কে বলেছে যে দুধ ফুটিয়ে পান করতে হয়।গবেষনায় দেখা গেছে দুধ কাচা খাওয়া আরো বেশি পুষ্টিকর। তবে অনেকে তা পারে না।এর প্রধান কারন অনেকের পাকস্থলীতে সবুজ কাচা সবজি বা কাচা তরল পদার্থ খাওয়ার জন্য যে গ্রন্তির রস কাজ করে তা তাদের দেহে সামান্য উৎপাদন হয়। গরুর অন্তে এই রস আছে। তাই কাচা ঘাস বা অন্যান্য কচামাল গরু খেয়ে হজম করতে পারে।
দুধ যে সব সময় ফুটিয়ে পান করতে হয় তা কিন্তু নয়।মূলত পাস্তুরিত দুধের শতকরা ৭৫ ভাগেই নানা ধরনের ব্যাকটেরিয়ার উপস্থিতি পাওয়া যায়। যে দুধ জীবাণু বা রোগ সৃষ্টিকারী ব্যাকটেরিয়া বা ভাইরাস দ্বারা দূষিত, যা উষ্ণ রক্তের প্রাণীর মলে থাকতে পারে বা দুধ দোয়ানোর সময় দুধে মিশে যাতে পারে৷মূলত এই ব্যাকটেরিয়া ধ্বংস করার জন্য দুধকে ফুটানো হয়। তবে বর্তমানে দুগ্ধ খামার থেকে শুরু করে বিক্রির দোকান পর্যন্ত– প্রতিটি পর্যায়ে দুধ ব্যাকটেরিয়া দ্বারা দূষিত থাকে, যা জাতীয় এবং আন্তর্জাতিক মান অনুযায়ী গ্রহণযোগ্য নয়,একারণে সব সময়ই দুধকে ফুটিয়ে পান করা উত্তম।এসব দুধ ফুটানো না হলে তা খেয়ে ডায়রিয়া হতে পারে৷ বমিবমি ভাব হতে পারে৷ কিছু বিছু ব্যাকটেরিয়া বা জীবাণু যেমন ই-কোলাই শরীরে শেষ পর্যন্ত থেকে যায়৷