ, ডিম, মুরগীর কলিজা, পনির, লাল আটার রুটি ইত্যাদি নিয়ম অনুযায়ী খেতে হবে ৮.সকালে চিরতা ভিজিয়ে খান ৯. উচ্চ ক্যালরি, উচ্চ শর্করাসম্পন্ন খাবার গ্রহণ করুন, ১০.চিন্তা টেনশন বাদ দিতে হবে। উপরের নিয়ম মেনে চলুন, তাহলে ঘরোয়া উপায়ে শরীর বাড়াতে, সাস্থ্য ঠিক রাখতে পারবেন।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
TarikAziz

Call

আপনি বেশি বেশি করে ক্যালোরিযুক্ত খাবার খান। ফ্যাট জাতীয় খাবারও বেশি করে খান। ভাতের বদলে ডাল এবং সবজিসহ রান্না করা খিচুড়ি খান । ভাত খেতে হলে বসা ভাত রান্না করুন কিংবা রাইস কুকারে রান্না করা ভাত খান । ফ্যান বা মাড় ঝরানো ভাত খেতে পারেন। রুটি খাবেন না । পাউরুটি খেলে জেলি/জ্যাম অথবা মাখন সহ খান । প্রতিদিন ১০০ গ্রাম বাদাম খাওয়ার অভ্যাস করুন।প্রতিদিন কমপক্ষে ২৫০ গ্রাম দুধ খান । দিনে ২ টি ডিম খান । অতিরিক্ত চা কফি খাবেন না । কখনই খাবার বাদ দেবেন না । দ্রুত কোথাও যেতে হলে বা কাজ থাকলে পথে খাবারটা খেয়ে নিন । খাবার বাদ দিলে শরীরের ক্ষতি হয় । তিনবেলা খাওয়ার সাথে সাথে বিকালে নাস্তা করুন । ওজন বেড়ে যাবে এবং আপনি মোটা হয়ে উঠবেন।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Call

* ব্যক্তির পছন্দ ও রুচি অনুযায়ী খাবার খেতে হবে। * অল্প করে বারবার খাবার খেতে হবে। * উচ্চ ক্যালরি, উচ্চ শর্করাসম্পন্ন খাবারে সমন্বয় হবে। * পুষ্টিহীনতা থাকলে সাপ্লিমেন্ট নিতে হতে পারে। * খাবারে অরুচি থাকলে অ্যাপিটাইজার বা রুচি বাড়াতে খাবার বা সাপ্লিমেন্ট নিতে পারেন। * পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান করতে হবে, ফলের রসও পান করতে হবে নিয়ম করে। * পর্যাপ্ত পরিমাণে ঘুমাতে হবে। * এ ছাড়া খালি হাতে ব্যায়াম, সাইকেল চালাতে বা সাঁতার কাটতে পারেন। এসব ব্যায়াম ক্ষুধা ও হজমশক্তি বাড়াবে। * ওজন বাড়াতে একটি খসড়া ডায়েট চার্ট দেখে নিন। সকালের খাবার * ভাত/পরোটা/খিচুড়ি * ডিম: পোজ/ভাজি * সবজি: ভর্তা/ভাজি * মিষ্টিজাতীয় খাবার মধ্যসকাল * পুডিং/মিল্ক সেক/ব্রেড টোস্ট * মিষ্টি ফল: একটি/শরবত/মিষ্টি দুপুর * ভাত, পোলাও, খিচুড়ি, ফ্রাইড রাইস, মাছ ভাজি, মাংস ভুনা, কাবাব/টিকিয়া, ঘন ডাল * সবজি: ভাজি/ভর্তা * সালাদ: ড্রেসিংসহ সালাদ (অয়েল ড্রেসিং) সন্ধ্যা * হালিম, ডিম-পরোটা, নুডলস, কেক, মিষ্টি, পিঠা, ফলের রস, ফল। * রাতের খাবার: দুপুরের ধাঁচে হবে। * ঘুমাতে দেরি হলে মিল্ক সেক, দুধ-সেমাই/ফিরনি/হালুয়া খেতে পারেন এটি একটি সর্বজনীন খাদ্যতালিকা। ব্যক্তিভেদে এই খাবারের তালিকা পরিবর্তন ও পরিবর্ধিত হতে পারে।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ

চিকন স্বাস্থ্য মোটা করার উপায়; ১. স্বাস্থ্যকর খাবার খান : আপনি হয়ত প্রচুর পরিমাণে খাচ্ছেন তারপরও আপনার স্বাস্থ্য ঠিকমত বাড়ছে না। তার কারণ হল আপনি খাচ্ছেন, কিন্তু ঠিক নিয়ম করে সঠিক খাবারটি খাচ্ছেন না। খালি পেট ভরে এটা সেটা খেলেই হবে না। খেটে হবে উপযুক্ত খাবারটি। আপনার শরীরে একটি নির্দিষ্ট পরিমাণে প্রোটিন, কার্বন এবং ফ্যাট এর প্রয়োজন হয় প্রতিদিন। এর জন্য প্রতিদিন বাদাম এবং দুগ্ধজাত খাবার খান। প্রোটিনযুক্ত খাবার পেশী গঠনে সহায়তা করে। এটি শরীরের ওজন বৃদ্ধি করে থাকে। তাই প্রতিদিন নির্দিষ্ট পরিমাণে মাংস গ্রহণ করুন। রোজ খান ডিম, পনির ও পর্যাপ্ত পরিমাণে ভাত- রুটি-আলু। ওজন বাড়াতে চাইলে বসা ভাত খেলেই উপকার পাবেন। কেননা এটা থাকে প্রচুর ক্যালোরি। মিষ্টি খান রোজ। ২. বেশি পরিমাণে তরল জাতীয় খাবার গ্রহণ করুন : একটু পর পর তরল জাতীয় খাবারে ক্ষুধা দ্রুত তৈরি করে। এজন্য আপনি ক্ষুধা তৈরি করার জন্য একটু পর পর তরল জাতীয় যেকোনো খাবার খেতে পারেন। তবে অবশ্যই মনে রাখবেন ভারী খাবার খাওয়ার আগে এবং খাবারের মাঝখানে কখনই পানি খাওয়া ভালো না। এতে করে খাবার মাঝখানে পানি ক্ষুধাটাকে নিবারণ করে। ফলে ভারী খাবার খাওয়ার রুচি থাকে না। ৩. ঘন ঘন খান : আপনি যদি ওজন বাড়াতে চান তাহলে দিনে ৫ থেকে ৭ বার পরিমিত পরিমাণে খাবার খান। অামরা সচরাচর ৩ বার খেয়ে থাকি। আপনি দিনে ৬ বার খান কিন্তু পরিমাণটি নির্দিষ্ট করে। এতে করে আপনার খেতে কোনো সমস্যা হবে না। কলা, আম ইত্যাদি ফল বেশি পরিমাণে খাবেন। পাশাপাশি অন্যান্য ক্যালরিযুক্ত খাবারও গ্রহণ করুন। মনে রাখবেন আপনি যত পরিমাণে জাঙ্ক ফুড খাবেন আপনার দেহ থেকে তার চেয়েও বেশি পরিমাণে প্রোটিন বেরিয়ে যাবে। তাই ভাজা বাদ দিয়ে বাদাম, পরিমিত মিষ্টি, ঘরে তৈরি নানান খাবার খান। ৪. সঠিক নিয়মে খান : আপনি খাবার খাচ্ছেন কিন্তু কোনো নিয়ম মেনে খাচ্ছেন না এতে করে আপনার কোনো কাজই হবে না। আপনার ওজন কোনোভাবেই বাড়বে না। আপনি যদি নিয়ম করে খাবার তালিকা তৈরি করে খেয়ে থাকেন তাহলে আপনার ওজন বাড়তে সহায়ক ভূমিকা রাখবে। দিনের একটি বড় তালিকা তৈরি করুন ও সেটি পালন করুন ঘড়ি ধরে। মোটামুটিভাবে ৪ সপ্তাহের মধ্যে একটি ইতিবাচক ফলাফল পাবেন। ওজন বাড়ে সহায়ক খাবার গুলো রোজ খাবেন ও পর্যাপ্ত ঘুমাবেন। ৫. শারীরিক ব্যায়াম : অবাক হচ্ছেন? ভাবছনে আপনি রোগা মানুষ আপনার আবার ব্যায়াম কি? তাহলে জেনে রাখুন, কিছু বিশেষ ব্যায়াম শরীরের পেশী তৈরি করে ও ওজন বাড়ায়। তাছাড়া ক্ষুধার উদ্রেকও করে। জিমে যাওয়া শুরু করুন নিয়মিত, ট্রেইনারের কথা মেনে চলুন। চমৎকার শরীর তৈরি হবে।আবার আপনি যদি শুধু ক্যালরিযুক্ত খাবার খেয়েই যান আর কোনো ধরনের ব্যায়াম না করেন তাহলে আপনার শরীরের কিছু অংশে অতিরিক্ত মেদ দেখা দেবে যেমন তলপেটসহ অন্যান্য অংশে কিন্তু আপনার ওজন বাড়াতে খুব একটা সহায়ক ভূমিকা রাখবে না। এজন্য যতটা সম্ভব শারীরিক ব্যায়াম করুন। এতে করে দেহের অতিরিক্ত মেদ নিঃসরণ করে একটা ভালো ওজন পেতে পারেন। ৬. ধূমপান থেকে বিরত থাকুন : ধূমপান একজন মানুষকে শারীরিকভাবে অসুস্থ করে তোলে। স্বাস্থ্যের ক্ষতিসাধন করে থাকে। এজন্য দেখা গেল যে স্বাস্থ্য বাড়ানোর জন্য আপনি যতটা প্রয়োজন নিয়ম করে খাবার গ্রহণ করলেন কিন্তু পাশাপাশি ধূমপান চালিয়ে গেলেন। এতে করে আপনার কোনো ধরনের ইতিবাচক ফলাফল আসবে না। এর জন্য আপনি যদি ধূমপায়ী হয়ে থাকেন আর ওজন বাড়াতে চান তাহলে আজই ধূমপান ত্যাগ করুন। সূত্র - প্রিয়.কম

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Call

মোটা হওয়ার কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ উপায়গুলো জেনে নিন। টিপস-১ : যদি নিয়মিত পুষ্টিকর খাবার খান এবং রাতের ঘুম ঠিক রাখেন, তাহলে আপনি তাড়াতাড়ি আপনার স্বাস্থ্য মোটা করতে পারবেন। না ঘুমাতে পারলে আপনার শরীর ক্যালরী ধরে রাখতে পারে না। রাতে তাড়াতাড়ি খাওয়া শেষ করুন এবং তাড়াতাড়ি ঘুমিয়ে পড়ুন। টিপস-২ : একটা নিদিষ্ট সময় ধরে খাবেন। সকালে ঘুম থেকে উঠে এক ঘন্টার মধ্যে সকালের নাস্তা শেষ করুন। সকালে প্রচুর পরিমাণে খেয়ে নিতে পারেন। হ্যাম বার্গার, ভাজা খাবার, চিকেন ব্রেস্ট খেলেও ক্ষতি নেই। টিপস-৩ : সফ্ট ড্রিংকস্ এবং ফ্যাটি খাবার খেলে স্বাস্থ্য মোটা হয়। এতে বেশি পরিমানে ইন্সুলিন থাকে। ইন্সুলিন হরমোন তৈরি করে। যার সাহায্যে শরীরে কার্বোহাইড্রেট, প্রোটিন এবং ফ্যাট জমে। যখন ফ্যাটি ফুডস্ খাবেন, তখন পানি পান করুন; সফ্ট ড্রিংকস্ নয়। এমনকি ডায়েট সফ্ট ড্রিংকস্ও নয়। এটা খেলে আপনি ফ্যাটি ফুড খেতে পারবেন না। টিপস-৪ : এনার্জি ফুড খেলেও আপনি মোটা হবেন। শরীরে যদি এনার্জি ফুড না থাকে তাহলে শরীরে শক্তিই থাকে না মোটা হওয়া তো দূরের কথা। উদাহরণে বলি: আপনি কখনো ব্যাটারিতে ল্যাপটপ কম্পিউটার চালাতে পারবেন না যদি প্লাগ না দেন। শরীরও তার ব্যতিক্রম নয়। টিপস-৫ : টেনশনমুক্ত থাকুন। নিয়মিত ব্যায়াম করুন। ব্যায়াম করলে ক্ষুধা বেড়ে যায় টেনশন দূর করে। টিপস-৬ : প্রচুর ফল খান। ফল পুষ্টিকর খাবার এতে প্রচুর ক্যালরি পাওয়া যায়। প্রতিদিন ফল এবং ফলের রস খান। ফলের তৈরি বিভিন্ন সিরাপ, কুবিথ, গাম, জ্যাম, জ্যালি খান এতে ফ্যাট আছে যা আপনার স্বাস্থ্য মোটা করবে। টিপস-৭ : এ্যালকোহল পান করলে শরীর মোটা হয়। এটা আপনার মাংশপেশীতে হরমোন তৈরি করে। আপনার শরীরে যখন অতিরিক্ত ক্যালরির প্রয়োজন হয় দিনের শেষে সন্ধ্যার দিকে তখন পরিমাণমত (অল্প পরিমাণ) এ্যালকোহল পান করুন। এ্যালকোহলে প্রচুর ক্যালরি পাওয়া যায়। রাতে এ্যালকোহল পান করে তাড়াতাড়ি রাতের খাবার সেরে ঘুমিয়ে পড়ুন। তবে এই নয় যে, আপনি একেবারে বেশী পরিমাণে এ্যালকোহল পান করে মাতাল হবেন। তাতে কিন্তু লাভে চেয়ে ক্ষতির পরিমাণ বেশী হবে। আপনি খুব দ্রুত মোটা হয়ে যাবেন। আপনি কল্পনাও করতে পারবেন না কিভাবে এত দ্রুত মোটা হওয়া সম্ভব।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
RanaRana

Call

পুষ্টিকর খাবার খান নিয়মিত তাহলেই মোটা হতে পারবেন।।প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় ছোট মাছ,শাকসবজি,ডিম,দুধ,কলিজা,রঙ্গিন ফল(আপেল,কমলা,কলা) ইত্যাদি খান।।।প্রতিদিন পর্যাপ্ত পরিমানে পানি পান করুন...

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Mdnurnabi

Call

১. সকালে উঠে বাদাম ও কিসমিস ওজন বাড়ানোর জন্য বাদাম আর কিসমিসের বিকল্প নেই। রাতে ঘুমাবার সময় অল্প জলে আধ কাপ কাঠ বাদাম ও কিসমিস ভিজিয়ে রাখুন ৷সকালে সেগুলো ফুলে উঠলে খেয়ে নিন। ২. খান প্রচুর শাক সবজি ও ফল ভাবছেন এগুলো তো ওজন কমাবার জন্য খাওয়া হয়, তাই না? ওজন বাড়াতেও কিন্তু আপনাকে সাহায্য করবে এই ফল আর সবজি। এমন অনেক ফল আর সবজি আছে যারা কিনা উচ্চ ক্যালোরি যুক্ত। আম, কাঁঠাল, লিচু, কলা, পাকা পেঁপে, মিষ্টি কুমড়া, মিষ্টি আলু, কাঁচা কলা ইত্যাদি ফল ও সবজি খেলে ওজন বাড়বে। যদি এইসব না করেও আপনার ওজন না বৃদ্ধি পায়, তাহলে অবশ্যই একজন ভালো ডাক্তারের সাথে যোগাযোগ করুন। কেননা কোনও সুপ্ত অসুখ থাকলেও তার ফলে রুগ্ন ও ভগ্ন স্বাস্থ্যের অধিকারী হতে পারেন। ৩. খাবারের পরিমাণ বাড়ান খাবারের পরিমাণ বাড়ানো মানেই একগাদা খেয়ে ফেলা নয়। আপনি যদি কম খাওয়ার কারণে রোগা হয়ে থাকেন, তাহলে খাবারের পরিমাণ আপনাকে বাড়াতেই হবে। স্বাভাবিকভাবে যা খেয়ে থাকেন, তার ৪ ভাগের ১ভাগ পরিমাণ খাবার বাড়িয়ে খান প্রতিদিন। ৪. বারবার খাওয়ার অভ্যাস ত্যাগ করুন অনেকেই ভাবেন যে বারবার খেলে বুঝি ওজন বাড়বে। এটা মোটেও সঠিক না। বরং নিয়ম মেনে পেট পুরে খান। পেট পুরে খাওয়া হলে মেটাবলিজম হার কমে যায়, ফলে খাবারের ক্যালোরির অনেকটাই বাড়তি ওজন হয়ে শরীরে জমবে। অল্প অল্প করে বারবার খাওয়াটা মেটাবলিজম বাড়িয়ে দেয়, ফলে ওজন কমে। ৫. খাদ্য তালিকায় রাখুন ডুবো তেলে ভাজা খাবার ডুবো তেলে ভাজা খাবারে প্রচুর পরিমাণে ফ্যাট থাকে। ফলে সেটা ওজন বাড়াতে সহায়ক। তবে সাথে রাখুন প্রচুর তাজা শাক সবজির স্যালাড। ৬. জিমে যাওয়া অভ্যাস করুন ভাবছেন জিমে মানুষ যায় ওজন কমাতে, বাড়ানোর জন্য কেন যাবেন? কিন্তু আসল কথাটা হলো, কেবল মোটা হলেই হবে না। সাথে তৈরি করতে হবে সুগঠিত শরীর। আপনি জিমে যাবেন পেশী তৈরি করতে, এবং পুরুষেরা ওজন বাড়াতে চাইলে এই জিমে যাওয়া আসলে খুবই ফলদায়ক। পেশীর ওজন চর্বির চাইতে অনেক বেশী তো বটেই, তাছাড়া ব্যায়ামের ফলে খিদেও পাবে আর মন ভরে খেতে পারবেন। তবে অবশ্যই একজন অভিজ্ঞ ট্রেনারের নির্দেশে ব্যায়াম করতে হবে। নাহলে হিতে বিপরীত হবার আশঙ্কা। ৭. খান “ফ্যান” ভাত- অধিকাংশ মানুষই ভাতের ফ্যান ফেলে দেয়৷ ফ্যান ফেলে দিয়ে ভাতের স্টার্চের অনেকটাই চলে যায় ফ্যানের সঙ্গে। ওজন বাড়াতে চাইলে ভাতের ফ্যান না ফেলাই ভালো। এর ফলে ভীষণ উপকার হবে ওজন বাড়াতে। আতপ চালের ফ্যান ভাত মজাও লাগবে খেতে। ৮. ঘুমাবার ঠিক আগেই দুধ ও মধু ওজন বাড়াবার জন্য একটা একটা অব্যর্থ কৌশল। রাতের বেলা ঘুমাবার আগে অবশ্যই পুষ্টিকর কিছু খাবেন। ঘুমাবার আগে প্রতিদিন এক গ্লাস ঘন দুধের মাঝে বেশ অনেকটা মধু মিশিয়ে খেয়ে নেবেন। ৯. কমান মেটাবলিজম হার মোটা হবার পেছনে যেমন ধীর গতির মেটাবলিজম দায়ী, তেমনি রুগ্ন স্বাস্থ্যের পেছনে দায়ী উচ্চ মেটাবলিজম হার। সুতরাং মোটা হতে গেলে প্রথমেই এই মেটাবলিজম হার কমাতে হবে। তাতে আপনি যে খাবারটা খাবেন, সেটা বাড়তি ওজন রূপে আপনার শরীরে জমার সুযোগ পাবে। মেটাবলিজম হার কম রাখার জন্য প্রতিবেলা খাবারের পর লম্বা সময় বিশ্রাম করুন। খাবার পর কমপক্ষে ১ ঘণ্টা কোনও কাজ করবেন না। ১০. খাদ্য তালিকায় যোগ করুন কিছু বিশেষ খাবার আপনার নিয়মিত খাবারের পাশাপাশি অবশ্যই কিছু উচ্চ ক্যালোরি সম্পন্ন খাবার যোগ করতে হবে খাদ্য তালিকায়, নাহলে ওজন বাড়বে কেন? উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা না থাকলে এই খাবার গুলো খেতে পারেন অনায়াসে। যেমন- ঘি/ মাখন, ডিম, চিজ/ পনির, কোমল পানীয়, গরু-খাসির মাংস, আলু ভাজা, মিষ্টি জাতীয় খাবার, চকলেট, মেয়নিজ ইত্যাদি। এরপরেও যদি ওজন না বাড়ে তাহলে চিকিৎকের সাহায্যে শরীর পরীক্ষা করে যদি কোনো রোগ পাওয়া যায়, তার চিকিত্সা করাতে হবে। পেটের অসুখ, কৃমি, আমাশয় অথবা কোনো সংক্রামক রোগ থাকলে পর্যাপ্ত খাদ্য গ্রহণ করলেও ওজন কমে যেতে থাকে। অতিরিক্ত ক্লান্ত থাকলেও ক্রমাগত ওজন কমে যেতে থাকে। এমন হলে বিশ্রাম, নিদ্রা ইত্যাদি বাড়িয়ে রোগীকে স্বাভাবিক অবস্থায় নিয়ে আসতে হবে।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ

প্রতিদিন আপনার খাবারের তালিকায় পুষ্টিকর খাবার রাখুন। যেমন দুদ,ডিম,মাংস,ফলমুল,শাক-সবজি ইত্যাদি। এবং নিয়মিত খাবার খাবেন। এক বেলা খাবেন আরেক বেলা খাবেন না এরকম করা চলবে না। এবং বেশি করে পানি পান করবেন।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ