যোহরের নামাজ পড়া অবস্থায় আসরের আযান দিয়ে ফেললে নামাজ হবে নাকি কাযা পরতে হবে?

কাযা হলো কোনো ওয়াক্তের নামাজ ছুটে গেলে পরবর্তিতে আদায় করে নেওয়া। কাযা নামাযে শুধুমাত্র ফরজ আদায় করতে হয়।নিয়তে একটু পরিবর্তন হয়।যেমনঃ জোহরের ৪ রাকাত ফরজ কাযা করে পড়তে হলে সালাতিল...

এটি নবীজি সাঃ পড়েছেন। আর তিনি বলেছেন, তোমরা নামাজ পড়,আমাকে যেভাবে পড়তে দেখ। তাই নবীর পন্থায় নামাজ পড়তে হবে।নবীজি সাঃ সেহেতু পড়েছেন, তাই আমাদের পড়তে সমস্যা কি!

সাহাবী বলা হয়।                    

1st jamate namaj adai chara onno smy ekamot deya baddota mulok noi. ar magrib eshar smy jamate namaj adai korle  jore qerat pora baddota mulok ar eka adai korle foroj er...

যোহরের নামাজ মোট দশ রাকাত। প্রথমে চার রাকাত সুন্নত, তারপর চার রাকাত ফরজ এবং সব শেষে দুই রাকাত সুন্নত। যদি কোন কারণে ফরজের পূর্বে চার রাকাত সুন্নত আদায় করতে না...

অগণিত হলেও আপনাকে আনুমানিক একটা সংখ্যা ধরে নিতে হবে৷ এক্ষেত্রে সতর্কতামূলক একটু বেশি ধরে নেয়া যায়৷ এরপর যখনই কাযা নামায আদায় করবেন তখন এই নিয়ত করবেন যে, আমি আমার কাযা...

নিজের সর্দি নিজে গিলে ফলে ক্ষতি বা সমস্যা হওয়ার সম্ভাবনা কম তবে সর্দি গিলে না খাওয়াটাই উত্তম।

উভয়টিই করা যায়। তাই উত্তম অনুত্তম বলার অবকাশ নেই।

না, নামাজ কাযা হবে না। কারণ সুবহে সাদেকের পূর্ব পর্যন্ত এশার নামাজের ওয়াক্ত থাকে। তাই সাধারন নিয়মেই নামাজ আদায় করবেন।

৫:২০ মিনিটে বর্তমানে মাগরিবের আযান দেয়। অর্থাৎ তার ৫ মিনিট আগে আসরের ওয়াক্ত শেষ হয়ে যায়। ফলে আপনি আগে আসরের নামায কাযা করে তারপর মাগরিবের নামায আদায় করতে পারবেন।