শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে
Call

১. সকালে উঠে বাদাম ও কিসমিস ওজন বাড়ানোর জন্য বাদাম আর কিসমিসের বিকল্প নেই। রাতে ঘুমাবার সময় অল্প জলে আধ কাপ কাঠ বাদাম ও কিসমিস ভিজিয়ে রাখুন ৷সকালে সেগুলো ফুলে উঠলে খেয়ে নিন। ২. খান প্রচুর শাক সবজি ও ফল ভাবছেন এগুলো তো ওজন কমাবার জন্য খাওয়া হয়, তাই না? ওজন বাড়াতেও কিন্তু আপনাকে সাহায্য করবে এই ফল আর সবজি। এমন অনেক ফল আর সবজি আছে যারা কিনা উচ্চ ক্যালোরি যুক্ত। আম, কাঁঠাল, লিচু, কলা, পাকা পেঁপে, মিষ্টি কুমড়া, মিষ্টি আলু, কাঁচা কলা ইত্যাদি ফল ও সবজি খেলে ওজন বাড়বে। যদি এইসব না করেও আপনার ওজন না বৃদ্ধি পায়, তাহলে অবশ্যই একজন ভালো ডাক্তারের সাথে যোগাযোগ করুন। কেননা কোনও সুপ্ত অসুখ থাকলেও তার ফলে রুগ্ন ও ভগ্ন স্বাস্থ্যের অধিকারী হতে পারেন। ৩. খাবারের পরিমাণ বাড়ান খাবারের পরিমাণ বাড়ানো মানেই একগাদা খেয়ে ফেলা নয়। আপনি যদি কম খাওয়ার কারণে রোগা হয়ে থাকেন, তাহলে খাবারের পরিমাণ আপনাকে বাড়াতেই হবে। স্বাভাবিকভাবে যা খেয়ে থাকেন, তার ৪ ভাগের ১ভাগ পরিমাণ খাবার বাড়িয়ে খান প্রতিদিন। ৪. বারবার খাওয়ার অভ্যাস ত্যাগ করুন অনেকেই ভাবেন যে বারবার খেলে বুঝি ওজন বাড়বে। এটা মোটেও সঠিক না। বরং নিয়ম মেনে পেট পুরে খান। পেট পুরে খাওয়া হলে মেটাবলিজম হার কমে যায়, ফলে খাবারের ক্যালোরির অনেকটাই বাড়তি ওজন হয়ে শরীরে জমবে। অল্প অল্প করে বারবার খাওয়াটা মেটাবলিজম বাড়িয়ে দেয়, ফলে ওজন কমে। ৫. খাদ্য তালিকায় রাখুন ডুবো তেলে ভাজা খাবার ডুবো তেলে ভাজা খাবারে প্রচুর পরিমাণে ফ্যাট থাকে। ফলে সেটা ওজন বাড়াতে সহায়ক। তবে সাথে রাখুন প্রচুর তাজা শাক সবজির স্যালাড।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Call

(১) প্রতিবেলা খাবারে আগের চাইতে একটু বেশি খান। (২) খাবারে প্রাণিজ আমিষের পরিমান বাড়ান। (৩) প্রতিদিন মিষ্টি বা মিষ্টিজাতীয় খাবার খান, এবং অবশ্যই (৪) পর্যাপ্ত বিশ্রাম নিন। আশা করি ১/২ মাসের মধ্যেই আপনার সাস্থ্যের যথেষ্ট উন্নতি হবে, ইনশাআল্লাহ

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ

Call

শরীরে রোগ থাকলে ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী ঔষধ সেবন করুন।আর মোটা হতে- শুধুই খাবেন।তবে হ্যাঁ খাবার খেতে হবে নিয়মিত। প্রোটিন যুক্ত খাবার যেমন দুধ,ডিম,মাছ,মাংশ খান।দিনে তিন চার বেলা খাবারের পরিবর্তে পাচ ছয় বেলা খেতে পারেন। প্রচুর পরিমানে পানি খান। ভাতের মার না ফেলে খেয়ে নিন। টেনসন মুক্ত থাকুন। পর্যাপ্ত পরিমানে ঘুমান। প্রাণ খুলে হাসুন। ওষুধ খেয়ে টাকা নষ্ট না করে পুষ্টিকর খাবার খান। আশা করি কাজ হবে।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
SohagRaha

Call

আপনার জন্য রইল ওজন বাড়ানোর ১০টি উপায় ১. সকালে উঠে বাদাম ও কিসমিস ওজন বাড়ানোর জন্য বাদাম আর কিসমিসের বিকল্প নেই। রাতে ঘুমাবার সময় অল্প জলে আধ কাপ কাঠ বাদাম ও কিসমিস ভিজিয়ে রাখুন ৷সকালে সেগুলো ফুলে উঠলে খেয়ে নিন। ২. খান প্রচুর শাক সবজি ও ফল ভাবছেন এগুলো তো ওজন কমাবার জন্য খাওয়া হয়, তাই না? ওজন বাড়াতেও কিন্তু আপনাকে সাহায্য করবে এই ফল আর সবজি। এমন অনেক ফল আর সবজি আছে যারা কিনা উচ্চ ক্যালোরি যুক্ত। আম, কাঁঠাল, লিচু, কলা, পাকা পেঁপে, মিষ্টি কুমড়া, মিষ্টি আলু, কাঁচা কলা ইত্যাদি ফল ও সবজি খেলে ওজন বাড়বে। যদি এইসব না করেও আপনার ওজন না বৃদ্ধি পায়, তাহলে অবশ্যই একজন ভালো ডাক্তারের সাথে যোগাযোগ করুন। কেননা কোনও সুপ্ত অসুখ থাকলেও তার ফলে রুগ্ন ও ভগ্ন স্বাস্থ্যের অধিকারী হতে পারেন। ৩. খাবারের পরিমাণ বাড়ান খাবারের পরিমাণ বাড়ানো মানেই একগাদা খেয়ে ফেলা নয়। আপনি যদি কম খাওয়ার কারণে রোগা হয়ে থাকেন, তাহলে খাবারের পরিমাণ আপনাকে বাড়াতেই হবে। স্বাভাবিকভাবে যা খেয়ে থাকেন, তার ৪ ভাগের ১ভাগ পরিমাণ খাবার বাড়িয়ে খান প্রতিদিন। ৪. বারবার খাওয়ার অভ্যাস ত্যাগ করুন অনেকেই ভাবেন যে বারবার খেলে বুঝি ওজন বাড়বে। এটা মোটেও সঠিক না। বরং নিয়ম মেনে পেট পুরে খান। পেট পুরে খাওয়া হলে মেটাবলিজম হার কমে যায়, ফলে খাবারের ক্যালোরির অনেকটাই বাড়তি ওজন হয়ে শরীরে জমবে। অল্প অল্প করে বারবার খাওয়াটা মেটাবলিজম বাড়িয়ে দেয়, ফলে ওজন কমে। ৫. খাদ্য তালিকায় রাখুন ডুবো তেলে ভাজা খাবার ডুবো তেলে ভাজা খাবারে প্রচুর পরিমাণে ফ্যাট থাকে। ফলে সেটা ওজন বাড়াতে সহায়ক। তবে সাথে রাখুন প্রচুর তাজা শাক সবজির স্যালাড। ৬. জিমে যাওয়া অভ্যাস করুন ভাবছেন জিমে মানুষ যায় ওজন কমাতে, বাড়ানোর জন্য কেন যাবেন? কিন্তু আসল কথাটা হলো, কেবল মোটা হলেই হবে না। সাথে তৈরি করতে হবে সুগঠিত শরীর। আপনি জিমে যাবেন পেশী তৈরি করতে, এবং পুরুষেরা ওজন বাড়াতে চাইলে এই জিমে যাওয়া আসলে খুবই ফলদায়ক। পেশীর ওজন চর্বির চাইতে অনেক বেশী তো বটেই, তাছাড়া ব্যায়ামের ফলে খিদেও পাবে আর মন ভরে খেতে পারবেন। তবে অবশ্যই একজন অভিজ্ঞ ট্রেনারের নির্দেশে ব্যায়াম করতে হবে। নাহলে হিতে বিপরীত হবার আশঙ্কা। ৭. খান “ফ্যান” ভাত- অধিকাংশ মানুষই ভাতের ফ্যান ফেলে দেয়৷ ফ্যান ফেলে দিয়ে ভাতের স্টার্চের অনেকটাই চলে যায় ফ্যানের সঙ্গে। ওজন বাড়াতে চাইলে ভাতের ফ্যান না ফেলাই ভালো। এর ফলে ভীষণ উপকার হবে ওজন বাড়াতে। আতপ চালের ফ্যান ভাত মজাও লাগবে খেতে। ৮. ঘুমাবার ঠিক আগেই দুধ ও মধু ওজন বাড়াবার জন্য একটা একটা অব্যর্থ কৌশল। রাতের বেলা ঘুমাবার আগে অবশ্যই পুষ্টিকর কিছু খাবেন। ঘুমাবার আগে প্রতিদিন এক গ্লাস ঘন দুধের মাঝে বেশ অনেকটা মধু মিশিয়ে খেয়ে নেবেন। ৯. কমান মেটাবলিজম হার মোটা হবার পেছনে যেমন ধীর গতির মেটাবলিজম দায়ী, তেমনি রুগ্ন স্বাস্থ্যের পেছনে দায়ী উচ্চ মেটাবলিজম হার। সুতরাং মোটা হতে গেলে প্রথমেই এই মেটাবলিজম হার কমাতে হবে। তাতে আপনি যে খাবারটা খাবেন, সেটা বাড়তি ওজন রূপে আপনার শরীরে জমার সুযোগ পাবে। মেটাবলিজম হার কম রাখার জন্য প্রতিবেলা খাবারের পর লম্বা সময় বিশ্রাম করুন। খাবার পর কমপক্ষে ১ ঘণ্টা কোনও কাজ করবেন না। ১০. খাদ্য তালিকায় যোগ করুন কিছু বিশেষ খাবার আপনার নিয়মিত খাবারের পাশাপাশি অবশ্যই কিছু উচ্চ ক্যালোরি সম্পন্ন খাবার যোগ করতে হবে খাদ্য তালিকায়, নাহলে ওজন বাড়বে কেন? উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা না থাকলে এই খাবার গুলো খেতে পারেন অনায়াসে। যেমন- ঘি/ মাখন, ডিম, চিজ/ পনির, কোমল পানীয়, গরু-খাসির মাংস, আলু ভাজা, মিষ্টি জাতীয় খাবার, চকলেট, মেয়নিজ ইত্যাদি।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ

মোটা হবার মত কিছু খাবার আছে ,যেগুলোতে রয়েছে প্রচুর পরিমান ফ্যাট যা শরির্পোট কে মোটা করতে সাহায্য করে যেমন,পানি বেশি করে খাবেন ,শবজি বেশি বেশি খবেন ,এছারা নিচের নিয়ম মেনে চলুন দেখবেন কাজ হয়েছে ----- ১) প্রতিদিন সকালে ফজরের নামাজ পড়ে ঘন্টাখানেক এ্যারোবিক ব্যায়াম করুন (এ্যারোবিক ব্যায়াম করানো হয় এমন ব্যায়ামাগারে ভর্তি হলে ভালো হয়...তবে এ্যারোবিক ব্যায়ামের সিডি দেখে ও করা যায়) ৩) শরীর ফ্যাট করে এমন খাবার গুলো বেশি বেশি করে খান...একজন মানুষের স্বাভাবিক দৈনিক খাদ্য চাহিদা ২৮০০ ক্যালোরি...সেক্ষেত্রে আপনি চাহিদার অতিরিক্ত খাদ্য গ্রহন করুন...নিয়মিত ব্যায়াম করলে ৪০০০ ক্যালোরি পর্যন্ত খাদ্য চাহিদা সৃষ্টি হতে পারে...এতে আপনার মোটা হতে সহায়তা করবে। ২) খাবারের জন্য মুখে রুচি আনতে এ্যারোষ্টোভিট এম মাল্টিভিটামিন...কক্স মাল্টিভিটামিন...হামদার্দের সিনকরা খেতে পারেন। তবে প্রকৃতিগত ভাবে এই ভিটামিন গ্রহন করতে পারলে বেশি উত্তম...বিভিন্ন ধরনের সবজি/ ফল খেতে পারেন। ৩) বিকালে আসরের নামাজ পরে অথবা মাগরিবের নামাজের পরে আরেক দফা ঘন্টাখানেক এ্যারোবিক ব্যায়াম করুন...শরীর থেকে অঝরে ঘাম ঝড়তে দিন...ঘামে গোসল করে ফেলুন...এতে শরীর মোটা হবার সময় ক্ষতিকারক ফ্যাটগুলো পুরো ঘামের মাধ্যেমে বের হয়ে আসবে...যা আপনাকে স্থায়ীভাবে মোটাত্ব ধরে রাখতে সহায়তা করবে। ৪) দুই বেলা ব্যায়াম করার কারনে স্বাভাবিক ভাবেই আপনার ঘুমের চাহিদা থাকবে চরমে...এশার নামাজের পর পরই ঘুমাতে যান...কমপক্ষে আট ঘন্টা ঘুমান...ঘুমোতে যাবার আগে ফ্যাটযুক্ত আধালিটার গরম দুধ এক চামচ মধু মিশিয়ে খান...সাথে মাল্টিভিটামিন...অধিক ঘুম আপনাকে মোটা হতে সহায়তা করবে।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ

পেট কখনো খালি রাখবেননা। 24 ঘন্টায় পাঁচবার খাবার খাবেন। তিনবার ভারি খাবার আর দুইবার হালকা খাবার। খাওয়ার পর একটু ঘুম পড়ার চেষ্টা করবেন শরীরে চর্বি জমতে শুরু করলে মোটা হওয়ার সম্ভাবনা বেশি। আপনি প্রোটিন,আমিষ,ভিটামিন জাতীয় খাবার খাবেন তাতে আপনার শরীর সুস্থ থাকবে। পানি আগের তুলনায় একটু বেশি পান করুন। মনে রাখবেন সবাই সুস্থ থাকতে চাই স্বাস্থ চাই না।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Sharifkhan

Call

বেশি বেশি খাবার খান। দিনে তিন বেলার পরিবর্তে ছয় বার খাওয়া দাওয়া করার অভ্যাস করুন। চিকন কিংবা রোগা স্বাস্থের মানুষের জন্য এটা অনেক কঠিন বিষয়। কারন বার বার খাবার গ্রহনের দিকে মোটেই মনোযোগ আকর্ষন হবার কথা না। অনেক চাপ হবে তবু আস্তে আস্তে চেষ্টা চালিয়ে যান। কয়েক সপ্তাহ ধরে চেষ্টা করলে অভ্যস্ত হয়ে যাবেন। সপ্তাহে অতিরিক্ত ৫০০ ক্যালরি = ১ পাউন্ড প্রাপ্ত অতিরিক্ত ওজন। সুতরাং সপ্তাহে ১০০০ ক্যালরি গ্রহন করতে পারলে ২ পাউন্ড বা প্রায় ১ কেজি ওজন বাড়াতে পারবেন। ২। ক্যালরি বাড়াতে গিয়ে সফ্ট ড্রিংকস কিংবা জাংক ফুড খাবেন না। পেশির ওজন বাড়ানোর জন্য ক্যালরি যুক্ত স্বাস্থ্যকর প্রোটিন, ফ্যাট খাবার খান। ৩। প্রোটিন যুক্ত খাবার আপনার মাসেল বাড়াতে এবং সুডৌল করতে সহায়তা করবে। মুরগী, মাছ, ডিম, দুধ, বাদাম, চীনাবাদাম ইত্যাদি প্রোটিন যুক্ত খাবার খান। ৪। বাদামী চাল, গমের রুটি, ওটমিল, পাস্তা ইত্যাদি খাবার গুলো আপনার ওজন ধরে রাখতে সাহায্য করবে, মাংসপেশি বাড়াবে না। প্রতি বেলায় শাকসবজি ও ফলমূলাদি খান। বেশি পরিমানে প্রোটিন খেলে আপনার শরীরে শক্তি বৃদ্ধি পাবে কিন্তু মাংসপেশি বৃদ্ধি পাবে না। সাথে সাথে আপনাকে তৈলাক্ত বা চর্বিযুক্ত খাবার খেতে হবে। ৫। ওয়েট লিফটিং এর মত ভারি ভারি ব্যায়াম করুন। ওয়েট লিফটিং করার জন্য প্রোটিন তো আপনাকে শক্তি যুগিয়ে দিচ্ছেই। ভারি জিনিস ওঠানামা করলে আপনার বুক, বাহু, ঘাড় প্রভৃতি দেহাংশ সুগঠিত হবে। ৬। প্রতিটি ব্যায়াম পদ্ধতি যেমন পুশ আপ, পুশ ডাউন, ডাম্বেল বহন ইত্যাদি ৬ থেকে ১২ বারের বেশি রিপিট করবেন না। প্রতিটি ব্যায়ামের মাঝখানে এক মিনিট সময় নিন। ৭। প্রতি রাতে ৮-৯ ঘন্টা যাবত ঘুমান। আপনি ডায়েট করলেন, ব্যায়াম করলেন কিন্তু ৬ ঘন্টা বা তারও কমসময় ঘুমালেন, আপনার সম্পূর্ণ প্রচেষ্টাই বৃথা যাবে। কারন রাতে ঘুমিয়ে থাকা অবস্থায় আপনার শরীরের মাংসপেশি রিবিল্ড হতে থাকে। ৮। আপনার কাংখিত ওজন পেয়ে গেলে অতিরিক্ত ফ্যাট এবং কার্ব জাতীয় খাবারের পরিমান কমিয়ে দিন এবং ব্যায়াম চালিয়ে যান।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ