ভাই একটা বাস্তব বিষয় বুঝতে হবে। তা হল : ইমাম সাহেবের তো স্ত্রী - সন্তান, বাবা- মা সংসার রয়েছে। যেখানে তার অথ' -টাকার প্রায়োজন।মসজিদ কমিটি কতৃ'ক / মুসল্লীরা যদি না দেন তাহলে তিনি টাকা কোথায় পাবেন? তাই ইমামকে কমিটির সিদ্ধান্ত অনুযায়ী মাসিক বেতন বা হাদিয়া দেয়া যায় তবে তা বৈধ এবং ঐ ইমামের পেছনে নামাজ পড়া বৈধ। যদি ইমামের বক্তব্য হয় ঐ পরিমান টাকা না হলে নামাজ পড়াবেন না তাহলে তিনার পেছেনে নামাজ পড়া মাকরুহ। এটাই মাছআলা
আল্লাহ বলেছেন, হে নবী! আপনি বলুন,তোমরা যদি আল্লাহর ভালোবাসতে চাও তাহলে আমাকে অনুসরন কর।তাহলে আল্লাহ তোমাদের কে ভালোবাসবেন এবং তোমাদের গুনাহসমূহ ক্ষমা করে দিবেন।তিনি পরম দয়ালু অসীম ক্ষমাশিল**আলে ইমরান**আয়াত ৩১। রসুল কে অনুসরন বলতে তিনি যেভাবে যে কাজ করেছেন,করতে বলেছেন সেভাবে করা। তো রসুল কিংবা সাহাবীর নামাজ পড়ানোর বিনিময়ে অর্থ নেননি।তাই এটি নেয়া ঠিক নয়। এখন প্রশ্ন আসতে পারে ঈমামদের পরিবার পরিজন কে কিভাবে খাওয়াবে? উত্তর রসুল সাঃ এর কি পরিবার ছিল না! অবশ্যেই ছিলো। আর কোনো ঈমাম পাঁচ ওয়াক্ত নামায পড়াবে জন্য তো তাকে সারাদিন লাগবেনা। খুব হলে পাঁচ ওয়াক্ত নামাজে ২.৫ ঘন্টা লাগে।বাকী সময় গুলাতে সে বৈধ পথে উপার্জন করবে। যেমনঃরসুল সাঃনিজেও ব্যবসা করেছেন।