মুসলমান ছেলেরা জুম্মার নামাজ, ঈদের নামাজ ও জানাযার নামাজ পড়লেও মুসলমান মেয়েরা পড়ে না কেনো?

ছেলেরা বাম হাতে, মেয়েরা ডান হাতে ঘড়ি পরিধান করাটা একটি রীতিমাত্র। এভাবেই পরতে হবে তার কোনো মানে নেই। অনেক ছেলেই ডান হাতে ঘড়ি পরে আবার অনেক মেয়েই বাম হাতে বা...

দুনিয়ার মুসলমান মেয়েরা মক্কা ছাড়া কোন মসজিদে যেতে পারবে না,যেখানে ছেলের যেতে পারবে ।

নারীদেরকে ও মসজিদে নামায আদায়ের বিধান আছে কিন্তু সেটা বর্তমান সময় সাপেক্ষ সেটা পরিবর্তন করা হয়েছে। অন্তরে আল্লাহ তায়ালার ভয় থাকলে সেটা সম্ভব হতো কিন্তু বর্তমান প্রেক্ষাপট তার ভিন্ন সেখানে...

নারীরা ময়দানে গিয়ে জিহাদ করার অনুমতি ইসলামে নাই, ময়দানে কেবল পুরুষরাই জিহাদ করবে, নারীদের জিহাদ হল হজ্জ ও ওমরাহ করা, হাদিসে এমনটি বলা হয়েছে।

১ - পুরুষের তুলনায় নারীরা একটু বেশি আবেগপ্রবণ, তারা যিয়ারতের উদ্দেশ্যে কবরস্থানে গিয়ে আবেগতাড়িত হয়ে যাতে কান্নায় ভেঙ্গে না পড়ে সে জন্য মহিলারা কবর যিয়ারতে যাওয়া থেকে নিষেধ করা হয়েছে।...

কারণ মেয়েরা কোমল হৃদয়ের অধিকারী, তারা আত্মীয়ের বিচ্ছেদ সহ্য করতে না পেরে কান্নাকাটি, চিৎকার, চেঁচামেচি করবে ; আর তা নিষিদ্ধ।

ইসলামের সুচনালগ্নে মেয়েরাও ঈদগাহে যেত নামাজ আদায়ের লক্ষ্যে, মুলত তাদেরকে নামাযের উদ্দেশ্যে নয়, মুসলমানদের সংখ্যা বৃদ্ধির জন্যে এমনটা করা হতো, আর বর্তমানে সেটার প্রয়োজন নেই ;তাছাড়া এটা ফেতনা ফাসাদের যোগ।

ইসলামে মেয়েদেরকে দেশের নেতৃত্ব প্রদান করাকে হারাম ঘোষণা করেছে, যে দেশের সরকার প্রধান মহিলা,সে দেশ খোদায়ী গজবে আক্রান্ত থাকে,যেকোন মুহুর্তে ধ্বংস হতে পারে।

ওরা প্রথমে ফরজ ৪ রাকাত এবং পরে ২ রাকাত সুন্নত পড়ে ।। তারা ফরজের পূর্বের ৪ রাকাত সুন্নত পড়ে না।। এবং ফরজের পরের ২ রাকাত সুন্নতের পরের ২ রাকাত নফল...

ইশার নামাজ মোট দশ রাকাত নফল ছাড়া। প্রথমে চার রাকাত সুন্নতে জায়েদা যা অনাবশ্যক পড়তেও পারেন আবার নাও পড়তে পারেন। অর্থাৎ পড়লে সওয়াব আছে না পড়লে গুনাহ নেই। এরপর চার রাকাত ফরজ...