Call

সূরা ইয়াসীনের ফযীলতসমূহ:

  • যেকোন উদ্দেশে এ সূরা পাঠ করলে আল্লাহ পাঠকের উদ্দেশ্য পূর্ণ করে দেন
  • পাগল ও জ্বিনগ্রস্ত লোকের উপর এ সূরা পাঠ করে দাম দিলে রোগী অচিরেই আরোগ্য্য লাভ করে
  • বিপদাপদ ও রোগ শোকে এ সূরা পাঠ করলে আল্লাহ তায়ালা মুক্তি দান করেন
  • হাদীসের আছে,এ সূরা একবার পাঠ করলে দশবার কোরআন খতমের সওয়াব পাওয়া যায় এবং পাঠকের সকল গুনাহ মাফ হয়
  •  হাদীসের আরো আছে,রাতে শোয়ার আগে এ সূরা পাঠ করলে সকালে নিষ্পাপ অবস্থায় ঘুম থেকে জাগ্রত হবে
  • সর্বদা এ সূরা পাঠ করলে বিচার দিবসে পাঠকের মুক্তির জন্য শাফাআত করবে।      
ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Shawn

Call

ফজিলত→→


 এই সূরা এক বার পাঠ করলে দশ বার পবিত্র কোরআন খতমের সওয়াব অর্জিত হবে। যদি কোন ব্যক্তি নিয়মিত সূরা ইয়াসীন পাঠ করে তবে তার জন্য বেহেশতের ৮টি দরজাই খোলা থাকবে। সে যে কোন দরজা দিয়ে বেহেশতে প্রবেশ করতে পারবে এবং কোন ব্যক্তি রাত্রে শোয়ার পূর্বে সূরা ইয়াসীন পাঠ করে রাত্রি যাপন করে তবে সকালে সে নিশ্পাপ অবস্থায় ঘুম হইতে জাগ্রত হবে।


ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Call

সূরা ইয়াসিনের ফযীলতসমূহ: 

☆ হাদীস শরীফে রাসূল (সা:) বলেছেন, ‘সূরা ইয়াসিন কুরআনের হৃদয়। ’যে ব্যক্তি সূরা ইয়াসিন আল্লাহর সন্তুষ্টি ও পরকালের কল্যাণ লাভের জন্য পাঠ করবে তার মাগফিরাত হয়ে যায়। তোমরা তোমাদের মৃতদের জন্য এ সূরা তিলাওয়াত করো। (রুহুলমায়ানি, মাজহারি) 

☆ইমাম গাজ্জালী (রহ:) এ প্রসঙ্গে বলেন, ‘সূরা ইয়াসিনকে কুরআনের হৃদয় এ কারণে বলা হয়েছে যে, ‘এ সূরায় কেয়ামত ও হাশর-নশর বিষয়ে বিশদ ব্যাখ্যা ও অলঙ্কারসহকারে বর্ণিত হয়েছে। 

☆পরকালে বিশ্বাস ঈমানের এমন একটি মূলনীতি, যার ওপর মানুষের সব আমল ও আচরণের বিশুদ্ধতা নির্ভরশীল। পরকালের ভয়ভীতি মানুষকে সৎকর্মে উদ্বুদ্ধ করে এবং অবৈধ বাসনা ও হারাম কাজ থেকে বিরত রাখে। তাই দেহের সুস্থতা যেমন অন্তরের সুস্থতার ওপর নির্ভরশীল তেমনি ঈমানের সুস্থতা পরকালের চিন্তার ওপর নির্ভরশীল (রুহুলমায়ানি)। 

☆তিরমিজী শরীফে উল্লেখ রয়েছে, সুরা ইয়াছিন একবার পাঠ করলে দশবার কোরআন খতম করার নেকী হয় এবং পাঠকের সব গুনাহ মাফ হয়। হাদীসে আরো বলা হয়েছে, রাতে সুরা ইয়াছিন পাঠ করলে নিস্পাপ অবস্থায় ঘুম থেকে উঠা যায় এবং পূর্বের গুনাহ মাফ হয়ে যায়। যে ব্যক্তি সুরা ইয়াছিন বেশী বেশী পড়ে থাকে কেয়ামতের দিন এই সুরাই তার জন্য আল্লাহর দরবারে সুপারিশ করবে। 

☆নবী করিম (সাঃ) আরো বলেছেন, যে ব্যক্তি নিয়মিত সুরা ইয়াছিন পাঠ করবে তার জন্য জান্নাতের আটটি দরজা খোলা থাকবে। 

☆হজরত আবু যর (রা:) বলেন, আমি রাসূল সা:-এর কাছ থেকে শুনেছি তিনি বলেছেন, মৃত্যু পথযাত্রী ব্যক্তির কাছে সূরা ইয়াসিন পাঠ করলে তার মৃত্যু যন্ত্রণা সহজ হয়ে যায়। (মাজহারি) 

☆হজরত আবদুল্লাহ ইবনে জুবায়ের রা: বলেন, যদি কোনো ব্যক্তি সূরা ইয়াসিন অভাব-অনটনের সময় পাঠ করে তাহলে তার অভাব দূর হয়, সংসারে শান্তি ও রিজিকে বরকত লাভ হয়। (মাজহারি) 

☆ইয়াহইয়া ইবনে কাসীর বলেন, ‘যে ব্যক্তি সকালে সূরা ইয়াসিন পাঠ করবে সে সন্ধ্যা পর্যন্ত সুখে-স্বস্তিতে থাকবে। যে সন্ধ্যায় পাঠ করবে সে সকাল পর্যন্ত শান্তিতে থাকবে (মাজহারি)। এছাড়াও সূরা ইয়াসিনের বহু ফজিলত হাদিসে বর্ণিত আছে, তাই আমাদের এই সূরাটি অর্থ সহ বুঝে পড়া ও আমল করা উচিত।
ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Call

(১)রাসূলে আকরাম (সাঃ) বলিয়াছেন,যে ব্যক্তি নিয়মিতভাবে এই সূরা পাঠ করিবে,তাহার জন্য বেহেশতে আটটি দরজাই উন্মুক্ত থাকিবে।সে যে কোনো দরজা দিয়ে বেহেশতে প্রবেশ করতে পারবে।(২)যে কোনো উদ্দেশ্যে এই সূরা পাঠ করলে আল্লাহ্ পাঠকের উদ্দেশ্য পূর্ণ কর দেন।(৩)পাগল ও জ্বীনগ্রস্ত লোকের উপর এই সূরা পাঠ করে দিলে রোগী অচিরই আরোগ্য লাভ করবে। (৪)বিপদাপদ ও রোগশোকে এই সূরা পাঠ করলে আল্লাহ্ তাকে মুক্তি দান করেন।(৫)রোগী বা বিপদগ্রস্তের গলায় এই সূরার তাবিজ লিখিয়া বাঁধিয়া দিলে বিশেষ উপকার হয়।(৬)এ সূরায় কোরআনের সকল গুণাবলীর সমন্বয় সাধিত হওয়ায় রাসূল (সাঃ)একে কোরআন মজীদের অন্তর বলে আখ্যায়িত করেছেন।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ