RushaIslam

Call

আজ পহেলা বৈশাখ। শুভ নববর্ষ। পুরনো সব জীর্ণকে ফেলে নতুন দিন, নতুন বছরে নতুন স্বপ্ন বাঙালির চোখে। আঁধার কেটে যাক, আসুক আলো, হিংসা-বিদ্বেষ শেষ হয়ে যাক বৈশাখের উৎসবের আনন্দে।বাংলা নববর্ষ এখন আমাদের প্রধান জাতীয় উৎসবও। প্রতিবছর এ উৎসব বহু মানুষের অংশগ্রহণে এখন প্রাণের উৎসবে পরিণত হয়েছে। পহেলা বৈশাখ ছাড়া এত বড় সর্বজনীন উৎসবের উপলক্ষ বাঙালির আর নেই। এই উৎসবের মধ্য দিয়ে বাঙালি তার আপন সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের আলোকে জাতিসত্তার পরিচয়কে নতুন তাৎপর্যে উপলব্ধি করে গৌরববোধ করে। এই গৌরব ও চেতনাই বাঙালিকে প্রেরণা জোগায় আপন অধিকার প্রতিষ্ঠার সংগ্রামে।নতুনের আবাহনে পহেলা বৈশাখ উদযাপনে আনন্দ-উচ্ছাসে মেতে উঠেছে গোটা বাঙালি জাতি। সুখ-শান্তি-সমৃদ্ধি ও কল্যাণের প্রত্যাশা নিয়েই মহাধুমধামের সঙ্গে উদযাপন করছে নববর্ষ। রাজধানীসহ সারা দেশে সব বয়সী মানুষ সাড়ম্বরে উৎসবে, আনন্দে মেতে উঠেছে। আজ পোশাক-পরিচ্ছদ, খাওয়া-দাওয়া, গানবাদ্য সব কিছুতেই প্রাধান্য পাবে বাঙালিয়ানা।পহেলা বৈশাখ উপলক্ষে আজ সরকারি ছুটি। প্রচণ্ড দাবদাহের মধ্যেও রাজধানী ঢাকাসহ সারা দেশে বর্ষবরণে বর্ণাঢ্য আয়োজন চলছে। বাংলা বর্ষবরণকে নির্বিঘ্ন করতে নেয়া হয়েছে ঢাকাসহ সারাদেশে ব্যাপক নিরাপত্তা ব্যবস্থা। অনাকাঙ্ক্ষিত পরিস্থিতি এড়াতে আইনশৃংখলা বাহিনীর পক্ষ থেকে রাজধানীতে বিকেল ৫টার মধ্যেই বর্ষবরণের অনুষ্ঠান শেষ করার আহ্বান জানানো হয়েছে।পহেলা বৈশাখ উপলক্ষে বিভিন্ন রাজনৈতিক, সামাজিক, সাংস্কৃতিক সংগঠন এবং সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠান বিস্তারিত কর্মসূচি গ্রহণ করেছে। সরকারি-বেসরকারি টেলিভিশন ও রেডিওগুলো এ উপলক্ষে প্রচার করছে বিশেষ অনুষ্ঠানমালা।সংবাদপত্রগুলো প্রকাশ করেছে ক্রোড়পত্র ও বিশেষ নিবন্ধ।দেশবাসীকে নতুন বছরের শুভেচ্ছা জানিয়ে পৃথক বাণী দিয়েছেন রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, বিরোধী দলের নেতা রওশন এরশাদ, জাতীয় সংসদের স্পিকার শিরিন শারমীন চৌধুরী, বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া, জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান হুসেইন মুহম্মদ এরশাদসহ রাজনৈতিক দলের প্রধানরা।পৃথিবীর নানা দেশেই নববর্ষ উৎসব প্রচলিত আছে। তবে বাঙালির বাংলা নববর্ষ একেবারেই স্বতন্ত্র। সন গণনার পরিসর ছাপিয়ে নববর্ষ উৎসব এখন বৃহত্তর বাঙালির জাতীয় উৎসবে পরিণত হয়েছে। পাকিস্তান আমলে বিরুদ্ধতার মুখে বাংলা নববর্ষ উৎসব আমাদের জাতিসত্তার অস্তিত্বসূচক আয়োজনে রূপ লাভ করে।আসুন পুরোনো দিনের সব গ্লানি ভুলে গিয়ে আমরা একত্রিত হই,মিলিত হই প্রাণের এই উৎসবে।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Call

আজ পহেলা বৈশাখ। শুভ নববর্ষ। পুরনো সব জীর্ণকে ফেলে নতুন দিন, নতুন বছরে নতুন স্বপ্ন বাঙালির চোখে। আঁধার কেটে যাক, আসুক আলো, হিংসা-বিদ্বেষ শেষ হয়ে যাক বৈশাখের উৎসবের আনন্দে।বাংলা নববর্ষ এখন আমাদের প্রধান জাতীয় উৎসবও। প্রতিবছর এ উৎসব বহু মানুষের অংশগ্রহণে এখন প্রাণের উৎসবে পরিণত হয়েছে। পহেলা বৈশাখ ছাড়া এত বড় সর্বজনীন উৎসবের উপলক্ষ বাঙালির আর নেই। এই উৎসবের মধ্য দিয়ে বাঙালি তার আপন সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের আলোকে জাতিসত্তার পরিচয়কে নতুন তাৎপর্যে উপলব্ধি করে গৌরববোধ করে। এই গৌরব ও চেতনাই বাঙালিকে প্রেরণা জোগায় আপন অধিকার প্রতিষ্ঠার সংগ্রামে।নতুনের আবাহনে পহেলা বৈশাখ উদযাপনে আনন্দ-উচ্ছাসে মেতে উঠেছে গোটা বাঙালি জাতি। সুখ-শান্তি-সমৃদ্ধি ও কল্যাণের প্রত্যাশা নিয়েই মহাধুমধামের সঙ্গে উদযাপন করছে নববর্ষ। রাজধানীসহ সারা দেশে সব বয়সী মানুষ সাড়ম্বরে উৎসবে, আনন্দে মেতে উঠেছে। আজ পোশাক-পরিচ্ছদ, খাওয়া-দাওয়া, গানবাদ্য সব কিছুতেই প্রাধান্য পাবে বাঙালিয়ানা।পহেলা বৈশাখ উপলক্ষে আজ সরকারি ছুটি। প্রচণ্ড দাবদাহের মধ্যেও রাজধানী ঢাকাসহ সারা দেশে বর্ষবরণে বর্ণাঢ্য আয়োজন চলছে। বাংলা বর্ষবরণকে নির্বিঘ্ন করতে নেয়া হয়েছে ঢাকাসহ সারাদেশে ব্যাপক নিরাপত্তা ব্যবস্থা। অনাকাঙ্ক্ষিত পরিস্থিতি এড়াতে আইনশৃংখলা বাহিনীর পক্ষ থেকে রাজধানীতে বিকেল ৫টার মধ্যেই বর্ষবরণের অনুষ্ঠান শেষ করার আহ্বান জানানো হয়েছে।পহেলা বৈশাখ উপলক্ষে বিভিন্ন রাজনৈতিক, সামাজিক, সাংস্কৃতিক সংগঠন এবং সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠান বিস্তারিত কর্মসূচি গ্রহণ করেছে। সরকারি-বেসরকারি টেলিভিশন ও রেডিওগুলো এ উপলক্ষে প্রচার করছে বিশেষ অনুষ্ঠানমালা।সংবাদপত্রগুলো প্রকাশ করেছে ক্রোড়পত্র ও বিশেষ নিবন্ধ।দেশবাসীকে নতুন বছরের শুভেচ্ছা জানিয়ে পৃথক বাণী দিয়েছেন রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, বিরোধী দলের নেতা রওশন এরশাদ, জাতীয় সংসদের স্পিকার শিরিন শারমীন চৌধুরী, বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া, জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান হুসেইন মুহম্মদ এরশাদসহ রাজনৈতিক দলের প্রধানরা।পৃথিবীর নানা দেশেই নববর্ষ উৎসব প্রচলিত আছে। তবে বাঙালির বাংলা নববর্ষ একেবারেই স্বতন্ত্র। সন গণনার পরিসর ছাপিয়ে নববর্ষ উৎসব এখন বৃহত্তর বাঙালির জাতীয় উৎসবে পরিণত হয়েছে। পাকিস্তান আমলে বিরুদ্ধতার মুখে বাংলা নববর্ষ উৎসব আমাদের জাতিসত্তার অস্তিত্বসূচক আয়োজনে রূপ লাভ করে।আসুন পুরোনো দিনের সব গ্লানি ভুলে গিয়ে আমরা একত্রিত হই,মিলিত হই প্রাণের এই উৎসবে।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ