ক্যালসিয়াম এর অভাবে কোন কোন রোগ হয়?
ক্যালসিয়ামের অভাব শরীরে বিভিন্ন ধরনের রোগ সৃষ্টি করতে পারে *ক্যালসিয়ামের অভাবে রিকেট রোগ হয়। রিকেট রোগের কারণে হাড় নরম ও দুর্বল হয়ে পড়ে। এছাড়া ভিটামিন ডি-এর দীর্ঘস্থায়ী অভাবে হাড়ের ক্ষতি করে। *ক্যালসিয়ামের দীর্ঘস্থায়ী অভাবে হাড় ফ্র্যাকচার হয়। যারা দীর্ঘস্থায়ী ক্যালসিয়ামের অভাবে ভোগে তারা একপর্যায়ে হাড় ফ্র্যাকচারের সমস্যায় পড়তে পারেন। মেয়েদের মনোপোজের (ঋতুস্রাব বন্ধ হয়ে যাওয়া) পর হাড় ফ্র্যাকচার হওয়ার ঝুঁকি বেশি থাকে। তাই বয়ঃসন্ধিকালে অবশ্যই ক্যালসিয়াম সমৃদ্ধ খাবার খাওয়া উচিৎ। * ক্যালসিয়ামের অভাবে অস্টিয়োপোরোসিস বা হাড় ক্ষয়ের রোগ হয়। ক্যালসিয়াম, ভিটামিন ডি-এর অভাব, মদ্যপান ও ধূমপানের কারণেও এই হাড় ক্ষয়ের রোগ হতে পারে। এই রোগ প্রতিকারে চিকিৎসকরা সাধারণত ক্যালসিয়াম ও ভিটামিন ডি সাপ্লিমেন্ট দিয়ে থাকেন। হাড়ের গঠন ও শক্তিবর্ধনে বেশির ভাগ ক্যালসিয়াম কাজে লাগে। খাদ্য তালিকায় ক্যালসিয়াম সমৃদ্ধ খাবার না থাকলে হাড়ের গঠন দুর্বল হয় এবং শক্তি কম থাকে। * ক্যালসিয়ামের অভাবে হাইপোক্যালসিয়মিয়া হয়ে পেশির টিট্যানি রোগ হয়। * ক্যালসিয়ামের অভাবে মুখে লাল বা গোলাপি রঙের র্যাশ হতে পারে।
মস্তিস্কের সঙ্গে এর সম্পর্ক আছে। যেমন : কগনেটিভ ফাংশন অব মেমোরি। ভিটামিন ডি-এর অভাবে আলাঝাইমার রোগ হতে পারে। শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা ভালো রাখতে ভিটামিন ডি সাহায্য করে। এর সঙ্গে অ্যাজমারও একটি সম্পর্ক আছে। যাদের দেহে ভিটামিন ডি-এর অভাব রয়েছে তাদের অ্যাজমার সমস্যা হতে পারে। যারা পার্যাপ্ত পরিমাণে ভিটামিন ডি গ্রহণ করে তাদের মৃত্যুর হার কম থাকে।
ক্যালসিয়ামের অভাব শরীরে বিভিন্ন ধরনের রোগ সৃষ্টি করতে পারে। * ক্যালসিয়ামের অভাবে রিকেট রোগ হয়। রিকেট রোগের কারণে হাড় নরম ও দুর্বল হয়ে পড়ে। এছাড়া ভিটামিন ডি-এর দীর্ঘস্থায়ী অভাবে হাড়ের ক্ষতি করে। * ক্যালসিয়ামের দীর্ঘস্থায়ী অভাবে হাড় ফ্র্যাকচার হয়। যারা দীর্ঘস্থায়ী ক্যালসিয়ামের অভাবে ভোগে তারা একপর্যায়ে হাড় ফ্র্যাকচারের সমস্যায় পড়তে পারেন। মেয়েদের মনোপোজের (ঋতুস্রাব বন্ধ হয়ে যাওয়া) পর হাড় ফ্র্যাকচার হওয়ার ঝুঁকি বেশি থাকে। তাই বয়ঃসন্ধিকালে অবশ্যই ক্যালসিয়াম সমৃদ্ধ খাবার খাওয়া উচিৎ। * ক্যালসিয়ামের অভাবে অস্টিয়োপোরোসিস বা হাড় ক্ষয়ের রোগ হয়। ক্যালসিয়াম, ভিটামিন ডি-এর অভাব, মদ্যপান ও ধূমপানের কারণেও এই হাড় ক্ষয়ের রোগ হতে পারে। এই রোগ প্রতিকারে চিকিৎসকরা সাধারণত ক্যালসিয়াম ও ভিটামিন ডি সাপ্লিমেন্ট দিয়ে থাকেন। হাড়ের গঠন ও শক্তিবর্ধনে বেশির ভাগ ক্যালসিয়াম কাজে লাগে। খাদ্য তালিকায় ক্যালসিয়াম সমৃদ্ধ খাবার না থাকলে হাড়ের গঠন দুর্বল হয় এবং শক্তি কম থাকে। * ক্যালসিয়ামের অভাবে হাইপোক্যালসিয়মিয়া হয়ে পেশির টিট্যানি রোগ হয়। * ক্যালসিয়ামের অভাবে মুখে লাল বা গোলাপি রঙের র্যাশ হতে পারে।