ঋতুঃ
সূর্যের তাপ, পৃথিবীর ঘূর্ণন এবং ভৌগোলিক অবস্থান অনুসারে বিভিন্ন স্থানে বিভিন্ন সময়ে বিরাজমান বিবিধ আবহাওয়াকে সামগ্রিকভাবে ঋতু বলা হয়। সময়টাকে আমরা যে ক্ষেত্রে বিভক্ত করেছি তন্মধ্যে বছর, মাস এবং দিন বিদ্যমান। এগুলোকে আবার আমরা ঋতু হিসেবে বিভক্ত করেছি। বাংলাদেশে প্রতি দুইমাসে বিরাজমান আবহাওয়া অনুসারে একেকটি ঋতু মোট ৬টি ঋতু নির্ধারণ করা হয়েছে। বাংলাদেশের ঋতুগুলি হল- গ্রীষ্ম, বর্ষা, শরৎ, হেমন্ত, শীত ও বসন্ত।
ঋতুচক্রের আবর্তনঃ (এটিতে প্রতিটি ঋতুর বর্ণনা দেওয়া হয়। আমি একটি ধারণা দিলাম, বড় করে নিবেন)
বাংলাদেশের প্রতিটি ঋতুতে দুইটি করে মাস রয়েছে। প্রতিটির রয়েছে ভিন্ন ভিন্ন আপনা নিজস্বতা। একেকটির বৈশিষ্ট্য একে অপর থেকে সম্পূর্ণ পৃথক, কোনোটির সাথে অপরটির মিল নেই। মূলত বাংলাদেশের ভৌগোলিক অবস্থানই এমন যে একেক সময় একেক দিক দিয়ে বায়ু প্রবাহিত হয়, একেক রকম সূর্যের তাপ পাওয়া যায়। তবে সামগ্রিকভাবে বাংলাদেশ নাতিশীতোষ্ণ দেশ। নিম্নে বাংলাদেশের ঋতুগুলির সংক্ষিপ্ত বৈশিষ্ট্য তুলে ধরা হলো-
(প্রতিটি ঋতুর সাথে একটি কবিতা এবং সুন্দর বর্ণনা দিবেন)
ঋতু পরিবর্তনের ধারাঃ (এখানে কীভাবে এক ঋতুর পর আরেক ঋতু আসে সেটা লিখতে হবে, সংক্ষেপে দিলাম)
বাংলাদেশের ঋতুগুলি ধারাবাহিকভাবে পরিবর্তিত হয়। প্রতিটি ধীরে ধীরে কিন্তু নিশ্চিতভাবে পরিবর্তিত হয়। গ্রীষ্মের প্রচণ্ড তাপ থেকে নিম্নচাপ ও জলীয় বাষ্প তৈরি হয়ে বর্ষাকাল আসে। বর্ষাকালের বারিধারা ধীরে ধীরে থামতে থামতে শরৎকালের কোমল শুভ্র পরিবেশ আসে। কোমলতা বেড়ে ধূসর হেমন্ত আসে, বর্ষার পলি ও উপযুক্ত পরিবেশে ফসল তোলার সময় হয়। হেমন্ত থেকেই ধীরে ধীরে শীতলতা বেড়ে শীতকালে দেখা দেয় কনকনে শীত। এই শীত কমতে কমতেই আবার গ্রীষ্মে ধারণ করে প্রচণ্ড উত্তাপ। এভাবেই বিচিত্রভাবে ঋতু আবর্তিত হয় এবং নতুন ঋতু আসে। (আরো বিস্তারিত লিখুন)