কোন ব‍্যক্তি নামাজের জন‍্য একাধারে ৪০ বৎসর পর্যন্ত শয‍্যা গ্রহণ করেন নি?

১৫ বছর সে ঘুমিয়ে কাটিয়ে দেয়।

ইংরেজিতে ১-১০০ পর্যন্ত ক্রমবাচক সংখ্যা নিম্নরূপঃ তথ্যসূত্রঃ "এখানে"

হযরত আব্দুল্লাহ বিন জুবায়ের (রাঃ)।

হযরত ইব্রাহিম বিন শরীফ (রঃ) সেজদায় এতো দেরী করতেন যে,চতূরদিকের জন্তু জানোয়ার তাকে মাটির স্তূপ মনে করে তার পিঠের উপর চড়ে বসতো।এবং সেজদায় এতো মগ্ন হয়ে যেতেন যে,দিতীয় সেজদা দিতে...

হযরত আয়েশা (রাঃ) থেকে বর্ণিত তিনি বলেন রাসুল (স) রাতের বেলা এতবেশি এবাদত করতেন যে তার পা মোবারক ফুলে যেতো। আমি তাকে বলতাম। হে আল্লাহর রাসূল আপনার অগ্র_পশ্চাতের সমস্ত গুনাহ...

হযরত ওয়ায়েছ করনী (রহ.) সারা রাত জাগ্রত থেকে আল্লাহর ইবাদতে মশগুল থাকতে। তিনি বলতেন, কি আশ্চর্য!! ফেরেশতারা সর্বদা খোদার ইবাদতে ক্লান্ত হয় না,অথচ আমরা সৃষ্টির সেরা জীব হওয়া সত্ত্বেও ইবাদত...

হযরত মুহাম্মদ বিন মুনকাদের (রঃ)। তিনি সম্পূর্ণ রাতকে তিন ভাগে ভাগ করে প্রথম ভাগ মায়ের খেদমতে, দ্বিতীয় ভাগ সহোদরা ভগ্নীর সেবায় ও তৃতীয় ভাগ আল্লাহর ইবাদতে কাটিয়ে দিতেন। ভগ্নীর ইন্তেকালের পর...

হযরত আদম (আঃ) পৃথিবীতে সবচেয়ে বেশি সময় বেঁচেছিলেন। তাঁর বয়স ছিল ১০০০ বছর। আল্লাহ তায়ালা নবী-রাসূলদের মধ্যে তাঁকে সবচেয়ে বেশি হায়াৎ দান করেছিলেন।    

পৃথিবীর মধ্যে হযরত অাদম অাঃ সব চেয়ে বেশী  দুনিয়াতে বেছে ছিলেন। তার হায়াত ছিলো ১০০০ বছর।

ভাই যে সকল কথার উপর আপনার প্রশ্নের ভিত্তি যে, রাসূল ফিরে এসে দেখেন তার উজুর পানি তখনও গড়াচ্ছে- একটি ভিত্তিহীন বর্ণনা। তাই মূল বিষয়টিই যেহেতু জাল ও ভিত্তিহীন তাই কোন...