স্যারকে বলবেন, আচ্ছা স্যার বলুন তো আপনি কত বছর যাবত আপনার ইমানকে ঠিক করছেন? বয়স বলার পর বলবেন, সার আপনি কি বলতে পারবেন আর কত বছর ঠিক করলে আপনার ইমান ঠিক হতে পারে? এত বছরে ও যখন আপনার ইমান ঠিক হল না তবে আমি হলফ করে বলতে পারি সারা জীবনেও আপনার ইমান ঠিক করতে পারবেন না। সার এ সকল কথা বলে আর কত দিন নিজেকে ধোকা দিবেন?
তাহাকে বলুন, স্যার, আপনি কি আপনার জীবনে সকল সির্ধান্ত, সকল পদক্ষেপ, কাজ কর্ম, সকল কিছুই নিখুত ভাবে গাণিতিক নিয়মে করেন? করতে পারেন? না হবার সম্ভাবনাই বেশি। কারন অনেক কিছুই না জেনেই করেন এবং সেটা করার মধ্য থেকেই সঠিক দিক বা পরবর্তীতে কি করতে হবে সেই শিক্ষা পান। কাজেই ইমান ঠিক বা বেঠিক সে হিসাব কেন করছেন? এটা অযুহাত ছাড়া কিছুই নয়। ঈমান ঠিক বা বেঠিক হোক শুরু করুন। দেখবেন নামাজ পড়তে পড়তেই ঈমান ঠিক হয়ে গেছে। কারন যখন সালাত অভ্যাসে পরিণত হবে তখন ঈমান এমনিতেই শক্ত হবে। কোন কাজ প্রতিদিন করলে যেমন দক্ষ হয় তেমনি। আপনি প্রথন যেদিন পড়াতে জয়েন করেন সেদিন হয়ত বাসা থেকে একটু স্টাডি করতেন কিন্তু পড়াতে পড়াতে এখন দক্ষ। এখন বাসায় স্টাডির দরকার নাই। তেমনি ঈমানহীন মন নিয়া শুরু করতে পারেন। ঈমানই আপনার মনে বাসা বাধবে।