স্রষ্টা মানুষের পাশাপাশি অন্যান্য প্রাণীদেরকেও সামান্য বিবেকানুভূতি দিয়েছেন।
শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে
Call

মানুষকে দুটি স্বভাব দিয়ে সৃষ্টি করা হয়েছে। ভাল  এবং মন্দ। যা ফেরেশতাদের মধ্যে শুধু ভাল টাই বিদ্যমান। আর পশুদের মাঝে শুধু মন্দটাই। মানুষ চাইলে উত্তম হতে পারে, অথবা পশু বরাবর। প্রশ্নে আপনি যেটা উল্লেখ করেছেন নৈতিকতা স্রষ্টা প্রদত্ত সেটাতে আপত্তি আছে। স্রষ্টা প্রদত্ত তো অবশ্যই তবে আপনি যেভাবে উল্লেখ করেছেন সেভাবে নয়।  রাস্তা দিয়ে হাটছেন। কষ্টদায়ক বস্তু দেখলেন। তা না সরিয়েই চলে গেলেন। আপনার মন উত্তমের দিকে সায় দেয়নি।  অপর দিকে পরের দিন হাঁটার সময় কষ্টদায়ক একটি বস্তু সরিয়ে দিলেন। আপনার মন উত্তমের দিকে সায় দিয়েছে। আর এই সায় জাগানো বা শিক্ষা দেয়ার জন্যই ধর্মগ্রন্থ। ধর্ম গ্রন্থ কোন কয়েদখানা নয় যে এটির বিষয়ে এত আপত্তি উত্থাপন করা যাবে। ধর্মগ্রন্থ মানুষকে পশুদের মত না চলার রাস্তা দেখাচ্ছে। যে মানছে সে উত্তমের দিকে ধাবিত হচ্ছে। যে না মানছে সে পশুত্বের দিকে ধাবিত হচ্ছে। মানুষকে মনের স্বাধীনতা দিয়ে সৃষ্টি করা হয়েছে যা পশু বা ফেরেশতাকে দেয়া হয়নি।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Milon_khan

Call

উত্তরঃ যেহেতু নৈতিকতা সব প্রাণীরই আছে কিন্তু মানুষ ব্যতিত অন্য কোনো প্রাণীর বিবেক বুদ্ধি নাই   সেহেতু, মহান আল্লাহ তাআলা নিজেই পবিত্র আল-কোরআনে বলেছেন মানুষ বলতেই ভুলের অধিন বা মানুষ বলতেই ভুল হবেই। তাই মানুষ জন্মের পর থেকে বড় হওয়া প্রযন্ত পরিবেশ থেকে শিক্ষা নেয় হোক সেটা সঠিক বা ভুল। তাই ধর্ম গ্রন্থ হতে মানুষ বুজতে পারে সঠিক পথ কোনটি কিভাবে চলতে হবে। যেহেতু ধর্ম গ্রন্থসকল সঠিক পথের দিক নির্দেশনা দেয় তাই ধর্ম গ্রন্থের প্রয়োজনীতা অপরিসীম

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ