শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে
Call

জোকস-১

টিংকু: মা মা, প্রেগন্যান্ট কী?

মা : যা এখান থেকে ফাজিল।

টিংকু ভাবলো প্রেগন্যান্ট অর্থ রাগ করা। পরদিন টিংকু স্কুল থেকে বাসায় আসার সময় তার ক্লাসের একটি মেয়েকে ধাক্কা দিয়ে ফেলে দিলো।
মেয়েটির মা: ফাজিল, বাঁদরামি করো? দেবো এক চড়!
টিংকু: আরে, যা ঘটছে, আপনার মেয়ের সাথে ঘটছে। প্রেগন্যান্ট হলে সে হবে! আপনি কেন প্রেগন্যান্ট হলেন?
* জোকস-২
শিক্ষক: বলতো রিপন মেয়েদের লজ্জা বেশি না, ছেলেদের বেশি?

রিপন: ছেলেদের।

শিক্ষক: কীভাবে?

রিপন: স্যার, সব ফিল্মে মেয়েরা হাফ প্যান্ট পরে আর ছেলেরা পরে ফুল প্যান্ট।

* জোকস-৩

শিক্ষক: তোমরা আমায় কথা দাও, কখনো সিগারেট খাবে না।

ছাত্ররা: ঠিক আছে স্যার, খাবো না।

শিক্ষক: মেয়েদের পেছন পেছন ঘুরবে না।

ছাত্ররা: ঠিক আছে স্যার ঘুরবো না।

শিক্ষক: ওদের কখনো ডিস্টার্ব করবে না।

ছাত্ররা: ঠিক আছে স্যার, ডিস্টার্ব করব না।

শিক্ষক: দেশের জন্য জীবন দিয়ে দেবে।

ছাত্ররা: অবশ্যই স্যার, এই রকম জীবন দিয়ে আর করবই বা কী!

* জোকস-৪

শিক্ষক: যারা নিজেকে বোকা ভাবো তারা উঠে দাঁড়াও!

কিন্তু কেউ উঠে দাঁড়ালো না। কিছুক্ষণ পর মুখে হাসি নিয়ে উঠে দাঁড়ালো ক্লাসের সবচেয়ে পাজি ছাত্র সুমন।

শিক্ষক: ও, তাহলে তুই নিজেকে বোকা ভাবিস?

সুমন: স্যার, ঠিক তা নয়। আসলে আপনি একাই দাঁড়িয়ে আছেন, ব্যাপারটা কেমন দেখা যায় না!

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ

ট্রেন থেকে নেমে পল্টু তাঁর বন্ধু রাজনের সঙ্গে কথা বলছে—

পল্টু: জানিস, সারা রাত ট্রেনে ঘুমোতে পারিনি।

রাজন: কেন, সমস্যা কী ছিল?

পল্টু: আর বলিস না। আমার সিট ছিল ওপরের বাংকারে।

রাজন: তা কারও সঙ্গে তো বদল করে নিচের বাংকারে আসতে পারতি!

পল্টু: আরে বোকা, কেবিনে তো আমি একাই ছিলাম। অনেকক্ষণ অপেক্ষায় ছিলাম যে কেউ এলে তার সঙ্গে বাংকার বদলাব। কিন্তু সারা রাত আর কেউ আসেনি।

চিঠি

বাবার কাছে ছেলের চিঠি লিখেছে

"শ্রদ্ধেয় বাপ,

পড়ার বড় চাপ। ফুরিয়ে গেছে টাকা, কেমনে থাকি ঢাকা...?

টাকার দরকার তাই, কিছু টাকা চাই।

ইতি,

তোমার কানাই।"


বাবা চিঠি পেয়ে উত্তর দিলেন....,

"জাদু কানাই,

সত্য কথা জানাই। পকেট এখন ফাকা, কেমনে পাঠাই টাকা...? টাকার খুব অভাব,

ইতি

তোর বাপ।"




 

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ

বল্টু: লোকে বলে দুধ খেলে নাকি শক্তি বাড়ে !!

বল্টুর বন্ধু :হ্যাঁ, সত্যিই তো বাড়ে, কোন সন্দেহ আছে ??

বল্টু : ধুর ! পাঁচ গ্লাস দুধ খেয়ে এই দেয়ালটা আধাঘণ্টা ধইরা ধাক্কাইলাম, এক
ইঞ্চিও নড়ে নাই ! সব ভূয়া !
.
.
.
.

.

.

.

.
এখন পাঁচ গ্লাস মদ খেয়ে আসলাম! দেখি দেয়ালটা আমারে দেইখা নিজেই কেমন ভয়ে কাঁপতাছে

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Call

বিজ্ঞান শিক্ষক ক্লাস নিচ্ছেন। হঠাৎ দেখলেন ত্যাঁদর ছাত্র মন্টু ঘুমাচ্ছে। শিক্ষক: মন্টু...উ... ক্লাসে ঘুমাচ্ছিস? সাহস তো কম নয়! ধরমর করে লাফিয়ে উঠে মন্টু: স্যার ঘুমাই নাই তো... শিক্ষক রাগত কণ্ঠে: বেঞ্চে মাথা রেখে ঘুমুচ্ছিলি না তুই? মন্টু: স্যার কী যে বলেন! আপনে মাধ্যাকর্ষণ শক্তি নিয়া পড়াইতেছিলেন তো... একটু প্র্যাকটিক্যাল করছিলাম আরকি... আপনি ঠিকই বলছেন স্যার। শিক্ষক: মানে?! মন্টু: স্যার, মাথার ভার ছেড়ে দিতেই ঘাড়সহ তা নিচে নেমে যাচ্ছিল... মানে মাধ্যাকর্ষণের টানে... বেঞ্চে মাথা... শিক্ষক: হায় খোদা... আমি কোথায় এলাম! চরিত্রে আলুর দোষ আছে কিন্তু অসাধারণ অভিনয় জানে- তাই পরিচালকরা এখনও তাকে কাজে ডাকে। এমন ভিলেন কামরুল গেছে পরিচালকের কাছে বিশেষ একটি আবদার নিয়ে। ভিলেন : আজকাল সবকিছু রিয়ালিস্টিক চায় সবাই। পরিচালক: তো! মতলবটা কী সেটা বলেন দেখি? ভিলেন: মানে আপনার এই ছবিতে তো রেপ সিন আছে। বলছিলাম এটাকে রিয়ালিস্টিক কীভাবে করা যায়। আরো পড়ুন পারলে ক্ষমা করিস, দোস্ত! পরিচালক: আপনার এসব নিয়ে ভাবার দরকার নেই। কাজ না থাকলে ডায়লগ মুখস্ত করেন গিয়ে এখন। ভিলেন: না, বলছিলাম কি... ওই রেপ সিনে তো আমি আছি, বস! মানে স্ক্রিপ্ট মোতাবেক নায়িকাকে আমিই... পরিচালক: ছবির শেষ দৃশ্যে ভিলেনের বিষ খেয়ে মরার দৃশ্য আছে কিন্তু। সেখানে তাহলে আসল বিষ রাখবো বলছেন? ভিলেন লাফিয়ে উঠে: আরে বস... কী যে বলেন। জাস্ট মেকিং ফান...

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ