শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে
Call

স্ত্রীর স্তনের দুধ স্বামীর জন্য জায়েজ নেই। কুরআন ও হাদীস দ্বারা বোঝা যায়, কেবল মা কিংবা দুধমা’র দুধ পান করা যায়। তাও দুধ পান করার বয়সের মধ্যে তথা ২ বছরের মধ্যে, এর বেশি নয়। তাই, বিয়ে করার পর স্ত্রীর দুধ পান করা স্বামীর জন্য জায়েজ নেই, বরং  তা পরিপূর্ণরূপে হারাম। স্ত্রীর স্তন চোষার সময় যদি স্বামীর মুখে দুধ চলে আসে, তাহলে তা ফেলে দিতে হবে। আর যদি স্ত্রীর দুধ পেটে চলে যায়, তাহলে কবিরা গুনাহ হবে। এর কারণে তাকে খাঁটি দ্বিলে তওবা করতে হবে। কেননা, সে দুধের হকদার তাঁর ছেলে-মেয়েরা। আল্লাহ তায়ালা পবিত্র কুরআনে এরশাদ করেছেনঃ “আর মায়েরা তাদের সন্তানদেরকে পূর্ণ দু’বছর দুধ পান করাবে, (এটা) তার জন্য যে দুধ পান করাবার সময় পূর্ণ করতে চায়। আর পিতার উপর কর্তব্য, বিধি মোতাবেক মাদেরকে খাবার ও পোশাক প্রদান করা। সাধ্যের অতিরিক্ত কোন ব্যক্তিকে দায়িত্ব প্রদান করা হয় না। কষ্ট দেয়া যাবে না কোন মাকে তার সন্তানের জন্য, কিংবা কোন বাবাকে তার সন্তানের জন্য।.....” (সুরা বাকারা ২৩৩)। তবে, স্ত্রীর স্তন মর্দন করা, (দুধ না আসে পরিমাণ) চোষা ইত্যাদি জায়েজ আছে। আল্লাহ তা'য়ালা পবিত্র কুরআনে এরশাদ করেছেন, “তোমাদের স্ত্রী তোমাদের ফসলক্ষেত্র। সুতরাং তোমরা তোমাদের ফসলক্ষেত্রে গমন কর, যেভাবে চাও। তোমরা নিজদের কল্যাণে উত্তম কাজ সামনে পাঠাও। আর আল্লাহর তাকওয়া অবলম্বন কর এবং জেনে রাখ, নিশ্চয় তোমরা তাঁর সাথে সাক্ষাৎ করবে ।.....” (সূরা বাকারা, আয়াত নং ২২৩)।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ

জায়েজ নেই। মুখে আসলে ফেলে দিবে যদি খেয়ে ফেলে তবে গোনাহ হবে কিন্তু বিবাহ বন্ধনে কোন সমস্যা হবে না।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ