আমার মতে উভয় পক্ষের অভিভাবকের মাধ্যমে বিষয়টি নিয়ন্ত্রণের আনার চেষ্টা করাটা ভালো। তারপরও যদি সে নিয়ন্ত্রণে না আসে সেক্ষেত্রে আপনি যদি না রাখতে চান তাহলে তালাকের সিদ্ধান্ত নিতে পারেন। তার আগে আপনি ইসলাম অনুসারে পর্দার বিষয়টি আরো সুন্দর করে বুঝিয়ে বলুন এবং স্বামীর প্রতি তার কর্তব্য সম্পর্কে অবহিত করুন তাতে যদি কাজ না হয় তাহলে আপনি আপনার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী কাজ করতে পারেন।
একটা কথা মনে রাখবেন, কোনো কাজ করার আগে বা সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে ভেবে নিবেন যে এই কাজটি করার পর ভবিষ্যৎ এ কি হবে। তালাক দেওয়ার পর আপনি হইতো আরেকটা বিয়ে করতে পারবেন কিন্তু ভাবী কি পারবে বিয়ে করতে। কারণ তালাক দেওয়া মেয়েকে কেউ বিয়ে করতে চায়। আপনি অন্যকে দুঃখ দিয়ে নিজে সুখি থাকতে পারবেন। আর একটা কথা মনে রাখবেন, ধৈর্য সফলতার চাবিকাঠি। তাই আমার মতে তালাক দেওয়াটা ঠিক হবে না।