ইসলামে বলা হয়েছে মিলনে স্ত্রীর চাহিদা পুরন হওয়ার আগে না উঠতে। কিন্তু স্বামী যদি দুর্বলতার কারনে না পারে তাহলে স্বামি কি করবে?

ইসলামের দৃষ্টিতে কোন ছেলে ও মেয়ে একা নিজেরাই কবুল বলে যদি স্বামী স্ত্রীর পরিচয় দেয় এক্ষেত্রে তাদের বিবাহ হবেন। যদি এক সাথে থাকে তাহলে তা হবে ব্যভিচার। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম...

ইসলাম ও প্রচলিত আইনে বিয়ে করার নির্দিষ্ট নিয়ম আছে সেই হিসাবে এই বিয়ে বৈধ না। ইসলামে তারা ব্যভিচারি জেনাহকারি হিসাবে গন্য হবে।

স্ত্রী যদি দাবী করে তাহলে ফেরত দিতে হবে৷ যদি স্ত্রী নগদ টাকা চায় তাহলে তাকে নগদ টাকাই দিতে হবে৷ আর স্ত্রীর জন্য খরচ করা তো আপনার দায়িত্বে৷ সুতরাং এক্ষেত্রে আপনার দায়িত্ব...

এইটা ইসলাম কখোনো সমর্থন করে না।আপনার স্ত্রী অবশ্যই গোনাহগার হবে।স্বামী স্ত্রীকে শাসন বা সাবধান করার জন্য প্রহার করতে পারে কিন্তু স্ত্রী কখোনো স্বামীর গায় হাত তুলতে পারবে না।

স্বামীদের তালাক দেওয়ার অধিকার ইসলাম স্ত্রীদের দেয়নি। তালাকের অধিকার মূলত পুরুষদের বা স্বামীদের দেওয়া হয়েছে। তবে স্ত্রী যেকোন সময়ে দায়িত্বশীল কর্তৃপক্ষের মাধ্যমে বিবাহ বিচ্ছেদ ঘটাবার অধিকার রাখে। যাকে শরীআতে খোলা...

এই সমস্যা টা বর্তমানে প্রকট রুপ ধারণ করেছে! প্রথমে-ই সেই বউ কে বুঝাতে হবে যদি তোমার নিজের ভাই বিয়ে করার পর তোমার ভাবী এমনটা চাইতো তাহলে কি তুমি সেটাতে রাজী...

তাকে বুঝিয়ে বলতে হবে। আগেই রাগ করা যাবে না। তাকে আস্তে আস্তে বুঝিয়ে, স্বামীর ভালবাসা দিয়ে স্ত্রীকে জয় করতে হবে। ভালবাসায় তো সব সম্ভব। শুধু শুধু রাগ করা যাবে না।...

স্ত্রী তার স্বামির খেদমত করলে ভালো বাসলে সাওয়াব পায়।পক্ষান্তরে স্বামিও স্ত্রীর খেদমত করলে কিংবা কোনো কাজে সাহায্য করলে কিংবা স্ত্রীর অসুস্থতার সময় তার সেবা করলে এবং ভালোবাসলে সাওয়াব পাবেই।

জি, ফরয ছেড়ে দেবার জন্য কবিরা গুনাহ হবে। যদি সামর্থ্য থাকে তাহলে যত দ্রুত সম্ভব রোজা আদায় শুরু করতেই হবে। তবে ঐ সময়ের সালাত আদায় করতে হবে না।

সহবাসের কথা বিনা প্রয়োজনে অন্যকে বলার দ্বারা স্ত্রী হারাম হয়ে যায়না।তবে এটা জঘন্য নির্লজ্জতা ও আমানতের খিয়ানত। মুসলিম শরীফের এক হাদিসে রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন কেয়ামতের দিন সবচেয়ে নিকৃষ্ট...