আপনি সঠিক সময়ে সঠিক নিয়মে প্রেগন্যান্সি টেস্ট করেছেন কি না জানি না। তবে মাসিক বন্ধের ৩ সপ্তাহ পর প্রেগন্যান্সি টেস্ট এ রেজাল্ট নেগেটিভ আসলে প্রেগন্যান্ট নয় বলে বিবেচিত হবে। আর এর মাঝেও মাসিক না হলে গাইনি ডাক্তারের চিকিৎসা গ্রহন করতে হবে। তবে রেজাল্ট নেগেটিভ হওয়া সত্যেও মাসিক না হওয়ার কারন ,মাসিক অনিয়মিত , জন্মনিয়ন্ত্রণের পিল খাওয়া ফলে মাসিকের সময় পিছিয়ে যায়,শারীরিক দুর্বলতা ,ও মানুসিক দুশ্চিন্তা ,এছাড়াও বেশ কিছু কারনেও মাসিকের সময় পিছিয়ে যেতে পারে বা মাসিক মিস হতে পারে তাই একজন গাইনি ডাক্তারের চিকিৎসা নিন।বা ইউনিয়ন পরিবার পরিকল্পনা ক্লিনিক কেন্দ্রে যোগাযোগ করুন।