৪ রাকাত নামাজে ২য় রাকাতে তাশাহুদ এর সাথে ভুলে দরুদ পরে ফেললে নামাজ ভেঙ্গে যাবে?

নিজের সর্দি নিজে গিলে ফলে ক্ষতি বা সমস্যা হওয়ার সম্ভাবনা কম তবে সর্দি গিলে না খাওয়াটাই উত্তম।

আপনার তাশাহুদ পড়া শেষ হোক কিংবা না হোক আপনাকে ঈমামের সাথেই সালাম ফিরাতে হবে।একা একা সালাম ফিরানোর নিয়ম নেই।আর ঈমামের বেশি স্পীডে নামাজ পড়াটা সঠিক নয়।

চার রাকাত বিশিষ্ট সুন্নতে যায়েদার প্রথম বৈঠকে শুধু তাশাহুদই পড়তে হয়। তবে দূরুদ ও দোয়ায়েমাসুরা পড়লেও নামায হবে। পবিত্র কুরআনে মহান আল্লাহ তাআলা ঘোষণা করেন, (এ কুরআন) যেন কেউ পবিত্রতা অর্জন...

আপনার দ্রুত পড়া হয়ে গেলে আপনি আপনার হাটুর দিকে তাকিয়ে থাকবেন এবং ইমামেন সালাম ফিরানোর জন্য অপেক্ষা করবেন এবং ইমামের সাথে সালাম ফিরাবেন। করন আপনি প্রথমি ইমামের উপর ভার দিয়ে...

ফরয নামাযের ৩য় ও ৪র্থ রাকআতে সুরা মিলিয়ে পড়তে হবেনা। শেষের দুই রাকআত সংক্ষেপ করতে হবে। সূনান আবু দাউদ এর হাদিস নাম্বার ৮০৩ এ বর্ণিত হয়েছে। জাবের ইবনু সামুরা (রাঃ) হতে...

যেকোনো দরূদ সবসময় পড়া যায়। দরূদ শব্দের অর্থ দোয়া বা জিকির। আপনি চাইলে নামাজের দরূদটিও সবসময় পড়তে পারেন। ধন‍্যবাদ।

নামাযে বসা অবস্থায় পুরো সময় জুড়েই দৃষ্টি কোলের ‍দিকে থাকবে। ধন্যবাদ। সূত্র: হাশিয়াতুত ত্বহতাবি আলা মারাকিল ফালাহ পৃ. ২৭৭

হ্যাঁ পড়তে পারেন। কারণ অনেক নফল সালাত  আছে যেগুলোর নির্দিষ্ট কোন সময় নেই।নিষিদ্ধ সময় বাদে যে কোন সময় আপনার মন চাইলেই পড়তে পারেন।যেমন সালাতুল ফাকা ,সালাতুল শুক্রান, ইত্যাদি।

না, এতে কোনরূপ সমস্যা নেই। অর্থাৎ কেউ যদি নামাযের শেষ দু রাকাতে সূরা ফাতিহার সাথে সূরা মিলায় তাহলে সাহু সেজদা দিতে হবে না। তবে এরকম না করাই উত্তম। -ফাতওয়া শামী...

সূরা ফাতিহা নামাজে অবশ্যই পরতে । ঈমাম এর সাথে সূরা ফাতিহা পড়তে হয়।(আহলি হাদিস মাজহাবের নিয়ম )