কতক্ষণ পর্যন্ত বেঁচে থাকবে তা নির্ভর করে বিষক্রিয়ার উপর। এটি নির্দিষ্ট করে বলা সম্ভব না।প্রাথমিক চিকিৎসা হিসেবে অনেকে বিষ খাওয়া রোগীকে বমি করানোর চেষ্টা করেন। কিন্তু রোগী যদি পেট্রল, কেরোসিন, এসিড বা ক্ষারজাতীয় কিছু খেয়ে থাকে, তাহলে রোগীকে বমি করানোর চেষ্টা করা উচিত নয়। ঘুমের বড়ি, এসপিরিন, কুইনাইন প্রভৃতি ওষুধ অতিরিক্ত খেলে তাকে গলায় আঙুল বা চামচের ভোঁতা প্রান্ত দিয়ে বমি করানো যেতে পারে।যতদ্রুত সম্ভব তাকে হাসপাতালে নিয়ে যেতে হবে।এছাড়া সজ্ঞান রোগীকে সর্বপ্রথম একগ্লাস পানি বা দুধ পান করানো ভালো কারণ এতে বিষ পাতলা হয়ে যায় ও বিষের ক্ষতির প্রভাব কমে আসে। রোগী অজ্ঞান হলে দ্রুত হাসপাতালে নিয়ে যেতে হবে।