শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে

সাধারনত এই সময়ে অনেকেই ঠান্ডাজনিত সমস্যায় ভোগে।

অাপনি গরম পানি দিয়ে গোছল করবেন, বুকে ও গলায় শরিষার তেল মালিশ করবেন, গরম খাবার ও পানীয় খাবেন, পর্যাপ্ত শীতের কাপড় পড়বেন, পর্যাপ্ত ঘুমাবেন, গলা ব্যাথা থাকলে হালকা গরম পানিতে লবন মিশিয়ে গড়গড়া করবেন। অার খাটি মধু ঠান্ডার জন্য খুব উপকারি। অারেকটা বিষয় ধুলা-বালি থেকে সাবধান কারন হাচি-কাশির অন্যতম কারন এই ধুলা।

ধন্যবাদ।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Call

* রাতে শোয়ার আগে সরিষার তেল বা ঘি হালকা গরম করে নাক দিয়ে শুঁকলে সর্দি- ঠান্ডা দূর হয় এবং প্রতিরোধ করে। *রাতে খাবার সঙ্গে রসুন খেলেও সর্দি- ঠান্ডা দূর হয়। * সকালে চারটি তুলসি পাতা এবং চারটি গোল মরিচ খেলে ঠান্ডা লেগে আসা জ্বর উপশম হয়। * পুদিনাপাতা, তুলসি পাতা, কাঁচা আদা মধু মিশিয়ে খেলে ঠান্ডা লাগা দ্রুত ভালো হয়।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ

যদি ঠান্ডা লেগে যায়, তাহলে কি করবেন তা জেনে নিন- গরম পানীয় ঠান্ডা লাগা কমাতে গরম পানীয় খেলে এতে যেমন গলার উপকার পাবেন তেমন ঠান্ডা লাগার ফলে হওয়া ক্লান্তি থেকেও মুক্তি পাবেন। স্যুপ গরম গরম স্যুপ সর্দি লাগা অবস্থায় দারুণ লাগবে। গরম পানিতে গোসল ঠান্ডা লাগলে গরম পানিতে গোসল করুন। এতে আরাম পাবেন। বাড়তি বালিশ ঠান্ডা লাগলে ঘুমের সময় নাক বন্ধ থাকায় শ্বাস নিতে কষ্ট হয়। তাই একটা বাড়তি বালিশ মাথায় নিয়ে খানিকটা উঁচু হয়ে শুতে পারেন। গার্গল ঠান্ডা লেগে গলা খুসখুস করা, গলা ভেঙে যাওয়া ইত্যাদি হয়ে থাকে। গার্গল করলে এসময়ে উপকার হয়। এছাড়া গলা ও নাকের সংযোগস্থলে আটকে থাকা সর্দিকেও টেনে বের করা সম্ভব হয়। সর্দি ভিতরে নেবেন না অনেকেই নাক টেনে বা কাশতে কাশতে সর্দিকে ভিতরে টেনে নেন। এমন হলে বারবার থুথু ফেলে তা বাইরে বের করে দিন। আদা সর্দি-কাশিতে আদা বহুদিন ধরেই প্রচলিত। আদার টুকরো মুখে পুরে রাখলে বা তা দিয়ে চা খেলে সর্দি-কাশি কমানো সম্ভব। দুধ খাবেন না ঠান্ডা লাগলে দুধ বা ডেইরি জাতীয় জিনিস এড়িয়ে চলুন। দুধ শরীরে মিউকাস বাড়িয়ে তোলে। যা ঠান্ডা লাগলে আরও বেশি সমস্যার সৃষ্টি করে।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ

Call

সর্দি-কাশি আমাদের পরিচিত রোগ। সচরাচর আমরা একে ঠাণ্ডা লাগা বা ফ্লু হওয়া বলে থাকি। এর জন্য প্রায় ২০০ রকমের ভাইরাসকে দায়ী করা হয়। সর্দি-কাশি হলে জ্বর হয়, এর সঙ্গে প্রচণ্ড শারীরিক দুর্বলতা অনুভূত হয়, শরীর ম্যাজম্যাজ করে; হাঁচি, সর্দি, মাথাব্যথা, গলা ব্যথাসহ নানারকম লক্ষণ-উপসর্গ প্রকাশ পায়। এর জন্য প্রচুর ভোগান্তি হয়। ভাইরাসজনিত ব্যাধি হওয়ার কারণে এর বিরুদ্ধে অ্যান্টিবায়োটিকও কোনো কাজ করে না। প্রাকৃতিক উপায়ে ছোট খাটো শারীরিক সমস্যা সমাধানে ইদানিং আবার মানুষের ঝোঁক বাড়ছে। নাক ঝরা, হাঁচি-কাশি, সামান্য জ্বর, ঠান্ডা লাগা-অতি সাধারণ অথচ খুবই ছোঁয়াচে রোগ। যাঁদের ঠান্ডা লেগেছে তাদের কাছ থেকে দূরে থাকুন। কারণ এর ভাইরাস নিঃশ্বাসের সঙ্গে, এমনকি হাতের মাধ্যমেও ছড়ায়। যে কোনো টকজাতীয় ফলে প্রচুর ভিটামিন-সি থাকে। ফল যত টক হবে তত বেশি ঠাণ্ডার বিরুদ্ধে কার্যকর হবে। আদা একাধারে ভাইরাস ও ব্যাকটেরিয়ারোধী। কাঁচা আদা খেলে ফল পাবেন ভালো। আদা কুচি করে কেটে নাকের সামনে কিছুক্ষণ ধরে রাখলে বন্ধ নাক খুলে যাবে। আপনি এ সময় দু’তিন কাপ আদা দেয়া চা খেয়েই দেখুন না। বাদাম দেয়া দুধ ঠাণ্ডার সমস্যা থেকে আপনাকে মুক্তি দেবে। মধু খেলেও উপকার পাবেন। রাতে শোয়ার আগে সরিষার তেল বা ঘি হালকা গরম করে শুঁকলে সর্দি-ঠান্ডা দূর হয় এবং প্রতিরোধ করে। রাতে খাবার সাথে রসুন খেলেও সর্দি-ঠান্ডা দূর হয়। সকালে ৪টি তুলসী পাতা এবং ৪টি গোল মরিচ খেলে ঠান্ডা লেগে আসা জ্বর উপশম হয়। আপনার ঘরের তাপমাত্রা বেশি শুষ্ক করবেন না, বেশি আর্দ্রও করবেন না। এতে রোগ- প্রতিরোধে সক্ষম হওয়া যায় সহজেই। আশা করি উপকৃত হবেন l আপনার দ্রুত সুস্থ্যতা কামনা করি l

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ