যদি কাযা পড়তে হয়।তাহলে কেন কাযা পড়তে হবে
শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে
Call

৫:২০ মিনিটে বর্তমানে মাগরিবের আযান দেয়। অর্থাৎ তার ৫ মিনিট আগে আসরের ওয়াক্ত শেষ হয়ে যায়। ফলে আপনি আগে আসরের নামায কাযা করে তারপর মাগরিবের নামায আদায় করতে পারবেন।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ

যেহেতু সব জায়গার সালাতের সময় এক না সেহেতু বলা যাচ্ছে না। তবে ৫:১৫ মিনিটে যদি মাগরিবের আযান হয় এবং আপনার আসরের সালাত কাযা থাকে,তাহলে মাগরিবের সালাতের পর কাযা আসরের সালাত পড়তে হবে। কেননা,মাগরিবের সালাতের ওয়াক্ত আযানের পরই শুরু হয়। আর যদি মাগরিবের আযানের সময় থাকে। আর আসরের কাযা সালাত সূর্য অস্ত যাওয়ার পর মাগরিবের সালাতের পর আদায় করতে হবে।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ

আপনি যদি ঢাকায় অবস্থানরত হন তাহলে ৫:১৫ মিনিটে আসরের নামায আদায় করতে হবে; কাযা নয়৷ কারণ মাগরিবের ওয়াক্ত হয় ৫:২১ মিনিটে৷ আর শরীয়তের বিধান হলো, যদি ঐ দিনের আসর কাযা হয়ে যায়, তাহলে মাগরিবের পূর্ব পর্যন্ত সেই নামায আদায় করতে পারবে৷ মাগরিবের আযান হয়ে গেলে আসর কাযা করতে হবে৷ এক্ষেত্রে সাহিবুত তারতীব (তথা সাধারণত নামায কাযা হয় না এমন ব্যাক্তি) হলে আযানের পর প্রথমে আসরের কাযা পড়বে, এরপর মাগরিব আদায় করবে৷ আর যদি সাহিবুত তারতীব না হয় তাহলে আগে মাগরিব আদায় করবে, এরপর আসরের নামায কাযা করবে৷

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ