আমার অতিরিক্ত সপ্নদোষ  হয় প্রায় মাসে ৮-১০ বার আমি আজ থেকে আয়ুর্বেদ কবিরাজের কাছ থেকে ভৈষজ ঔষধসেবন করবো এটাতে কি ভালো হবে,,  আয়ুর্বেদিক গাছামো খাওয়ার পাশাপাশি কি..... ১/ শিমুল মুল এর চুর্ণ কি খাওয়া যাবে,, কি পরিমান খেতে হবে,, কখন কখন? ২/তকমা, তালমাখনা,ইসুবগুলের ভুসি, কলা, বেল,পেপে,শিমুল মুল একত্রে শরবত করে খাওয়া জাবেকি, এই সব খেলে কি কি গুন পাওয়া জাবে?  ৩/অশ্বগন্ধা, শিমুল মুল খাওয়া জাবে কি?  আমি অনেক দুর্বল হয়ে পরে,,প্লিজ ভালো একটা পরামর্শসহ এই সবের গুন জানালে খুশি হবো     
শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে

অতিরিক্ত স্বপ্নদোষ হওয়া কোনো রোগের লক্ষন নয়,যেহেতু অনেক স্বপ্নদোষ হয় আপনাকে প্রচুর পরিমানে দুধ,ডিম,কলা,বাদাম খেতে হবে এতে আপনার ঘাটতি পুরন হবে শারীরিক ক্ষমতা বৃদ্ধি পাবে দুর্বলতা ভাব টা থাকবে না,আপনি প্রতিদিন সকালে ভিজিয়ে রাখা কাচা ছোলাও দু মুঠো করে খেতে পারেন  হ্যা শিমুল খাওয়া যাবে,এক্ষেত্রে শিমুল চূর্ন করে প্রতিদিন সকালে এক চামচ পানিতে মিশিয়ে এক সপ্তাহ বা দশ দিন খেতে পারেন।এতেই কাজ হয়ে যাবে।এটি পুরুষের বীর্যের ঘনত্ব বাড়ায়।বৈজ্ঞানিকভাবে এর উপকারীতা তা নির্দিষ্টভাবে জানা যায়নি কিন্তু কবিরাজি চিকিৎসকদের মতে এটি পেট ভাল করে,জন্ডিস নির্মুল করে বলে বিশ্বাস করা হয়  তোকমা,ইসবগুলের ভুশি,তালমাখনা,কলা,বেল,পেপে,শিমুল মুল চুর্ন একত্রে খাওয়া যাবে কিন্তু না খাওয়াই ভাল কারন এগুলো আশ যুক্ত খাবার,শারীরিক শক্তি বৃদ্ধি করে পেট পরিস্কার করে,একত্রে খেলে অনেকটা হজমে সমস্যা দেখা দিতে পারে বা অতিমাত্রায় বিপাকিয় সমস্যার কারনে পাতলা পায়খানা হতে পারে তখন আরো দুর্বলতা ভাব দেখা দিতে পারে। তার চেয়ে বরং আপনি আলাদা আলাদা করে সময় নিয়ে খাবেন।  তোকমা খাওয়ার নিয়ম হচ্ছে সকালে বা বিকালে।তোকমা গ্রহনে সতর্কতা অবলম্বন করা উচিত   এটি ওজন কমাতে সাহায্য করে তাই পরিমিত পরিমানে গ্রহন করবেন 

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ