আপনি যদি হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা নেন তাহলে হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসক ঠিকিই বলেছে যে ভালো হতে ৩/৪ মাস লাগবে কিন্তু আপনার ব্যপার টি ২ বছর আগ থেকেই কাজেই পাইলস বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নেওয়া প্রয়োজন ছিলো
তবে মলদ্বারের পাইলস যদি প্রাথমিক পর্যায়ে থাকে, তাহলে নিয়মিত ওষুধ সেবনের মাধ্যমে দীর্ঘদিন জটিলতামুক্ত থাকা যায়। তাই মলদ্বারে পাইলসের কোনো লক্ষণ দেখা দেওয়া মাত্রই পাইলস বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নেওয়া উচিৎ ।এছাড়াও
ইনজেকশনের মাধ্যমে প্রাথমিক পর্যায়ের পাইলসের জন্য এই চিকিৎসাপদ্ধতি প্রয়োগ করা হয়। এটি একটি কার্যকর চিকিৎসাপদ্ধতি।
আপনি
-
প্রতিরোধে করণীয় প্রচুর পানি পান ও তরলজাতীয় খাবার খান।
-
খাদ্যতালিকায় আঁশজাতীয় খাবার (সবুজ শাকসবজি, ইসবগুলের ভুসি ইত্যাদি) রাখুন।
-
মসলাজাতীয় খাবার, মাছ-মাংস কম খান।
-
মলত্যাগের সময় চাপ দেওয়ার অভ্যাস বা প্রয়োজনের অতিরিক্ত সময় টয়লেটে বসে থাকা ইত্যাদি বদ-অভ্যাস ত্যাগ করুন।
-
কোষ্ঠকাঠিন্য পরিহার বা দীর্ঘস্থায়ী কোষ্ঠকাঠিন্যের চিকিৎসা করুন।
-
নিয়মিত বা প্রতিদিন মলত্যাগ করুন।
-
মলত্যাগের সময় অতিরিক্ত কোঁত দিবেন না।
-
নিয়মিত শারীরিক ব্যায়াম করুন, অতিরিক্ত ওজন কমিয়ে আনুন।
-
দীর্ঘ সময় বসে কাজ করা থেকে বিরত থাকুন।
-
কোনো ধরনের অনিয়ম দেখা দিলে সঙ্গে সঙ্গে পাইলস চিকিৎসকের পরামর্শমতো ওষুধ (মলদ্বারের মলম, ক্রিম, ঢুশ, ওষুধ ইত্যাদি) ব্যবহার করুন।
তাই বলছিলাম দ্রুত সমাধান পেতে একজন পাইলস বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।