আলেম অথবা ইসলাম সম্পর্কে পারদর্শী ব্যক্তির দৃষ্টি আর্কষন করছি!!  

please উত্তর দিবেন --

আমরা যখন জামাতে নামাজ পড়ি 

তখন যদি ইমামের সাথে সম্পূর্ন নামাজ না পাই, 

তাহলে কিভাবে পড়তে হবে,,,,

এখন ধরেন কেউ ৪ রাকাত ফরজ নামাজে 

২ রাকাত পেয়েছে আর দুই রাকাত পাইনি,,,,

তাহলে সেই ব্যক্তি ৩-৪ নাম্বার রাকাত কিভাবে পড়বে?

আমরা জানি ফরজ নামাজের ৩-৪ নাম্বার রাকতে 

সুরা ফাতিহার সাথে অন্য সুরা পড়া লাগেনা,,,,,

তাহলে 

এই ব্যক্তি কি শেষে সুরা মিলাবে নাকি শুধু ফাতেহা পড়বে??? 

কারন 

সে যে,  দুই  রাকাত নামাজ  পেয়েছে তা 

ইমামের শেষে ৩-৪ নামাজ ছিলো,,,,,,,

এবং এক রাকাত বা,২-বা রাকাত নামাজ না পেলে সে কি করবে???? 

সুরা ফাতেহার  সাথে সুরা মিলাবে নাকি 

কিভাবে পড়বে??????

প্লিজ বিস্তারিত ভাবে উত্তর দিবেন,,,,

অনেক খুশি হবো,,,,

এই প্রশ্নের উত্তরে অনেক উপকার হবে,,,,,,,,

এবং সম্ভব হলে ইদের নামাজের বিষয়েও বলবেন। 

শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে
Call

এরকম ব্যাক্তিকে মাসবুক বলে,, 

একজন মুসল্মানের এই সম্প্রকে অবশ্যই ধারনা রাখতে হবে,, 

আর ভাই অনলাইনে কোন আলেম না খোজে দলিল খোজবেন এটা আপনার জন্য ভাল হবে,,

যাই হোক মাসবুকের নামাজ যেভাবে পড়বেন

,
এক রাকাত ছুটে গেলে সে ওই রাকাতে কেরাত সুরা মিলিয়ে পড়ে শেষ বৈঠক করে সালাম ফেরাবে।

আর চার রাকাতবিশিষ্ট নামাজের জামাতে দুই রাকাত ছুটে গেলে যথারীতি উভয় রাকাতে কেরাত-সুরা মিলিয়ে পড়বে এবং এর প্রথম রাকাতে না বসে শেষ রাকাতে বসে আত্তাহিয়াতু, দরুদ ও দোয়া পড়ে সালাম ফেরাবে- (খুলাসাতুল ফাতাওয়া ১/১৬৫)।

আর তিন রাকাতবিশিষ্ট নামাজের জামাতে দুই রাকাত ছুটে গেলে ইমামের সালামের পর যথারীতি উভয় রাকাতেই কেরাত-সুরা মিলিয়ে পড়বে এবং প্রথম রাকাতে বসে আত্তাহিয়াতু পড়ে উঠে যাবে, কেননা এ রাকাত বৈঠকের ক্ষেত্রে দ্বিতীয় রাকাত হিসেবে ধর্তব্য হবে, অতঃপর শেষ রাকাতে বসে সালাম ফেরাবে- (রদ্দুল মুহতার ১/৫৯৬)।

যদি চার রাকাতবিশিষ্ট নামাজের জামাতে তিন রাকাত ইমামের পেছনে না পায়, তাহলে সালাম ফেরানোর পর ছুটে যাওয়া রাকাতের মধ্যে প্রথম দুই রাকাতে ফাতেহার সঙ্গে সুরা মিলিয়ে পড়বে এবং শেষ রাকাতে সুরা না মিলিয়ে শুধু ফাতেহা পড়বে। আর প্রথম রাকাতে বসে আত্তাহিয়াতু পড়ে উঠে যাবে। এরপর দ্বিতীয় রাকাতে না বসে শেষ রাকাত পড়ে বৈঠক করবে- (রদ্দুল মুহতার ১/৫৯৬) ।

,

,

না বুঝলে মন্তব্য করুন উত্তর দেরিতে হলেও পাবেন যদি আল্লাহ চায়।


,

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ

কুরআন হাদিসের জ্ঞান যার আছে সেই আলিম বা জ্ঞানি ।কে জ্ঞানী আর কে মুর্খ তা আল্লাহই ভালো জানেন।কারণ,জ্ঞানী ব্যক্তি কাফির/মুশরিকদের সাথে বিতর্ক করতে বিরত থাকে।ফলে,কাফির/মুশরিকরা মনে করে যে,লোকটি মুর্খ।কেউ যদি কুরআন হাদিস ব্যতিত অন্য কিছুর দলিল দেয়,তাকে আলিম বলা যাবে না।আলিম সেই ব্যক্তি যে,কুরআন হাদিস বাস্তব জীবনে চর্চা করে এবং কুরআন হাদিস বুঝে আমাল করে।কোনো ব্যক্তি যদি কাউকে কুরআন হাদিস বা অন্য কিছুর দলিল দেয়।কিন্তু,সে সর্ম্পকে তার কোনো জ্ঞান নেই।তাহলে,সে ওই সলিতার ন্যয় যে,নিজে জ্বলে পুড়ে অন্যকে আলো দান করে।আপনি কোনো প্রশ্ন করলেন।কারো কাছে দলিল থাকলেই সে আলিম হয় না।সাধারণ মানুষ ও আলিম হতে পারে ।কোনো আলিম ব্যক্তি বলে বেড়ায়না যে আমি আলিম বা জ্ঞানী।আজকাল অনেক লোক দেখা যায় যে,কুরআন হাদিস আরো কিছুর দলিল দেয়,কিন্তু তারা নিজে তা করেনা।তাদেরকে আলিম বলা যাবে না।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ