আমরা জানি আহ্নিক গতির ফলেই সাধারণত দিন রাত হয়। সাধারণত আবর্তন গতির ফলে পৃথিবীর যেদিক সূর্যের সামনে আসে সেদিক সূর্যের আলোতে আলোকিত হয় । তখন ঐ আলোকিত স্থানসমূহে দিন থাকে । সাধারণত এর উল্টোটা হলে সেটিকে আমরা রাত বলি। পৃথিবীর যেদিকটা সূর্যের বিপরীত দিকে থাকে সেদিকটা অন্ধকার থাকে । সেখানে সূর্যের আলো পৌছায় না । এসব অন্ধকার স্থানই রাত। এই প্রসেস টাকে আমরা একটি গোলকের সাথে চিন্তা করতে পারি। আপনি একটি মোমবাতির সামনে একটি গোলক রাখলে সেটি ধীরে ধীরে অন্ধকার স্থান থেকে আলোকিত স্থানে যাবে। যখন অন্ধকার স্থান পার হবে তখন প্রথমে হালকা,তারপর আরেকটু স্পষ্ট তারপরে আরো স্পষ্ট, এভাবেই গোলকটি ধীরেধীরে আলোকিত স্থানে প্রবেশ করবে। একই ব্যাপার টাই এখানে সংঘটিত হবে। সুতরাং এটা যথার্থ যে রাত যত গভীর হয়, দিন তত নিকটে আসে