বাংলাদেশে এতো ঘৃণ্য রাজনীতি চলে কারণ এদেশের রাজনীতির কাজে নিয়জিত ব্যক্তিরা দেশের স্বার্থে নয়,নিজেদের স্বার্থে রাজনীতি করে। তারা ক্ষমতায় এসে কেবল নিজেদেরকে ধনী করার চেষ্টায় অবিরত রাখে,দেশের জনগণ মরে গেলেও তার খোজ রাখেনা। এতো রাজনৈতিক প্রতিহিংসার মূল কারণ ই হল এদেশের কোনো রাজনৈতিক দলের মধ্যে কোনো মিল নেই। তারা একে অপরের সাথে একধরণের প্রতিযোগিতা করে যে কে ক্ষমতায় আসবে আর নিজের আখের গোছাবে। এদেশের রাজনৈতিক নেতারা কেউ কাউকে ছাড় দিতে চায়না এবং তারা সাধারণ জনগণকেই শোষণ করে নিজেদেরকে বড়লোক করতে চায়। তাই দেশে দলীয় খুনখারাপি এবং এমন জঘন্য রাজনীতি চলে।
এর কারণটা খুবই সাদামাটা। মনে রাখবেন কারণটা সাদামাটা হলেও বিষয়টি ততই ভয়াবহ।
এর কারণ ক্ষমতার লোভ,ক্ষমতা পাইলে তাদের বোঝাই বোঝাই অর্থ আসবে। তাদের প্রয়োজন নেই মানুষ মরলো কি বাঁচলো সেটা দেখার।
জনাব! বর্তমান বাংলাদেশের রূপ আর আগের মতো নাই। মানুষ ক্ষমতার লোভে যা ইচ্ছে তাই করে একবারো তাদের হাঁত কাঁপেনা।
এছাড়া মানুষ নিজেকে ক্ষমতাশালী বানাতে চায়। ক্ষমতা থাকলেই সব হয়। আপনি জেনে অবাক হবেন- গ্রামের একজন সাধারণ ক্ষমতাশালী ব্যক্তি নিজেকে প্রধান মন্ত্রী ভাবে। এমনকি অনেক মানুষকে ভয় দেখি তাদের সর্বস্ব লুট পর্যন্ত করে। সবার ক্ষেত্রে এমনটা ঘটে না তবে আমার দেখা ঘটনা মতে বললাম। জানেন তো, ১০ জনে ২ জন হলেও ভালো থাকে।
এগুলোর প্রধান কারণ তাদের ক্ষমতা,দৃষ্টি ভঙ্গি, মানসিকতা
এগুলো নিয়ে যদি অহংকার না করে আর মানুষকে ভালো চোখ দিয়ে দেখে তবেই সমস্যার সমাধান হবে।