Jamiar

Call

মোলার প্রেগন্যান্সি হয় মূলত গর্ভে বাচ্চা আসলে, অনেক সময় জাইগোট(ভ্রূন) এর যে টীস্যু গুলো ধিরে ধিরে বৃদ্ধি পেয়ে ফিটাস হবার কথা সেটা না হয়ে আঙ্গুরের থোকা থোকা কতগুলো স্ট্রাকচার বৃদ্ধি পেতে থাকে। স্টাডি তে দেখা গেছে- ১৫০০ শ জনের মধ্যে একজন নারীর এমনটা হতে পারে। এটা ধারনা করা হয় যে বাবা অথবা মা এর শুক্রানু অথবা ডিম্বানু তে জেনেটিক প্রব্লেম থাকলে এটা হয়ে থাকে।  না মোলার প্রেগন্যান্সি অবিবাহিতা দের হবে না। মোলার প্রেগন্যান্সির ক্ষেত্রে প্রথম দিকে স্বাভাবিক গর্ভধারণের লক্ষনগুলো দেখা যায় কিন্তু কিছুদিন পরেই রক্তক্ষরণ সহ আরও কিছু জটিলতা দেখা দেয়। প্রতি ১০০০ গর্ভবতী মহিলার মধ্যে ১ জনের এ রোগে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।  মোলার প্রেগন্যান্সি লক্ষন হয়ে থাকেঃ ১।ভ্যাজাইনা থেকে রক্তপাত। মাঝে মাঝে পিচ্ছিল পদার্থ বের হওয়া, সাথে আঙ্গুর এর থোকার মত স্ট্রাকচার বের হওয়া। ২। usg করলে দেখা যাবেঃ জরায়ু স্বাভাবিক এর থেকে বড়। ৩।পচন্ড বমি বমি ভাব ও বমি করা। ৪। খুব ক্লান্ত অথবা/ দূর্বল লাগা, পালপিটেশন হওয়া , খুব ঘাম হওয়া। ৫।নিতম্ব ও তলপেটে অস্বস্থি বোধ হওয়া। যদি আপনি প্রেগন্যান্ট হন এবং উপরের লক্ষন গুলো থাকে দ্রুত একজন গাইনোকোলজিস্ট এর কাছে সরনা-পন্ন হবেন। সাথে সাথে উনি আপনাকে যে পরিক্ষা গুলো করতে বলবেন তা হলঃ ১। পেল্ভিক ফ্লোর পরীক্ষা করা। ২। আল্ট্রাসনোগ্রাফি। ৩। ব্লাড টেস্ট । আশা করি বুঝতে পারছেন

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ