SHIPON2

Call

যারা আবিষ্কার করেছে তারা কোরান থেকে তথ্য নিয়েই করেছে,,

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ

কুরআনে বিজ্ঞান থাকলেও কুরআন কে বিজ্ঞানের দৃষ্টি নিয়ে পড়া হয়না এবং পড়ানো ও হয়না। কারণ,এটা কুর‌আন যে উদ্দেশ্যে অবতীর্ণ হয়েছে তার বিপরীত। কুরআন অবতীর্ণ হয়েছে মানবজাতির হেদায়াতের জন্য। এবিষয়ে কুরআনে আছে, সূরা আন নিসা:105 - নিশ্চয় আমি আপনার প্রতি সত্য কিতাব অবতীর্ণ করেছি, যাতে আপনি মানুষের মধ্যে ফয়সালা করেন, যা আল্লাহ আপনাকে হৃদয়ঙ্গম করান। আপনি বিশ্বাসঘাতকদের পক্ষ থেকে বিতর্ককারী হবেন না। সূরা আল বাক্বারাহ:2 - এ সেই কিতাব যাতে কোনই সন্দেহ নেই।  পরহেযগারদের জন্য পথ প্রদর্শনকারী।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Call

আপনি ধরুন আমেরিকা'র একজন বিজ্ঞানী আবিষ্কার করলেন যে, পৃথিবীর বাহিরেও আরেক পৃথিবী রয়েছে। সেখানে প্রান রয়েছে। সেখানে পানি রয়েছে। বাঁচার যাবতীয় উপকরন সেখানে রয়েছে। তাহলে কি আপনি বিশ্বাস করবেন। যদি সে বিজ্ঞানীটি হয় পৃথিবী খুব খ্যাতিমান একজন বিজ্ঞানী। বিশ্বাস হয়তো আপনি করবেন তবে মুসলিমরা কেউ হয়তো করবে না। কথাটি বলার কারন আছে একটি। আপনি হয়তো একটি বিজ্ঞানীর কথার গুরুত্ব এত বেশি দেন যে, সে যদি আপনার পাঠানো সৃষ্টিকর্তার বানীর বিপরীত ও দেন তবুও আপনি তা বিশ্বাস করবেন, কারন আপনি বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিতে এত বেশি বিশ্বাস করেন যে, মনে হচ্ছে বিজ্ঞানই সব কিছু আবিষ্কার করে ফেলেছে। আপনি কি জানেন, আপনি আমি এমন অনেক কিছুই এখন খালি চোখে দেখতে পাচ্ছি না যা বায়ুর সাথে আমার আর আপনার চোখের চারপাশে ঘুরে বেড়াচ্ছে। বিজ্ঞানীরাও এটা স্বীকার করে যে, মানুষের এই এত পাওয়ারফুল চোখ দিয়েও অনেক খুদ্র থেকে খুদ্র জিনিষ দেখার সামর্থ্য মানুষের নেই। সুতরাং,আপনি যদি মুসলমান হয়ে থাকেন, তাহলে আপনাকে পরহেযগার বা মুমিন হতে হলে, আপনাকে অবশ্যই দৃশ্যের বাহিরে এবং দৃশ্যের ভেতরের সব কিছু বিশ্বাস করতে হবে।এতে বিজ্ঞানের আবিষ্কার থাকুক বা না থাকুক। কেননা, আল্লাহ তায়ালা কুরআনে বলেই দিয়েছেন, " এই সেই কিতাব, যাতে কোন সন্দেহ নেই, মুত্তাকীদের জন্য হিদায়াত। আর অদৃশ্যের প্রতি যারা ঈমান আনে, সালাত কায়েম করে এবং আমি তাদেরকে যে রিয্ক দিয়েছি তা থেকে ব্যয় করে, আর যারা ঈমান আনে তাতে, যা তোমার প্রতি নাযিল করা হয়েছে এবং যা তোমার পূর্বে নাযিল করা হয়েছে। আর আখিরাতের প্রতি তারা ইয়াকীন রাখে, তারা তাদের রবের পক্ষ থেকে হিদায়াতের উপর রয়েছে এবং তারাই সফলকাম।" (সুরা বাকারা, আয়াত নং ২-৫)।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ

আসসালামু আলাইকুম,ভাই মহান আল্লাহ কুরআন বিজ্ঞান শিখাবার জন্য নাজিল করেন নি।তিনি এটা নাজিল করেছেন মানুষকে সত্যর পথ ইসলামের প্রতি আহ্বান জানানোর জন্য। তো এখন প্রশ্ন আসতেই পারে,তাহলে কুরআন-এ কেন এত বৈজ্ঞানিক ধ্যান-ধারণা আছে। এই প্রশ্নের উত্তর হলঃ-আল্লাহ তাআলা ভালোভাবেই জানেন যে এই কিতাবের প্রতি সবাই ইমান আনবেনা।তাই তিনি বেশীরভাগ বৈজ্ঞানিক ধারণার পূর্বে অবিশ্বাসীদেরকে ইঙ্গিত করেছেন।যাতে অবিশ্বাসীরা বুঝতে সক্ষম হয় যে এটা সত্যি মহান রবের বাণী। উদারহণস্বরূপঃ   "যারা কুফরী করে তারা কি ভেবে দেখে না যে, আসমানসমূহ ও যমীন ওতপ্রোতভাবে মিশে ছিল*, অতঃপর আমি উভয়কে পৃথক করে দিলাম, আর আমি সকল প্রাণবান জিনিসকে পানি থেকে সৃষ্টি করলাম। তবুও কি তারা ঈমান আনবে না?"-সুরা আল আম্বিয়া ৩০। এবং এতে ফলস্বরূপ অনেকেই ইমান এনেছে।যেমনঃমরিস বুকাইলি,এনুয়াল লাডুক,নিল আর্মস্ট্রং ইত্যাদি।।। ধন্যবাদ।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ