ভাই, সালাত কায়েম বলতে আপনার একার সালাত আদায় বোঝায় না। বরং সালাত কায়েম বলতে আপনার পাড়া প্রতিবেশী, বন্ধুবান্ধব সবাইকে নিয়ে সালাত আদায় করা বোঝায়। ১। জামায়াতে সালাত আদায়ের মাধ্যমে দিনে অন্তত পাচবার আপনার সাথে প্রতিবেশী বন্ধুবান্ধবদের সাথে দেখা হয়েছে।এতে আপনার একাকিত্ব দূর হবে এবং বিষণ্ণতা কমবে। ২। সালাত আদায় করলে দেহের রক্ত চলাচল স্বাভাবিক থাকে। ৩। সালাত আদায়ের সময় দিনে অন্তত পাঁচবার অযু করার মাধ্যমে আপনার দেহ পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখতে পারবেন। ৪। ফজর এর সালাত আদায়ের জন্য অনেক ভোরে উঠতে হয়। বিজ্ঞানীরা বলেন, যারা নিয়মিত ভোরে ঘুম থেকে উঠে তাদের স্মৃতি শক্তি বেশি ভালো থাকে ও মন ভালো হয়। ৫। ফজরের সালাত আদায়ের জন্য জামাতে যাওয়ার আগে পরে আপনি নির্মল বাতাসে চলাচল করলেন। যা আপনার ফুসফুস, হৃদযন্ত্র,ও মানসিক বিকাশের জন্য প্রয়োজন। এছাড়া আরো অনেক উপকার রয়েছে।ব্যায়াম তো আপনার কথামতো বাদ দিলাম। মোটকথা ইসলামের প্রতিটি কাজই বিজ্ঞানসম্মত। তবে আমাদের উচিত নয় ইসলামকে বিজ্ঞান দিয়ে বিচার করা। বরং আমরা বিজ্ঞান ঠিক নাকি ভ্রান্ত তা ইসলামের দ্বারা বিচার করব। জাযাকাল্লাহ খাইরান।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ