আমি একটি মেয়েকে অনেকে অনেকদিন ধরে পছন্দ করি কিন্তু মেয়েটি আমাকে পছন্দ করে কিনা সেটা কিভাবে বুঝব আমি যতটুকু জানি মেয়েটি কারোর সাথে এখনো রিলেশন করে নাই,মেয়েটির সাথে SMS কথা হয় আমার । এখন ঐ মেয়ের মন জয় করার একটা সহজ উপায় বলবেন প্লীজ ?
শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে
Call

প্রথমেই বলে রাখি মানুষ যাকে ভালোবাসে, তাঁর দুঃখ-কষ্টকে আপন করে নেয়। বেশি দূরে যেতে হবে না, নিজেকে দিয়েই ভেবে দেখুন। পছন্দের মানুষটির দুঃখ-কষ্ট সব আপনার আপন না? তাঁর একটু কষ্টে আপনি অস্থির হয়ে ওঠেন না? ঠিক একই ব্যাপার অপর মানুষটির ক্ষেত্রেও হয় কিনা লক্ষ্য করুন।



তারপর বলব- মনজয় করতে- প্রথমে নিজেদের মধ্যে ভালো কিছু তৈরি করুন।তারপর  আপনি কোথায় কি করেন সেটা তাকে জানান।এতে মেয়েটি আপনাকে সৎ ভাবতে শুরু করবে।ভুলেও তার সাথে কখনো মিথ্যা কথা বলবেন না ।মেয়েরা মিথ্যাবাদী ছেলেকে পছন্দ করে না।যার মনজয় করতে চান তার সব কাজে সব সময় প্রসংসা করুন ।প্রসংসা যেন কখনো বেশি না হয় সেদিকে খেয়ালা রাখবেন।তাকে নিয়মিত কিছু উপহার দিন তার ভাল লাগা কিছু যা সে পছন্দ করে।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
RushaIslam

Call

মেয়েদের মন জয় করার 60 টি উপায় একটি মেয়ের মন জয় করতে যা লাগে ....তা হল আপনার সবচেয়ে ভাল কাজ করার মধ্যে নির্ভর করে । কথাটা শুনে বিশ্বাস হচ্ছে না তাই তো...তাহলে জেনে নিন মেয়েদের মন জয় করার ১০০ টি উপয় ১.কোন মেয়েকে কখনো আপনার মনের কথা ফট করে বলে ফেলবেন না.এতে তার আপনার প্রতি অবহেলা চলে আসবে।  ২.মেয়েরা সবসময় বিপরীত দিকে আকর্ষণ বেশি হয়। আপনি যত মেয়েদের  এড়িয়ে চলবেন তত তারা আপনার দিকে অগ্রসর হবে। ৩.ভুলেও মেয়েদের নামে খারাপ কিছু বলবেন না , বিশেষ করে আপনি যাকে পছন্দ করেন। ৪. মেয়েদের প্রসংসা করতে শিখুন ,এতে আপনার সঙ্গীর মন পেতে সহজ হবে । ৫.আপনি যাকে মনের মানুষ বানাতে চান তাকে প্রথমে নানান কায়দায় বোঝাতে চেষ্টা করুন ।আপনার সঙ্গী কি কি পছন্দ করে আর কি অপছন্দ সেগুলো ভালভাবে জেনে নিন । ৬.আপনার সঙ্গীর পছন্দের কাজ গুলো বারে বারে দেখানোর চেষ্টা করুন।এতে আপনার সঙ্গী খুশি হবে। ৭.পরিচ্ছন্ন-গোছগাছ কেবল উচ্চতাই নিজেকে উপস্থাপন করার গুরুত্বপূর্ণ ফ্যাক্টর না। মূল বিষয় হচ্ছে নারী লক্ষ করে কোন পুরুষ নিজের বিষয়ে কতোটা সচেতন। পুরুষকে যথার্থ সতর্ক থাকতে হবে প্রথম দেখায়। হতে হবে নিজের প্রতি যত্নশীল, মনে রাখবেন এলোমেলো চুল, নোংরা নখ, দুর্গন্ধযুক্ত মোজা, কালি ছাড়া জুতা, শার্ট বা জিন্সে দাগ এমন যে কোন বিষয় হতে পারে অপছন্দ করার অন্যতম কারণ। ৮.পোষাক জ্ঞান খুব দামী কাপড় পরে নারীর সামনে যেতে হবে এমন কোনো কথা নেই। তবে, পোশাকটি অবশ্যই ফ্যাশনেবল এবং আধুনিক ডিজাইনের হতে হবে। সেই সঙ্গে লক্ষ রাখতে হবে, যেন পোশাকে সাবলিল থাক যায় ।যাতে করে ব্যক্তিত্বের প্রকাশ ঘটে। ব্যাক্তিত্ব জ্ঞান নারীর গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্য হল যে তারা পুরুষের বিচারবুদ্ধি সম্পন্ন রসবোধের বিষয়টি উপভোগ করে। কিন্তু মজা করতে গিয়ে এমন কিছু বলা বা করা যাবে না যা অন্যকে উপহাস করে বা ভদ্রতার সীমা অতিক্রম করে। দায়িত্ববোধ মেয়েরা দায়িত্ববান পুরুষ পছন্দ করে। ৯. ছোট ছোট বিষয়ে খেয়াল রাখতে হবে। যেমন-পুরুষের দায়িত্ব হচ্ছে নারী সঙ্গীটিকে নিরাপদে রাস্তা পার হতে সাহায্য করা। কখনোই তাকে পেছনে ফেলে নিজে এগিয়ে না যাওয়া। বেড়াতে যাওয়া বা খাবার এমন বিষয়ে তার পছন্দের প্রতি সন্মান প্রদর্শন করা ,গুরুত্ব দেয়া। মনে রাখতে হবে নারীরা গুরুত্ব পেতে ভালোবাসে। তারা সবসময় পুরুষ সঙ্গিটিকে নিজের সর্বোত্তম আশ্রয় ও প্রাপ্তির নিশ্চিত সীমান মনে করে। মেয়েরা তার পুরুষ সঙ্গীর দায়িত্ববোধ নিয়ে সহপাঠী,সমবয়সী ও আত্মীয়দের মাঝে গর্ব করতে ভালবাসে। ১০.প্রশংসা নারী সঙ্গীর প্রতি মুগ্ধতা দেখাতে হবে। বাইরে যাওয়ার সময় তার সাজের প্রশংসা করতে হবে। নারী সঙ্গীর দেয়া উপহার সানন্দে গ্রহণ করতে হবে। তার রান্নার প্রশংসা করুন। কখনো যদি পছন্দ মতো নাও হয়, কোনো ভাবেই বিরক্তি প্রকাশ করা যাবে না। মনে রাখতে অনেক আন্তরিকতা নিয়ে কষ্ট করে শুধু পুরুষ সঙ্গীকে খুশি করার জন্যই মেয়েরা ব্যাস্ত থাকে। তার সাথে দেখা হলে প্রথমেই মিষ্টি হাসি ধরে রাখতে হবে। ১১. শান্ত স্বভাব অনেক পুরুষের বৈশিষ্ট হচ্ছে তারা খুব অল্পতেই ক্ষিপ্ত হয়ে যায়। কিন্তু খুব সহজেই আবার রাগ কমে যায়। পুরুষের কাজ হবে, কিছুটা সময় শান্ত থেকে পরিস্থিতি স্বাভাবিক এবং শান্তিপূর্ণ রাখা। ১২.নারীরাও আজকাল রাগী, আক্রমণাত্বক সঙ্গী পছন্দ করে না। রাগ করার মতো সুনির্দিষ্ট কারণ থাকলে নারী সঙ্গীকে শান্তভাবে বুঝিয়ে বলতে হবে। সম্মান প্রদর্শন নারীকে সম্মান করতে হবে। অনেকের মাঝে নারীকে হেয় করে কথা বলার প্রবণতা দেখা যায়। তবে নারীও মানুষ সে পুরুষের সমান গুরুত্ব এবং সম্মান পাওয়ার অধীকার রাখে। ১৩.আপনাকে সময়ানুবর্তী হতে হবে। ১৪.আপনার সঙ্গীর  মনযোগের কেন্দ্রবিন্দু হয়ে উঠবেন আপনি তার চোখেই চোখ রেখে কথা বলুন , কিছুক্ষণের জন্য তার সমস্ত মনযোগের কেন্দ্রবিন্দু হয়ে উঠবেন আপনি। তিনি চান কিংবা না চান, আপনার কথা তাঁকে শুনতেই হবে গুরুত্ব সহকারে। ১৫. আপনি কি ভাই খুব ফিটফাট গোছালো? প্রথমেই মাইনাছ! কিছুটা অগোছালো, এলোমেলো ছেলেই নাকি সুন্দরী মেয়েদের বেশি পছন্দ! তবে সাবধান! উদ্ধত্যপূর্ণ কিংবা ছেঁড়া-ফাঁড়া পোশাক বাদ দিন। ভালো পারফিউম ব্যবহারকরুন। তাহলে আপনার সঙ্গীর মন পেতে পারেন। ১৭.চোখই আপনাকে বলে দেবে হাসিটা স না মিথ্যা মুখে তো সকলেই হাসেন, কিন্তু সেই আন্তরিক কিনা কীভাবে বুঝবেন? আন্তরিক হাসিতে ঝলমল করে ওঠে মানুষের চোখ, যা কৃত্রিম হাসিতে হয় না। একটু লক্ষ্য করুন, নিজেই বুঝতে পারবেন। মেয়েদের মন জয় করার ১০০টি উপায় ১৮.   চোখের মনি জানিয়ে দেয় মানুষটি আগ্রহী কিনা অনেক কথা বলছেন আপনি, কিন্তু সামনের মানুষটি আগ্রহ নিয়ে শুনছে কিনা কীভাবে বুঝব আগ্রহ নিয়ে কিছু শুনলে বা দেখলে মানুষের চোখের মনি স্বাভাবিকের  চাইতে বড় দেখায়। এটাও একটু লক্ষ্য করলেই জানা যায়। ১৯.        চোখে চোখে কথা বলা ভালো লক্ষণ পরস্পরের চোখের ভাষা বুঝতে পারা, চোখের ইঙ্গিত ধরে নেয়ার ক্ষমতাটি আসলে ভালোবাসার লক্ষণ। দুটি মানুষ যখন পরস্পরকে গভীরভাবে ভালোবাস তখন তাঁরা সেটা পারেন। ২০.   চোখ জানিয়ে দেয় প্রতারণার কথা বেশিরভাগ মানুষই মনে করেন যে মিথ্যুকেরা চোখে চোখ রেখে কথা বলে না। কিন্তু এই ধারণা কিন্তু অনেকটাই ভুল। মারাত্মক ধরণের মিথ্যুকেরা চোখে চোখ রেখেই কথা বলে, শান্ত ও স্থির দৃষ্টিতে। বরং মিথ্যুকেরা প্রয়োজনের চাইতে বেশি চোখাচোখি করে কাউকে খুব বেশি চোখাচোখি করে কথা বল থাকুন যে আপনার কাছে সে মিথ্যাকে সত্য প্রমাণ  করতে চাইছে।    ২১. মেয়েরা happy new year,birthday,valintine day ইত্যাদি এইসব দিনে একটু বেশি আবেগি থাকে তাই এই সব দিনে যদি একটা gift আপনার প্রিয় জন কে দিতে পারেন তাহলে তাহলে আপনার সম্পর্ক আরো ভাল হবে। কিন্তু মনে রাখবেন বেশি আবেগ দেখাতে গিয়ে ধরা খাইয়েন না। তাই বলে অকারণে বার বার উপহার দিবেন না। ২২. আপনি যাকে পছন্দ করেন তার সাথে কথা বলার সময় মুচকি হাসি দিন ।মেয়েরা ছেলেদের মুচকি হাসি ভিশন পছন্দ করে। ২৩. আপনার ভাল লাগা গুলো তার সাথে শেয়ার করুন ।এতে মেয়েটি আপনার প্রতি মনোযোগ দিবে। ২৪.আপনি কোথায় কি করেন সেটা তাকে জানান।এতে মেয়েটি আপনাকে সৎ ভাবতে শুরু করবে। ২৫. ভুলেও তার সাথে  কখনো মিথ্যা কথা বলবেন না ।মেয়েরা মিথ্যাবাদী ছেলেকে পছন্দ করে না।     ২৬ .মেয়েরা সবসময় আত্মবিশ্বাসী ছেলেকে পছন্দ করে । নিজেকে আত্মবিশ্বাসী করে তুলুন। ২৭. নিজের মধ্যে সবসময় সাহস কাজ করাতে হবে । ২৮. যার মনজয় করতে চান তার সব কাজে সব সময় প্রসংসা করুন । ২৯. প্রসংসা যেন কখনো বেশি না হয় সেদিকে খেয়ালা রাখবেন। ৩০. তাকে নিয়মিত কিছু উপহার দিন তার ভাল লাগা কিছু যা সে পছন্দ করে। ৩১.তার মন ভাল রাখার জন্য নানা ধরনের হাসির গল্প তাকে শোনান    ।             . ৩১.তার মন ভাল রাখার জন্য নানা ধরনের হাসির গল্প তাকে শোনান    । ৩২. তাকে আপনার মনের মত করে নেওয়ার চেষ্টা করুন। ৩৩. ভালবাসার প্রথম শর্ত হল প্রিয়মানুষটার কাছে সৎ থাকা। তার কাছে কোনকিছুই গোপন করা যাবে না। আপনে সারাদিন যা করেন তা তার সাথে শেয়ার করুন। ৩৪.আপনার  প্রিয়তমাকে তার দূর্বলতার কথা তুলে রাগানো যাবে না।এটা মেয়েরা পছন্দ করে না। ৩৫. কখনো যেন আপনার সঙ্গী বুঝতে না পারে যে আপনি তাকে এড়িয়ে চলছেন কারণ ,,,নিজের অর্থসম্পদের চেয়ে তাকে বেশি ভালবাসতে হবে। প্রত্যেক নারী তার প্রিয়জনের কাছ থেকে সর্বোচ্চ ভালবাসা পেতে চায়। নারী চায় তার প্রিয়মানুষ তার প্রতি যত্মবান হোক। সবকিছুর উর্ধ্বে তাকে দেখুক। ৩৬. অপনার ব্যক্তিত্ব কি কমিডি তাহলে আপনার প্লাস পয়েন্ট কারণ ,,,মেয়েরা হাস্য-রস পছন্দ করে। যেসব ছেলেরা তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে হাসি তামাশা করতে পারে, মেয়েরা ঐসব ছেলেদের পছন্দ করে ৩৬.আপনাদের একটা কথা বলব কেবল যৌনতার জন্য সম্পর্ক কিনা ভেবে দেখুন কেবল যৌনতার জন্য প্রেম হলে তাঁর কোন ভবিষ্যৎ হয় না। কখনোই হয় না। এই কথাটা কখনো ভুলবেন না। ৩৭.আপনার ভাল লাগার চেয়ে আপনার প্রিয়তমার দিকে বেশি খেয়াল রাখুন । ৩৮. আপনি কি একটু রাগী রাগটা আড়াল করে রাখুন।রাগী ছেলেদের মেয়েরা পছন্দ করে না। ৩৯.আপনার ভবিষৎ কি তা তার সাথে শেয়ার করুন। ৪০.  ভালবাসার প্রথম শর্ত হল প্রিয়মানুষটার কাছে সৎ থাকা। তার কাছে কোনকিছুই গোপন করা যাবে না। তাই আপনি কোন কিছু গোপন করবেন না। তার সাথে আপনার সব কিছু শেয়ার করার চেষ্টা করুন। ৪১. প্রিয়তমাকে প্রশ্ন করার সুযোগ করে দিতে হবে। সে কি জানতে চায় সেদিকে থেয়াল রাখতে হবে। এতে আপনার প্রতি তার মনোযোগ বাড়ব। তার মন পাওয়া আপনার জন্য একটু সহজ হবে। ৪২. নিজের পরিবারের সম্পর্কে তার সামনে খোলামেলা আলোচনা করতে হবে। এতে মেয়েরা নিজেদের অনেকটা নিরাপদ মনে করে। আপনাকে সৎ ভাবতে শুরু করব। আপনার প্রতি সে দুর্বল হয়ে যাবে। ৪৩. ফেলে আসা জীবনে যেসব মেয়েদের সঙ্গে আপনার প্রেম ছিল। সেসব গল্প নাইবা বললেন আপানার প্রিয়তমাকে। যদি সে কখনো জানতে চায় তবেই বলা যেতে পারে। ৪৪. আপনাকে একজন ভাল শ্রোতা হতে হবে কারণ, মেয়েরা কথার ছলে গল্প বলতে ভালোবাসে। আপনার প্রিয় মানুষটির গাল-গল্পে বিরক্ত হবেন না যেন। তাহলে সে আপনার উপরে চটে যাবে। ৪৫. প্রিয়তমার সঙ্গে কথা বলার সময় তার চোখের দিকে তাকিয়ে আবেগ প্রকাশ করে কথা বলুন। এতে মেয়েরা খুশি হয়। এটি মেয়েদের ভিশন পছন্দ। ৪৬. আপনার মনে বেদনার পাহাড় জাগতে পা্রে। তাই বলে সবাইকে বলে কয়ে বেড়াবেন এমন নয়। প্রিয় নারীকেও আপনার দুঃখ-কষ্ট বুঝতে দেবেন না। বরং হাসি খুশি থাকুন। এতে আপনাকে দায়িত্বশীল ভাববে। ৪৭. কথায় বলে প্রকৃতি শুন্যস্থান পছন্দ করে না। তাই যথাসম্ভব প্রিয়জনের কাছাকাছি থাকুন। তাকে ঘনঘন সময় দিন। ৪৮. প্রিয়মানুষটির পছন্দ-অপছন্দের প্রতি খেয়াল রাখুন। তার ভালো লাগা, মন্দ লাগার বিষয়গুলো মাথায় রাখুন। ৪৯. প্রিয়তমার সঙ্গে কখনো অন্যকোন নারীর তুলনা করবেন না। কোন নারীর তুলনা পছন্দ করেন না। ৫০. অনেকে মনে করেন প্রেমিকার সঙ্গে বন্ধত্ব করা যায় না। কথাটি ভুল। আগে বন্ধুত্ব পরে প্রেম। ৫১. প্রেমিকার বিশ্বাসে কখনো আঘাত করবেন না।তার নিজস্ব চিন্তা-চেতনাকে সম্মান করুন। ৫২. প্রিয়তমার শরীরের মোহে না পরে তার মনের গুরুত্ব দিন। শরীর বৃত্তিয় ভালোবাসা দীর্ঘস্থায়ী হয় না। ভালোবাসুন মনে থেকে। তাহলে শরীর মন দুটোই পাবেন অনায়াসে। ৫৩. আপনার কথাটা তাকে বোঝানোর জন্য তাড়াহুরা করবেন না । কারণ মেয়েরা ধোর্য বান ছেলেদের ভিশন পছন্দ করে । ৫৪. আপনার কি রাগ বেশি তাহলে মেয়েদের থেকে অনেকটা আলাদা হয়ে গেলেন ।আপনার রাগ একটু কমানোর চেষ্টা করুন ৫৫. আপনি কি জানেন মেয়েরা রসিকতা ছেলেদের বেশি পছন্দ করে। আপনার রসিকতার মাধ্যমে তাকে ভালবাসার কথা বলা যেতে পারে । ৫৬. সাড়াজীবন কাউকে কাছে পেতে চাইলে তাকে সহজে কাছে পাওয়ার আশা না করে তাকে জয় করার চেষ্টা করুন। ৫৭. মেয়েরা ছেলেদের মুচকি হাসি খুব উপভোগ করে । অাপনি এটা করার চেষ্ট্া করুন। ৫৮.আপনি মেয়েদের মর্যাদা দিতে শিখুন তাতে আপনার সম্পর্কে মেয়েদের ভাল কিছু ধারনা আসবে। ৫৯. যাকে পেতে চান তার প্রতি সময় দা্ও এবং তাকে তোমার ভাল লাগাটা শেয়ার করুন। ৬০. মনকে ভালভাবে জয় করার চেষ্টা করুন।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Ronu

Call

মেয়েদের মন জয় করার কিছু সহজ উপায় নিচে দেওয়া হলো -
- মেয়েদের প্রশংসা করুন, তার সম্পর্কে খারাপ কথা এড়িয়ে চলুন।
- মেয়েদের মন অনুসারে চলার চেষ্টা করুন।
- তার সঙ্গ দিন এবং তার সাথে বিশ্বাসঘাতকতা থেকে বিরত থাকুন।
- তার সাথে সবসময় চলাফেরা করুন।
- তার অপছন্দ এড়িয়ে চলুন ও তার মতামতের গুরুত্ব দিন।
- পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন থাকুন ও তার চিন্তা চেতনাকে সম্মান করুন।
- নারী সঙ্গীর সবসময় খেয়াল রাখুন।
- আপনার সঙ্গীর পাশে সবসময় শান্ত থাকার চেষ্টা করুন।
- আপনার ভালোলাগা তার সাথে শেয়ার করুন।
ও তাকে আপর মনের মতো করার চেষ্টা করুন।
- সাহসী ও আত্মবিশ্বাসী হওয়ার চেষ্টা করুন।
- তার মন ভালো রাখা, তার সাথে ইতিবাচক ব্যবহার ও অন্য নারীর তুলনা করবেন না ৷
- বিশেষ দিনে তাকে উপহার দিন।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ