শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে

এটা সুন্নত নামাজ ৷ তাই বাসায় একা একা পড়লে গুনাহ হবে না ৷

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Call

জি যাবে। আপনি ভরা মজলিশেও পড়তে পারেন,একাও পড়তে পারেন।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Call

তারাবীহ নামায জামাআতে পড়া বিধেয়! একাকী পড়াও বৈধ। তবে মসজিদে জামাআত সহকারে এই নামায আদায় করাই অধিকাংশ উলামার মতে উত্তম। রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সাহাবাদেরকে নিয়ে তারাবীহ নামায জামাআত সহকারে আদায় করেছেন। অবশ্য তা ফরয হয়ে যাওয়ার আশঙ্কায় তিনি জামাআত করে পড়া বর্জন করেছিলেন। অতঃপর আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর ইন্তেকাল হলো তখনও ঐ নামাযের অবস্থা অনুরূপ জামাআতহীন ছিল। অনুরূপ ছিল আবূ বাকরের খিলাফতকালে এবং উমারের খিলাফতের প্রথম দিকেও একই অবস্থা ছিল। অতঃপর উমার (রাঃ) সকলকে একটি ইমামের পশ্চাতে জামাআত বদ্ধ করলেন। আব্দুর রহমান বিন আব্দ আলক্বারী বলেন, একদা রমাযানের রাত্রে উমার বিন খাত্তাবের সাথে মসজিদে গেলাম; দেখলাম, লোকেরা ছিন্ন ছিন্ন বিভিন্ন জামাআতে বিভক্ত। কেউ তো একাকী নামায পড়ছে। কারো নামাযের ইক্তিদা করে কিছু লোক জামাআত করে নামায পড়ছে। তা দেখে উমার (রাঃল বললেন, আমি মনে করি, যদি ওদেরকে একটি ক্বারী (ইমামের) পশ্চাতে জামাআতবদ্ধ করে দিই, তাহলে তা উত্তম হবে। অতঃপর তিনি তাতে সংকল্পবদ্ধ হয়ে উবাই বিন কাবের ইমামতিতে সকলকে এক জামাআতবদ্ধ করলেন। তারপর আর এক রাত্রিতে আমি তার সাথে বের হয়ে গেলাম। তখন লোকেরা তাদের ইমামের পশ্চাতে জামাআত সহকারে নামায পড়ছে। তা দেখে উমার (রাঃ) বললেন, এটা একটি উত্তম আবিষ্কার। (রেফারেন্সঃ বুখারীঃ ২০১০, আহমাদ, মুসনাদ, আবূ দাঊদঃ ১২২৭, তিরমিযী, আলবানীঃ ৬৪৬, আলবানীঃ ১৫১৪, ইবনে মাজাহ, আলবানীঃ ১৩২৭)

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ