হাহাহা একটু হেসে নিলাম মনে করবেন না, আমাদের স্যার বলার দরকার নাই, আর যদি এমনিতেই ভালবেশে বলেন তবে "স্যারেরা" শব্দটি ব্যবহার করবেন না। এটা ঠিক স্যারের মত সম্মানীয় বিষয়ের ক্ষেত্রে মানায়না। যায় হোক , প্রেগনেন্ট হলে মিন্স হবেনা। এটা প্রথম মাসেই। কারন নিষেক না হলে ডিম্বানুটি নষ্ট হয়ে মিন্স হত, কিন্তু নিষেক হয়ে ভ্রুন গঠন করেছে তাই মিন্স বন্ধ হবে। আর সাধারন ভাবে প্রেগনেন্ট অবস্থায় মিন্স হয়না যদিনা ডিম্বানু উৎপাদক ঔষধ সেবন না করেন। এবার দেখুন বীর্য বাইরে ফেলছেন তার মানে আমি ধরে নিচ্ছি প্রটেকশন গ্রহন করেননি। এক্ষেত্রে যতই বীর্য বাইরে ফেলুন না কেন রিস্ক কিন্তু থেকেই যায় যায় কারন ঐ মুহুর্তে এই খেয়াল থাকেনা, আর যখন মনের বিরুদ্ধে বাধ্য হয়ে বাইরে ফেলতে যাবেন তখন কিন্তু সামান্য একটুও ভেতরে পড়ার সম্ভাবনা থাকে। তাছাড়া ইস্ট্রোজেনের সাথে শেষ মুহুর্তে সামান্য দু একটা স্পার্ম বাইরে আসতেই পারে যা প্রেগনেট ঘটাতে পারে। আমি যা বলছি তা নিশ্চিত ঘটাবে এমন নয়, বিষয়টা হচ্ছে প্রেটেকশন ছাড়া এমন হবেই আর তাতে খুব সামান্য হলেও সম্ভাবনা বা রিস্ক থেকেই যাই, তাই হতে পারে উনি প্রেগনেন্ট। আবার বীর্য বাইরে ফেলার পরও অনেক সময় লিংগ ভেতরে প্রবেশ করায়। সেক্ষেত্রে রিস্ক টা বেড়ে যায় কারন লিঙ্গ মুন্ডে স্পার্ম লেগে থাকে তাছাড়া পেনিসের নালিতে বহু স্পার্ম রস সহ স্পার্ম বা বীর্য থাকে যা আসতে আসতে গড়িয়ে বের হয়, এগুলোও ভেতরে পড়া মানেই বুঝতে পারছেন নিশ্চয়। আর যদি আপনি নিশ্চিত থাকেন যে এগুলো হয়নি, তাহলে চেকাপ করান হতে পারে প্রেগনেন্ট নয়, অন্য কিছু হয়েছে।
আপনি যতই প্রটেকশন ছাড়া সহবাস বির্য বাহিরে ফেলে দেন না কেনো, লিঙ্গ বেশি উত্তেজিত হলে সামান্য বির্য বা কামরসের সাথে বির্য যাবেই এতে নিচ্ছিৎ হতে পারবেন না যে যোনি ভিতরে কামরস বা সামান্য বির্যও যায় নি।
আপনার স্ত্রী প্রেগন্যান্ট হতে পারে তাই আপনি প্রেগন্যান্সি টেস্ট করুণ পেট ভার ভার লাগা, খাবারে রুচি না হওয়া , বমি হওয়া,ও বমি বমি ভাব প্রেগন্যান্ট এর লক্ষন। আর প্রেগন্যান্ট হলে মাসিক হবে না।