শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে
RushaIslam

Call

আল্লাহর ৯৯ নাম ও ফজিলত

১//আল্লাহু =প্রত্যহ ১০০ বার এই নামের ‍যিকির করলে ঈমান দৃঢ় ও মযবুত হয় ।

২//আররাহমানু=অনুগ্রহকারী  =প্রত্যেক নামাযের পর ১০০ বার পড়লে দুনিয়ার সমস্ত ভাল কাজ সম্পাদন করা সহজ হয়

৩//আররাহীমু =পরম দয়ালু =প্রত্যহ এ নাম ৫০০ বার করে পড়লে সম্পদশালী হওয়া এবংআল্লহর দয়া ও সন্তষ্টি তার প্রতি হয়।

৪//আলমালিকু= বাদশাহ =মহিমান্বিত নামটি ৩০০০ বার পড়লে আল্লাহ তার মনোবাসনা পূণ করবেন

৫//আলকুদ্দূসু=অতি পবিত্র=প্রত্যহ শেষ রাতে উয়া কুদ্দূসু নামুটি ১০০০বার পড়লে রোগ ব্যধি থেকে মুক্ত থাকা যায়

৬//আসসালামু= শান্তিদাতা=রিয়মিতভাবে ফজরের নামাযের পর এ নাম ১০০০বার পড়লে ঙ্গান বৃদ্ধি পায়

৭//আলমুমিনু=নিরাপত্তাদানকারী=যালিমের যুলুম ও বালা মসিবতথেকে নিরাপদ থাকার জন্যে প্রত্যহ এ নাম ১৩৬বার পড়বে ।

৮//আলমুহাইমিনু=রখক=দুশ্চিন্তাগ্রস্ত  ব্যক্তি প্রত্যহ ২৯ বার বা বেশী পরিমানে পাঠ করলে দুচিন্তা ও ভয় দূর হবে

৯//আল আযীযু=প্রতাপশালী= বিচারকের কাছে যাওয়ার আগে প্রভাতে ৪১ বার পড়লে ইনশাআল্লাহ বিচারক তারপ্রতি সদয় হবেন ।

১০//আলজাব্বারু=পরাক্রমশালী=প্রত্যহ ফজর ও মাগরিবের পর ২১৬ বার পড়লে যাবতীয় যুলুম থেকে মুক্তিপাবে ।

১১//আলমুতাকাব্বিরু=অহংকারাধিকারী=এই নাম সবদা পড়লে মার সম্মান বৃদ্ধি পায় ও উন্নতি লাভ হয়

১২//আল খালিকু=স্রষ্টা=প্রত্যহ ১০০০বার পাঠ করলে ইনশাআল্লাহ পুত্র সন্তান নসীব হবে ।

১৩//আলবা রিউ=ত্রুটিহীন স্রষ্টা=প্রত্যহ ৭বার এ নাম জপলে কবরের কঠিন আযাব খেকে মুক্তি পাওয়া যায় ।

১৪//আলমুছাওয়িরু=আকৃতিদাতা=সহবাসের পূবে স্বামী স্ত্রী উভয়ে ৭ বার পাঠ করলে ইনশাআল্লাহ নেক সন্তান লাভ হবে ।

১৫//আল গাফফারু=অপরাধ মাজনাকারী=জুমুআর নামাযের পর ১০০বার পড়লে গুনাহ মাফ হয় ও অভাব দূর হয় ।

১৬//আলক্বাহহারু=থমতাধর=প্রত্যহ ১০০ বার পড়লে সমস্ত বিপদ ও সমস্যা দূর হবে ইনশাআল্লাহ

১৭//আলওয়াহহাবু=অধিক দানকারী=চাশতের নামাযের পর সেজদায় হিয়ে ১০০ বার পড়লে অথ ও প্রভাব বৃদ্ধি পায়

১৮//আররাযযাক্বু=রিযিকদাতা= ফজরের নামাযের পূবে এই নামের যিকির করলে রিযিক বৃদ্ধি পায় ।

১৯//আলফাত্তাহু=বিজয়দাতা=প্রত্যহ ৭০ বার এ নামের যিকির করলে মনের অন্ধকার দূর হয়ে যায়  ।

২০//আল আলীমু= মহাঙ্গানী=এ নাম সবদা পড়লে ঙ্গান বৃদ্ধি পায় গুনাহ মাফ হয় ও মনের কপাট খুলে যায় ।

২১//আল ক্বাবিদু=রিযিক সংকোচনকারী=প্রত্যহ এ নাম ৪০ বার পড়লে খুত পিপাসা থেকে রখা পাবে ।

২২//আল বাসিতু= সম্প্রসারণকারী=প্রত্যহ ১৪০বার পড়লে বিড়দ আপদ থেকে নিরাপদ থাকা যায় ।

২৩আলখাফিদু=রোধকারী =প্রত্যহ ৫০০ বার এ নামের ‍যিকির করলে মনোবাসনা পূণ হয় ।

২৪//আররাফিউ=উন্নতি প্রদানকারী=১০০ বার পড়লে অত্যাচারীর আত্যাচার খেকে মুক্তি পাওয়া যায় ।

২৫/আল মুইযযু=সম্মানদাতা=প্রত্যহ ৪১ বার পড়লে মযাদা বৃদ্ধি পায় ও সকলের নিকট সম্মানের পত্র হয় ।

২৬//আলমুযিল্লু=অপমানদানকারী=নামাযের পর সেজদায় গিয়ে ৭৫ বার পড়ে দুআ করলে শত্রুতা হতে মুক্তি পাওয়া যায় । 

২৭//আসসামীউ=সবশ্রোতা=বৃহস্প্রতিবার চাশতের পর ৫০০ বার পড়ে দুআ করলে দুআ কবুল হয় ।

২৮//আলবাছীরু=সবদশী=জুমুআর নামাযের পর ১০০ বার পড়লে অন্তরে নূর সৃষ্টি হবে ।

২৯//আলহাকামু=নিদেশদাতা =নিয়মিত এ নামের যিকির করলে কঠিন থেকে কঠিন কাজ সহজ হয় ।

৩০//আলআদলু=ন্যায়বিচারক=শুক্রবার রাতে বিশ টুকরা রুটির উপর লিখে খেলে মানুষ তার অনুগত হয় ।

৩১//আললাতীফু=অনুগ্রহকারী=প্রত্যহ১০০ বার পড়লে মনোবাসনা পূণ হয় ও কাজ সহজ সাধ্য হয়

৩২//আলখাবীরু=সুপ্ত বিষয়ের সবঙ্গাতা=সাত দিন পযন্ত এ নাম পড়তে থাকলে গোপন তথ্য অবগত হওয়া যায় ।

৩৩//আলহালীমু=পরম সহনশীল=ধনাঢ্য সদার ব্যক্তি এ নাম  নিয়মিত পড়লে ধন সম্পদ ও সদারী স্হায়ী হয় ।

৩৪//আলআযীমু=উচ্চমযাদাবান=নিয়মিত এ নামের যিকির করলে মযাদা বৃদ্ধি পায় ও রোগ থেকে নিরাপদ থাকা যায় ।

৩৫//আর রশীদু=সত্যতা পছন্দকারী=সবদা এ নামের যিকির করলে আল্লহ কাদের স্বভাব মহৎ করে দিবেন ।

৩৬//আশশাকূরু=কৃতঙ্গশীল=প্রত্যহ ৫০০ বার এ নামের যিকির করলে কেয়ামতের দিন বিশেষ সম্মান লাভ হবে ।

৩৭//আলআলিয়্যু=মহা উন্নত= এ নাম সবদা পাঠ করলে ও লিখে সঙ্গে রাখলে অভাব অভাব দূর হয়                   ৩৮//আলকাবীরু=অতিমহান=প্রত্যহ১০০ বার পড়লে সমাজে বিশেষ মর্যাদা লাভ হয় ।

৩৯//আলহাফীযু=রখণাবেথণকারী=এ নাম লিখে সঙ্গে রাখলে পানিতে ডুবে বা আগুনে পুড়ে মৃত্যু ঘটবে না

৪০//আলমুক্বীতু=সামথ্যদাতা=৭ বার পড়ে পানিতে ফুক দিয়ে সে পানি শিশুকে খাওয়ালে তার কান্না বন্ধ হয় 

৪১//আলহাসীবু=হিসাব রখক=এ নামের যিকির অধিক পরিমানে করলে অহেতুক ব্যয়ের অভ্যাস দূর হয় ।

৪২//আলজালীলু=মহিমান্বিত=১০ বার পড়ে মালের উপর ফুক দিলে তা নষ্ট হয় না এবং চুরিও হয় না ইনশাআল্লাহ ।

৪৩//আলকারীমু=মযাদাবান=ঘুমানোর পূবে এ নামের যিকির করলে আলেম ও সৎ লোকের মযাদা লাভ হয়  ।           

৪৪//আররক্বীবু=নিরাপত্তাদানকারী=গভবতি নারী প্রত্যহ ৭ বার এ নাম পড়লে গভ নষ্ট হবার আশঙ্কা দূর হয় ।

৪৫//আলমুজীবু=প্রাথনা গ্রহণকারী=এ নাম ৩ বার পড়ে মাথায় ফুক ‍দিলে মাথা ব্যথা ভাল হয় ।

৪৬//আলওয়াসিউ=সম্প্রসারণকারী=অধিক পরিমাণে এ নামের যিকির করলে সম্পদ লাভ ও দুচিন্তা দূর হয়

৪৭//আলহাকীমু=মহাঙ্গানী=প্রত্যহ যোহরের নামাযের পর ৯০ বার পড়লে সম্মান ও মযাদা লাভ হয় ।

৪৮//আল ওয়াদূদু=কল্যাণ দানকারী=১০০১বার পড়ে খাদ্যে ফুক দিয়ে স্বামী স্ত্রী থেলে তাদের মধ্যে ভালবাসা সৃষ্টি হয় ।

৪৯//আলমাজীদু=গৌরবান্বিত=প্রত্যহ সকালে ৯৯ বার পড়ে শরীরে ফুক দিলে সমাযে মযাদা বৃদ্ধি পায় ।

৫০//আলবাইছু=পুনরুস্থানকারী=নিদ্রার পূবে বুকের উপর হাত রেখে ১০০০ বার পড়লে ঙ্গান ও হেকমত বৃদ্ধি পায় ।

৫১//আশশাহীদু=সত্য সাথী প্রদানকারী=এ নামের যিকির বেশী বেশী পড়লে অন্তরের খারাপ বাসনা দূর হয় ।

৫২//আলহাক্ককু=সত্য স্বরুপ=প্রত্যহ ১০০০বার পড়লে উত্তম স্ববাবের অধিকারী হয় এবং মন্ধ কাজের বাসনা দূর হয় ।

৫৩//আলওয়াকীলু=অভিভাবক=যালিমের যুলুম থেকে বাচতে 

প্রত্যহ এ নাম ১৯৬ বার পড়বে ।

৫৪//আতক্বাবিয়্যু=শক্তিশালী=যুমআর পর এ নামের যিকির করলে যুলুম থেকে বাচা যায় ।

৫৫//আলমাতীনু=খমতাবান=নিয়মিত এ নামের যিকির দিনের প্রথম ভাগে করলে কমস্হলে পদউন্নতি হয় ।

৫৬//আলওয়ালিয়্যু=বন্ধু=কঠিন বিপদের সময় শুক্রবার রাতে ১০০০বার পড়লে বিপদ দূর হয়

৫৭//আলহামীদু=প্রশংসিত=প্রত্যহ৯৩ বার পড়লে সকল খারাপ অভ্যাস দূর হয়

৫৮//আলমুহছিয়্যু=হিসাব রখণকারী=প্রত্যেক নামাযের পর  ১০ বার এ নামের যিকির করলে আল্লহর হেফাজতে থাকবে ।

৫৯//আলমুবদিউ=প্রথম সৃজনকারী=প্রত্যহ আসরের নামাযের পর ১১ বার পড়লে মনের বাসনা পূণ হয় ।

৬০//আলমুঈদু=পুন:সৃষ্টিকারী=কোন কথা ভুলে গেলে এ নামের যিকির করলে আল্লাহর ফজলে স্বরণ হয় 

৬১//আলমুহয়ী=জীবনদাতা=প্রত্যহ ১০০০ বার পড়লে মনে শক্তি সঞ্ঝার হয় অন্তর আলোকিত হয়

৬২//আলমুমীতু=মৃত্যুদাতা=প্রত্যহ ৭ বার পড়ে নিজের গায়ে ফুক দিলে যাদু টোনা থেকে মুক্ত থাকবে ।

৬৩//আলহাইয়্যু=চিরঞজীব=প্রত্যহ ৩০০০ বার পড়লে পাঠকারী নিরোগ থাকবে ।

৬৪//আলকাইয়্যুমু=চিরস্থায়ী=এ নামের যিকির করলে আল্লাহর ইচ্ছায় মানুষের মধ্যে মযাদা বৃদ্ধি পায় ।

৬৫//আলওয়াজিদু=সবনিয়ন্ত্রক=খাওয়ার সময় পড়লে ওই খাদ্য কলবের শক্তি ও নূর সৃষ্টির সহায়ক হবে ।

৬৬//আলমাজিদু=অতি মযাদাবান=১০ বার পড়ে দম করে ফুক দিয়ে রোগিকে খাওয়ালে আল্লাহর ইচ্ছায় অচিরেই আরোগ্য হবে

৬৭//আলওয়াহিদু=একক=প্রত্যহ১০০০ বার পাঠ করলে মন থেকে পাথিব মায়া ‍দূরিভূতি হয় ।

৬৮//আলআহাদু=একমাত্র আল্লাহ=প্রত্যহ ১০০০ বার পড়লে মনের সকল প্রকার ভয় ও সংকীণতা দূর হয় ।

৬৯//আছছমাদু= অমুখাপেথী=শেষ রাতে নিয়মিত ১১১বার পড়লে সত্যবাদীতা ও ঈমানী শক্তি লাভ হয় ।

৭০//আলক্বাদিরু=সবশক্তিমান=কোন কাজ দূরহ হলে ৪১ বার পড়লে ইনশাআল্লাহ সহজ হবে ।

৭১//আলমুক্বতাদিরু=সাবভৌম=প্রভাতে এ নামের যিকির বেশী বেশী করলে সকল কাজ সহজে সমাধা হবে ।

৭২//আলমুকাদ্দিমু=শীঘ্র সম্পাদনকারী=সবধা এ নামের যিকির করলে নেক আমলের তৌফিক হয়

৭৩//আলমুআখখিরু=বিলম্বে সম্পাদনকারী=অধিক পরিমানে এ নামের যিকির করলে খাটি তওবা করার তৌফিক হয় ।

৭৪//আলআউয়াল=অনাদি=নিয়মিত ৪০বার এ নামের যিকির করলে আল্লাহর ইচ্ছায় পুত্র সন্তান লাভ করবে ।

৭৫//আলআখিরু=অনন্ত=প্রত্যহ ১০০০ বার যিকির করলে মন থেকে শেরেকী দূর হবে ও ঈমানের সঙ্গে মৃত্যু হবে ।

৭৬//আযযাহিরু=প্রকাশ্য=প্রত্যহ ইশরাক এর পর ৫০০ বার পড়লে চোখের দৃষ্টি শক্তি ও অন্তরে নূর লাভ হয় ।

৭৭//আলবাতিনু=অপ্রকাশ্য=প্রত্যহ১০০০ বার পড়লে গোপন রহস্য জানা যাবে

৭৮//আলওয়ালিয়ু=অভিভাবক=এ নামের নিয়মিত যিকির করলে আল্লাহ হঠাৎ বিপদ থেকে রখা করে ।

৭৯//আলমুতা্ আলী=সুমহান=স্ত্রীলোকের হায়েযের সময় কষ্ট হলে এ নামের যিকির করলে কষ্ট কম হয় । 

৮০//আলবাররু=অনুগ্রহকারী=৭ বার পড়ে বাচ্ছাদের দম করলে তারা নিরাপদ থাকবে ও নেককার হবে ।

৮১//আততাওয়্যাবু=তওবা কবুলকী=চাশতের পর নিয়মিত ৩৬০ বার পড়লে তওবা করার বাসনা বৃদ্ধি পায় ।

৮২//আলগফূরু =হে খমাশীল=জুমার নামাযের পর ১০০ বার ইয়া গফফারু ইগফিরলী যুনূবী পড়লে গুনাহ মাফ হয় ।

৮৩//আর মুনতাকিমু=প্রতিশোধ গ্রহণকারী=বেশী বেশী এ নামের যিকির করলে আল্লাহ তাকে সবকাজে সাহায্য করবেন ।

৮৪//আর রউফু=অত্যন্ত কৃপাশলী=১০ বার পড়ে নিজের বা ক্রব্ধ ব্যক্তির বুকে ফুক দিলে ক্রোধ নিবারিত হয় ।

৮৫//আলমালিকুল মুলকি=জগতের অধিপতি=প্রত্যহ ৭০০০ বার করে একাধারে ৭ দিন পড়লে প্রভূত সম্মান লাভ হয় ।

৮৬//যুল জালালি ওয়াল ইকরামি=মহিমা ও সম্মানের অধিকারী=সবদা এ নামের যিকির করলে অন্তরে আল্লাহর মহব্বত সৃষ্টি হয় ।

৮৭//আলমুক্বসিত=ন্যায়পরায়ণ=সবদা এ নামের যিকির করলে এবাদতে কোন সন্দেহ থাকে না

৮৮//আলজামিউ=সমবেতরী=সবদা এ নামের যিকির করলে নেক আত্নীয় স্বজনের সঙ্গে সখ্যতা বৃদ্ধি পায় ।

৮৯//আলগনিয়্যু=সম্পদশালী=বিপদ কালে এ নামের যিকির করলে বিপদ দূর হয় ও স্বচ্ছলতা আসে

৯০//আলমুগনিয়্যু=অভাব মোচনকারী= এ নাম ১০০০ বার পড়লে দারিদ্রতা দূর হয় ।

৯১//আলমানিউ=নিষেধকারী=সকাল সন্ধা এ নামের ‍যিকির করলে সকল ভাল কাজে সফলতা আসবে ইনশাআল্লাহ

৯২//আদদাররু=খতিসাধনকারী=বেশী বেশী পড়লে অত্যাচারী খতিগ্রস্ত হবে এবং পাঠকারী লাভবান হবে ।

৯৩//আননাফিউ=উপকারকারী=ব্যবসার পণ্য ক্রয় করার আগে ২১ বার পড়লে ব্যবসপয় আশাতীত লাভ হয় 

৯৪//আননূরু=জ্যোতি=এ নামের যিকির দ্বারা হৃদয় আল্লাহর নূর আলোকিত হয় ।

৯৫//আল হাদিউ=সতপখ প্রদশক=৫ ওয়াক্ত নামায়ের পর যিকির করলে ঙ্গান বুদ্ধি বৃদ্ধি পায় ।

৯৬//আলবাদিউ=অদ্বিতীয় স্রষ্টা=প্রত্যহ ৪১ বার করে ক্রমাগত ৭ দিন পড়লে  পেরেশানী দূর হয় ।

৯৭//আলবাক্বী=অনন্ত=প্রত্যহ ১০০০ বার  এ নামের যিকির করলে দু:খ কষ্ট দূর হয় ।

৯৮//আল ওয়ারিসু=উত্তরাধিকারী=সূযদয়ের পূবেখনে ১০১ বার এ নামের যিকির করলে দুশ্চিন্তা দূর হয় ।

৯৯//আসসবূরু=ধৈযশীল=এ নামের যিকির বেশী বেশী করলে দু:খ কষ্ট দূর হয় ও বরকত লাভ হয় ।

সুত্র:দেখুন
ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Call

আবূ হুরাইরা (রাঃ) হতে বর্ণিত আছে, নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ আল্লাহ তাআলার নিরানব্বইটি নাম আছে অর্থাৎ এক কম একশত। যে লোক এই নামসমূহ মুখস্থ করবে বা পড়বে সে জান্নাতে প্রবেশ করবে।

(সূনান আত তিরমিজী হাদিস নম্বরঃ ৩৫০৬ হাদিসের মানঃ সহিহ)।

ইবরাহীব ইবনে ইয়াকূব (রহঃ) আবূ হুরায়রা (রাঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেনঃ রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ আল্লাহর নিরানব্বইটি, অর্থাৎ এক কম একশত টি নাম রয়েছে। যে সেগুলি পাঠ করবে সে জান্নাতে দাখিল হবে।

সেগুলো হলঃ আল্লহ-তিনি ছাড়া কোন ইলাহ নেই,

আর-রাহমান-দয়াময়,

আর-রহিম-দয়ালু,

আল-মালিক-অধিপতি,

আল-কুদ্দুস-নিষ্কলুষ,

আস-সালাম-শান্তিময়,

আল-মুমিন-নিরাপত্তাবিধায়ক,

আল-মুহায়মিন-রক্ষাব্যাবস্থাকারী,

আল-আযীয-প্রবল,

আল-জাব্বার-পরাক্রমশালী,

আল-মুতাকাব্বির-অহংকারের অধিকারী,


আল-খালিল-সৃষ্টিকর্তা,

আল-বারী-উন্মেষকারী,

আল-মুসাওবির-রুপদাঙ্কারী,

আল-গাফফার-মহাক্ষমাশীল,

আল-কাহহার-মহাপরাক্রান্ত,

আল-ওয়াহহাব-মহাবদান্য,

আর-রাযযাক-জীবিকাদাতা,

আল-ফাততাহ-মহাবিজয়ী,

আল-আলিম-মহাজ্ঞানী,

আল-কাবিয-সংকোচঙ্কারী,

আল-বাসিত-সম্প্রসারণকারী,

আল-খাফিয-অবলম্বঙ্কারী,

আর-রাফি-উন্নয়নকারী,

আল-মুইয্য-সম্মান্দাতা,

আল-মুযিল্ল-অপমানকারী,

আস-সামী-সর্বশ্রোতা,

আল-বাসীর-সর্বদ্রষ্টা,

আল-হাকাম-মিগোশতাকারী,

আল-আদাল-ন্যায়নিষ্ঠ,

আল-লাতীফ-সূক্ষ্ম দক্ষতাসম্পন্ন,

আল-খাবীর-সর্বজ্ঞ,

আল-হালীম-সহিষ্ণু,

আল-আযীম-মহিমাময়,

আল-গাফুর-ক্ষমাশীল,

আশ-শাকূর-গুনগ্রাহী,

আল-আলি-অতুচ্চে,

আল-কাবির-মহত,

আল-হাফীয- মহারক্ষক,

আল-মুকিত-আহার্যদাতা,

আল-হাসীব-মহাপরিক্ষক,

আল-জালীল-প্রতাপঅশালী,

আল-কারীম-মহামান্য,

আর-রাকীব-নিরীক্ষনকারী,

আল-মুজীব-প্রতুত্তরদাতা,

আল-ওয়াসি-সর্বদানী,

আল-হাকীম-বিচক্ষন,

আল-ওয়াদূদ-প্রেমময়,

আল-মাজীদ-গৌরবময়,

আল-বাইছ-পুনরুত্থানকারী,

আশ-শাহীদ-প্রত্যক্ষকারী,

আল-হাক্ক-সত্য,

আল-ওয়াকীল-তত্বাবধায়ক,

আল-কাবী-শক্তিশালী,

আল-মাতীন-দৃঢ়তাসম্পন্ন,

আল-ওয়ালী-অভিভাবক,

আল-হামীদ-প্রশংসিত,

আল-মুহসী-হিসাব গ্রহনকারী,

আল-মুবদী-আদি স্রষ্টা,

আল-মুঈদ-পুনঃসৃষ্টিকারী,

আল-মুহঈ-জীবদাতা,

আল-মুমীত-মরণদাতা,

আল-হায়্যু-চিরঞ্জীব,

আল-কায়্যুম-স্বয়ং স্থিতিশীল,

আল-ওয়াজিদ-অবধায়ক,

আল-মাজিদ-মহান,

আল-ওয়াহিদ-একক,

আস-সামাদ-অভাবমুক্ত,

আল-কাদির-ক্ষমতাশালী,

আল-মুকতাদির-প্রবল,

আল-মুকাদ্দিম-অগ্রবর্তীকারী,

আল-মুয়াখখির-পশ্চাৎকারী,

আল-আওয়াল-অনাদি,

আল-আখির-অনন্ত,

আয-যাহির-প্রকাশ্য,

আল-বাতিন-গুপ্ত,

আল-ওয়ালী-কার্যনির্বাহক,

আল-মুতাআলি-সুউচ্চ,

আল-বারর-ন্যায়বান,

আত-তাওওয়াব-তাওবা কবূলকারী,

আল-মুন্তাকিমু-প্রতিশোধগ্রহনকারী,

আল-আফুউ-ক্ষমাকারী,

আর-রাউফ-কোমল হৃদয়,

মালিকুল মূলক-রাজ্যের মালিক,

যুলজালালি ওয়াল ইকরাম-মহামান্বিত, মহাত্বপূর্ণ,

আল-মুকসিত-ন্যায়পরায়ণ,

আল-জামি-একত্রীয়ণকারী,

আল-গানী-অভাবমুক্ত,

আল-মুগনী-অভাবমোচনকারী,

আল-মানিউ-প্রতিরোধকারী,

আয-যার-অকল্যানকর্তা,

আন-নাফি-কল্যানকর্তা,

আন-নূর-জ্যোতি,

আল-হাদী-পথপ্রদর্শক,

আল-বাদী-অভিনব সৃষ্টিকারী,

আল-বাকী-চিরস্থায়ী,

আল-ওয়ারিছ-উত্তরধিকারী,

আর-রাসীদ-সত্যদর্শী,

আস-সাবূর-ধৈর্যশীল।

(সূনান তিরমিজী হাদিস নম্বরঃ ৩৫০৭ হাদিসের মানঃ যঈফ)।

হাদীসটি গরীব। একাধিক রাবী এটিকে সাফওয়ান ইবন সালিহ (রহঃ)-এর বরাতে বর্ণনা করেছেন।সাফওয়ান ইবন সালিহ (রহঃ) –এর সূত্র ছাড়া এটি সম্পর্কে আমাদের কিছু জানা নেই।তিনি হাদীস বিশেষজ্ঞগণের দৃষ্টিতে নির্ভরযোগ্য। এই হাদীসটি সূত্রে আবূ হুরায়রা (রাঃ) –এর বরাতে নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম থেকে বর্ণিত আছে। এটি ছাড়া আরো বেশী রিওয়াতে এই নামসমূহের উল্লেখ আছে বলে আমাদের জানা নেই। আদম ইবন আবূ ইয়াস অপর এক সনদে আবূ হুরায়রা (রাঃ) –এর বরাতে নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম থেকে একটি হাদীস বর্ণনা করেছেন যাতে আসমাউল হুসনা-এর উল্লেখ আছে। তবে এর কোন সহীহ সনদ নেই।
ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ